চট্টগ্রাম, ৮ নভেম্বর : হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় সংগঠন ইসকনকে নিয়ে ফেসবুক পোস্ট ঘিরে তুলকালাম কাণ্ডের পর স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে নগরীর হাজারী গলির পরিস্থিতি। গতকাল বৃহস্পতিবার ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে যৌথবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে সেখানকার দোকান ও মার্কেটের সিলগালা করা তালা খুলে দেন। আগামীকাল শনিবার থেকে হাজারী গলির সব দোকান খোলা থাকবে বলে জানা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার সময় সরেজমিনে দেখা যায়, টেরিবাজার বকশিরবিট এলাকার হাজারী গলির গেট তালা মারা। সেখানে কয়েকজন এপিবিএন সদস্য পাহারা দিচ্ছেন। কেসি দে রোড ও কাটা পাহাড় সড়ক এলাকায় হাজারী গলির অপর দুটি গেটের পকেট গেট খোলা ছিল। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা যায়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায়ীদের দোকান খুলতে বলা হলেও দুয়েকটি ছাড়া প্রায় সব দোকানই বন্ধ দেখা গেছে।
ইসকন নিয়ে ফেসবুক পোস্ট শেয়ার করেছিলেন মিয়া শপিং সেন্টারের মোল্লা স্টোরের মালিক ওসমান মোল্লা। আলোচিত সেই দোকানের সামনেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের পাহারা দিতে দেখা যায়। সব দোকান পুরোপুরি খোলা না হলেও গলির ভেতরে ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি ছিল। হাজারী গলির পাশাপাশি কোতোয়ালী মোড়, আন্দরকিল্লা মোড় ও জামালখান এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর বাড়তি টহল দেখা গেছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির চট্টগ্রাম শাখার সহ-সভাপতি জয় প্রকাশ দাশ জানান, গত বুধবার আমরা যৌথবাহিনীর সাথে বৈঠক করেছি। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী (বুধবার) ব্যবসায়ীদের দোকান খুলতে বলা হয়েছে। হাজারী গলিতে প্রায় ৭০০ ওষুধের দোকান রয়েছে। অধিকাংশ দোকানে পাইকারি ওষুধ বিক্রি করা হয়। ঘটনার পরপর নিরাপত্তার স্বার্থে দোকান ও মার্কেটে সিলগালা করে দিয়েছিল প্রশাসনের পক্ষ থেকে। উদ্যোগটি ভালো ছিল।
তিনি বলেন, ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে সিলগালাগুলো বৃহস্পতিবার খুলে দেয়া হয়েছে। তবে ঘটনার পরপর অধিকাংশ দোকানদার ও কর্মচারী দোকান বন্ধ করে চলে গেছেন। বৃহস্পতিবার দোকান খুলতে বলা হলেও ব্যবসায়ীরা না থাকায় অধিকাংশ দোকান খোলা হয়নি। আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিনও দোকান বন্ধ থাকবে। শনিবার থেকে সব দোকান খোলা হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার সময় সরেজমিনে দেখা যায়, টেরিবাজার বকশিরবিট এলাকার হাজারী গলির গেট তালা মারা। সেখানে কয়েকজন এপিবিএন সদস্য পাহারা দিচ্ছেন। কেসি দে রোড ও কাটা পাহাড় সড়ক এলাকায় হাজারী গলির অপর দুটি গেটের পকেট গেট খোলা ছিল। সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা যায়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায়ীদের দোকান খুলতে বলা হলেও দুয়েকটি ছাড়া প্রায় সব দোকানই বন্ধ দেখা গেছে।
ইসকন নিয়ে ফেসবুক পোস্ট শেয়ার করেছিলেন মিয়া শপিং সেন্টারের মোল্লা স্টোরের মালিক ওসমান মোল্লা। আলোচিত সেই দোকানের সামনেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের পাহারা দিতে দেখা যায়। সব দোকান পুরোপুরি খোলা না হলেও গলির ভেতরে ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি ছিল। হাজারী গলির পাশাপাশি কোতোয়ালী মোড়, আন্দরকিল্লা মোড় ও জামালখান এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর বাড়তি টহল দেখা গেছে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির চট্টগ্রাম শাখার সহ-সভাপতি জয় প্রকাশ দাশ জানান, গত বুধবার আমরা যৌথবাহিনীর সাথে বৈঠক করেছি। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী (বুধবার) ব্যবসায়ীদের দোকান খুলতে বলা হয়েছে। হাজারী গলিতে প্রায় ৭০০ ওষুধের দোকান রয়েছে। অধিকাংশ দোকানে পাইকারি ওষুধ বিক্রি করা হয়। ঘটনার পরপর নিরাপত্তার স্বার্থে দোকান ও মার্কেটে সিলগালা করে দিয়েছিল প্রশাসনের পক্ষ থেকে। উদ্যোগটি ভালো ছিল।
তিনি বলেন, ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে সিলগালাগুলো বৃহস্পতিবার খুলে দেয়া হয়েছে। তবে ঘটনার পরপর অধিকাংশ দোকানদার ও কর্মচারী দোকান বন্ধ করে চলে গেছেন। বৃহস্পতিবার দোকান খুলতে বলা হলেও ব্যবসায়ীরা না থাকায় অধিকাংশ দোকান খোলা হয়নি। আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিনও দোকান বন্ধ থাকবে। শনিবার থেকে সব দোকান খোলা হবে।