ওয়ারেন, ৫ নভেম্বর : আজ, মঙ্গলবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস, নাকি রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প- কার দখলে যাবে হোয়াইট হাউস, তা নির্ধারণে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করবেন মার্কিন নাগরিকেরা। এদিন যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য ও ওয়াশিংটন ডিসির ভোটাররা ভোট দেবেন। টান টান লড়াই দেখতে উদগ্রীব গোটা বিশ্ব।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য ও ওয়াশিংটন ডিসির ভোটাররা ভোট দেবেন আজ। বিশাল বড় দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ছয়টি টাইম জোন রয়েছে। ফলে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে সময়ের ব্যবধান রয়েছে। তাই সব রাজ্যে সময়কে সমন্বয় করে ভোট শুরু এবং শেষ হবে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৭ কোটি ৮০ লাখ ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন। কমলা-ট্রাম্প ছাড়াও এবারের নির্বাচনে রয়েছেন আরও চার প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- গ্রিন পার্টির জিল স্টেইন, লিবার্টারিয়ান পার্টির চেজ অলিভার, স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্নেল ওয়েস্ট ও রবার্ট কেনেডি জুনিয়র।
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার সময় নিয়েও সঠিক করে কিছু বলা যায় না আজ রাত বা ৬ নভেম্বর দিনের মধ্যে নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে। ভোটাররা মূলত ইলেকটোরাল কলেজ নির্বাচিত করবেন। ইলেক্টোরাল ভোটের চূড়ান্ত ফল পাওয়ার পরই জানা যাবে কে হয়েছেন বিজয়ী। সব মিলিয়ে যিনি অন্তত ২৭০টি বা তার বেশি ইলেক্টোরাল ভোট পাবেন তিনিই হবেন পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। আগামী ১৭ ডিসেম্বর তাদের ভোটে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এরপর ২০ জানুয়ারি শপথ নিয়ে পাকাপাকিভাবে হোয়াইট হাউসে বসবেন তিনি।
এবারের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক ইতিহাস রচিত হবে। কারণ যদি কমলা হ্যারিস জয়ী হন, তাহলে তিনি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি জয়ী হন, সেক্ষেত্রে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন একজন ব্যক্তিকে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান হিসেবে পাবে যুক্তরাষ্ট্র—যিনি ইতোমধ্যে ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে পুরো বিশ্বব্যবস্থা। এর ফলাফলের মধ্য দিয়ে বিশ্বের অর্থনীতি, রাজনীতি, কূটনীতি সবই ঘুরে যেতে পারে। এজন্য বিশ্বের কোটি কোটি চোখ বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে আছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে কেন পৃথিবীব্যাপী এমন উৎসাহ? কারণ, পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে যা কিছুই ঘটুক- যুদ্ধ কিংবা যে কোনো সংকট-সমস্যা বা যে কোনো সামাজিক-রাজনৈতিক-মানবাধিকার সমস্যা- সব খানেই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র জড়িত এবং তা গুরুত্ব বহন করে। ইউক্রেন, গাজা, লেবানন, তাইওয়ান, এমনকি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থানেও আমেরিকা সক্রিয়। তাছাড়া, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সবগুলো সংস্থার ওপরও মোড়লিপনা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইরান, রাশিয়া, চীন, ভারত, পাকিস্তান সবাই নিজ নিজ স্বার্থে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশি আমেরিকানরাও ডেমোক্রেটিক ও রিপাবলিকান শিবিরে বিভক্ত, তবে ডেমোক্রেট সমর্থক বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক খবরে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য ও ওয়াশিংটন ডিসির ভোটাররা ভোট দেবেন আজ। বিশাল বড় দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ছয়টি টাইম জোন রয়েছে। ফলে বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে সময়ের ব্যবধান রয়েছে। তাই সব রাজ্যে সময়কে সমন্বয় করে ভোট শুরু এবং শেষ হবে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৭ কোটি ৮০ লাখ ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন। কমলা-ট্রাম্প ছাড়াও এবারের নির্বাচনে রয়েছেন আরও চার প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- গ্রিন পার্টির জিল স্টেইন, লিবার্টারিয়ান পার্টির চেজ অলিভার, স্বতন্ত্র প্রার্থী কর্নেল ওয়েস্ট ও রবার্ট কেনেডি জুনিয়র।
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার সময় নিয়েও সঠিক করে কিছু বলা যায় না আজ রাত বা ৬ নভেম্বর দিনের মধ্যে নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে। ভোটাররা মূলত ইলেকটোরাল কলেজ নির্বাচিত করবেন। ইলেক্টোরাল ভোটের চূড়ান্ত ফল পাওয়ার পরই জানা যাবে কে হয়েছেন বিজয়ী। সব মিলিয়ে যিনি অন্তত ২৭০টি বা তার বেশি ইলেক্টোরাল ভোট পাবেন তিনিই হবেন পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। আগামী ১৭ ডিসেম্বর তাদের ভোটে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। এরপর ২০ জানুয়ারি শপথ নিয়ে পাকাপাকিভাবে হোয়াইট হাউসে বসবেন তিনি।
এবারের নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক ইতিহাস রচিত হবে। কারণ যদি কমলা হ্যারিস জয়ী হন, তাহলে তিনি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। অন্যদিকে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি জয়ী হন, সেক্ষেত্রে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এমন একজন ব্যক্তিকে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান হিসেবে পাবে যুক্তরাষ্ট্র—যিনি ইতোমধ্যে ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের এই নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে পুরো বিশ্বব্যবস্থা। এর ফলাফলের মধ্য দিয়ে বিশ্বের অর্থনীতি, রাজনীতি, কূটনীতি সবই ঘুরে যেতে পারে। এজন্য বিশ্বের কোটি কোটি চোখ বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে আছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে কেন পৃথিবীব্যাপী এমন উৎসাহ? কারণ, পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে যা কিছুই ঘটুক- যুদ্ধ কিংবা যে কোনো সংকট-সমস্যা বা যে কোনো সামাজিক-রাজনৈতিক-মানবাধিকার সমস্যা- সব খানেই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র জড়িত এবং তা গুরুত্ব বহন করে। ইউক্রেন, গাজা, লেবানন, তাইওয়ান, এমনকি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থানেও আমেরিকা সক্রিয়। তাছাড়া, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সবগুলো সংস্থার ওপরও মোড়লিপনা করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইরান, রাশিয়া, চীন, ভারত, পাকিস্তান সবাই নিজ নিজ স্বার্থে উদ্বিগ্ন। বাংলাদেশি আমেরিকানরাও ডেমোক্রেটিক ও রিপাবলিকান শিবিরে বিভক্ত, তবে ডেমোক্রেট সমর্থক বেশি।