নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ১৩ নভেম্বর : সংসারের হাল ধরতে ও পরিবারের স্বচ্ছলতা ফেরানোর আশায় প্রায় চার মাস আগে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগরের পাড়ি দিয়ে ইতালি পাড়ি জমিয়েছিলেন নবীগঞ্জের মিসফাউর রহমান নাঈম (২২) নামের এক যুবক। ইতালি পৌছার মাত্র চার মাসের মাথায় স্বপ্নবাজ তরুণ নাঈমের মৃত্যু সংবাদ পেলে তার পরিবার। ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নাঈমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তার স্বজনরা। এর আগে গত ১০ নভেম্বর রবিবার ইতালির স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাতটার দিকে ট্রাইসেস স্পোসিয়া প্রাদেশিক সড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান উপজেলার ৭নং করগাও ইউনিয়নের মিল্লিক গ্রাম এর সাইদুর মিয়ার পুত্র মিসফাউর রহমান নাঈম। এ ঘটনায় গভীর শোকাহত নাঈমের স্বজন ও স্থানীয় জনগণ।
জানা যায়, উল্লেখিত সময় নিহত নাঈম স্কুটার যোগে কাজে যাচ্ছিলেন। ট্রাইসেস স্পেসিয়া প্রাদেশিক সড়কের ও লুকুগনানু ক্রীড়া মাঠের কাছে পৌঁছমাত্র একটি প্রাইভেট কারের ধাক্কায় নাঈমসহ দুই বাংলাদেশি তরুণ ছিটকে পড়েন। ঘটনাস্থলে মিসহাউর রহমান নাঈম মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় অপর আহত বাংলাদেশী তরুনকে ট্রাইকেস পানিকো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাৎক্ষণিক ঘাতক গাড়ি চালককে আটক করে তার লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। ঘাতক চালক মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলেও জানা গেছে।
১৩ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় নাঈমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তার চাচা মশিউর রহমান টিটু। তিনি জানান, প্রায় চার মাস আগে নাঈম সাগর পথে ইতালি পৌঁছায়। ইতালিতে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা গেছে। সরকারের কাছে তাদের একটাই দাবি নাঈমের লাশ বাড়িতে এনে দাফন করার ব্যবস্হা যেন সরকার গ্রহন করেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে নাঈম ছোট পরিবারকে ভালো রাখার জন্য গিয়েছিল ইতালি।
জানা যায়, উল্লেখিত সময় নিহত নাঈম স্কুটার যোগে কাজে যাচ্ছিলেন। ট্রাইসেস স্পেসিয়া প্রাদেশিক সড়কের ও লুকুগনানু ক্রীড়া মাঠের কাছে পৌঁছমাত্র একটি প্রাইভেট কারের ধাক্কায় নাঈমসহ দুই বাংলাদেশি তরুণ ছিটকে পড়েন। ঘটনাস্থলে মিসহাউর রহমান নাঈম মৃত্যুবরণ করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় অপর আহত বাংলাদেশী তরুনকে ট্রাইকেস পানিকো হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাৎক্ষণিক ঘাতক গাড়ি চালককে আটক করে তার লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। ঘাতক চালক মদ্যপ অবস্থায় ছিল বলেও জানা গেছে।
১৩ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় নাঈমের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তার চাচা মশিউর রহমান টিটু। তিনি জানান, প্রায় চার মাস আগে নাঈম সাগর পথে ইতালি পৌঁছায়। ইতালিতে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় সে মারা গেছে। সরকারের কাছে তাদের একটাই দাবি নাঈমের লাশ বাড়িতে এনে দাফন করার ব্যবস্হা যেন সরকার গ্রহন করেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে নাঈম ছোট পরিবারকে ভালো রাখার জন্য গিয়েছিল ইতালি।