ওয়াশিংটন, ৯ নভেম্বর : যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, তারা বাংলাদেশে ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান দেখতে চায় এবং যে কোনো হামলার জন্য যেন জড়িতদের জবাবদিহির আওতায় আনা হয়। ওয়াশিংটনে গত বৃহস্পতিবার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, “প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুদিন আগে তার প্রচারাভিযানে বাংলাদেশের হিন্দুদের লক্ষ্য করে পরিচালিত বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিন। আমার প্রশ্ন হলো— হিন্দুদের লক্ষ্য করে এ ধরনের সহিংসতার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী? কারণ, বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান মুহম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, হামলা যদি চলতে থাকে— তাহলে তিনি পদত্যাগ করবেন; কিন্তু আমরা দেখছি যে হামলা চলছেই এবং তিনিও স্বপদে বহাল রয়েছেন।”
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আগেও এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চাই। যে কোনো ধরনের হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চাই।’ পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আরও বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এবং বিশ্বের অন্য যে কোনো স্থানের ক্ষেত্রেই এ অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ অক্টোবর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি স্ট্যাটাস পোস্ট করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের কড়া সমালোচনা করে করে বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর বর্বর হামলার কড়া নিন্দা জানাচ্ছি। যারা উচ্ছৃঙ্খল জনতার দ্বারা হামলা ও লুটের শিকার হচ্ছেন। বাংলাদেশ এখন পুরোপুরি বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে।”
এদিকে উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত। গত বৃহস্পতিবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা আবারও বাংলাদেশ সরকারকে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার এবং চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, তারা লক্ষ করেছেন যে, সম্প্রতি চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর ফলে এ সম্প্রদায়কে আরও উত্তেজনা তৈরির দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, “প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুদিন আগে তার প্রচারাভিযানে বাংলাদেশের হিন্দুদের লক্ষ্য করে পরিচালিত বিভিন্ন সহিংস ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছিন। আমার প্রশ্ন হলো— হিন্দুদের লক্ষ্য করে এ ধরনের সহিংসতার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী? কারণ, বাংলাদেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান মুহম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, হামলা যদি চলতে থাকে— তাহলে তিনি পদত্যাগ করবেন; কিন্তু আমরা দেখছি যে হামলা চলছেই এবং তিনিও স্বপদে বহাল রয়েছেন।”
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আগেও এ বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন দেখতে চাই। যে কোনো ধরনের হামলার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী জবাবদিহির আওতায় আনা দেখতে চাই।’ পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আরও বলেন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এবং বিশ্বের অন্য যে কোনো স্থানের ক্ষেত্রেই এ অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের।
প্রসঙ্গত, গত ৩১ অক্টোবর নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি স্ট্যাটাস পোস্ট করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেই স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের কড়া সমালোচনা করে করে বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর বর্বর হামলার কড়া নিন্দা জানাচ্ছি। যারা উচ্ছৃঙ্খল জনতার দ্বারা হামলা ও লুটের শিকার হচ্ছেন। বাংলাদেশ এখন পুরোপুরি বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে।”
এদিকে উগ্রবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত। গত বৃহস্পতিবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা আবারও বাংলাদেশ সরকারকে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার এবং চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, তারা লক্ষ করেছেন যে, সম্প্রতি চট্টগ্রামে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এর ফলে এ সম্প্রদায়কে আরও উত্তেজনা তৈরির দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে।