ঢাকা, ৯ নভেম্বর : শহিদ নূর হোসেনের স্মরণে ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে ১০ নভেম্বর বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এর প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের সমাবেশ ও মিছিল মোকাবেলা করার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ থেকে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। এরপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ফেসবুক প্রোফাইলে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের পোস্টে বলা হয়, ১০ নভেম্বর আসুন নূর হোসেন চত্বরে (জিরো পয়েন্ট, গুলিস্তান)। আমাদের প্রতিবাদ দেশের মানুষের অধিকার হরণের বিরুদ্ধে, আমাদের প্রতিবাদ মৌলবাদী শক্তির উত্থানের বিরুদ্ধে, আমাদের প্রতিবাদ সাধারণ মানুষের জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করার চক্রান্তের বিরুদ্ধে। অপশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে আপনিও অংশ নিন।
অপরদিকে, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ফেসবুক পোস্টে জানান, আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল। এই ফ্যাসিবাদী দলকে বাংলাদেশে কোনো প্রতিবাদ করার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, গণহত্যাকারী ও স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার নির্দেশ নিয়ে কেউ সমাবেশ, সমাবেশ ও মিছিল করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তার পূর্ণাঙ্গ মোকাবেলা করবে। কোনো সহিংসতা বা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভঙ্গের কোনো প্রচেষ্টাকে অন্তর্বতীকালীন সরকার বরদাস্ত করবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান। এরপর থেকে তিনি নয়াদিল্লিতে অবস্থান করছেন।
শনিবার (৯ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ থেকে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। এরপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ফেসবুক প্রোফাইলে পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের পোস্টে বলা হয়, ১০ নভেম্বর আসুন নূর হোসেন চত্বরে (জিরো পয়েন্ট, গুলিস্তান)। আমাদের প্রতিবাদ দেশের মানুষের অধিকার হরণের বিরুদ্ধে, আমাদের প্রতিবাদ মৌলবাদী শক্তির উত্থানের বিরুদ্ধে, আমাদের প্রতিবাদ সাধারণ মানুষের জীবন যাত্রাকে ব্যাহত করার চক্রান্তের বিরুদ্ধে। অপশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সঙ্গে আপনিও অংশ নিন।
অপরদিকে, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ফেসবুক পোস্টে জানান, আওয়ামী লীগ একটি ফ্যাসিবাদী দল। এই ফ্যাসিবাদী দলকে বাংলাদেশে কোনো প্রতিবাদ করার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, গণহত্যাকারী ও স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার নির্দেশ নিয়ে কেউ সমাবেশ, সমাবেশ ও মিছিল করার চেষ্টা করলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তার পূর্ণাঙ্গ মোকাবেলা করবে। কোনো সহিংসতা বা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভঙ্গের কোনো প্রচেষ্টাকে অন্তর্বতীকালীন সরকার বরদাস্ত করবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান। এরপর থেকে তিনি নয়াদিল্লিতে অবস্থান করছেন।