তুলসি গ্যাবার্ড/Photo Facebook ,Tulsi Gabbard
ওয়াশিংটন, ১৪ নভেম্বর : ট্রাম্প প্রশাসনে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হতে যাচ্ছেন তুলসী গ্যাবার্ড। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তুলসি গ্যাবার্ডকে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক মনোনীত করেছেন। খবর মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
তুলসীই হতে চলেছেন কংগ্রেসের প্রথম ‘হিন্দু’ মহিলা সদস্য, যিনি মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হলেন এবং ট্রাম্পের গোয়েন্দা উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন। গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানদের মতো অভিজ্ঞতা না থাকলেও দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্কিন সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন তুলসী। তিনি যদিও এর আগে ডেমোক্র্যাট সদস্য ছিলেন। ২০২০ সালে বাইডেনের সঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়েও নেমেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অন্দরে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েছিলেন তুলসী। ২০২২ সালে দল ছেড়ে দেন তিনি, সেই সময় ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে ‘অভিজাত যুদ্ধবাজদের’ দল বলেও আক্রমণ করেছিলেন। পরে ক্রমশ রিপাবলিকানদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা বাড়ে, এই বছরেই আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ দেন। চলতি বছরের শুরু থেকে ট্রাম্পকে সমর্থন করা শুরু করেন তিনি। এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের পাশেই প্রথম থেকে ছিলেন তুলসী। এবারের ট্রাম্পের সরকারে গুরুত্বপূর্ণ এই পদের দায়িত্ব পেয়ে তুলসী বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প, আপনাকে ধন্যবাদ। আমেরিকান জনগণের সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা রক্ষার জন্য আপনার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে কাজ করা জন্য আমি মুখিয়ে রয়েছি।’
নাম দেখে অনেকেই মনে করেন তুলসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত। কিন্তু আদতে ভারতের সঙ্গে তাঁর সরাসরি কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁর মা হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন এবং নিজের সন্তানদেরও হিন্দু নাম রেখেছিলেন। বছর তেতাল্লিশের তুলসী গ্যাবার্ড আমেরিকান সামোয়াতে জন্মেছেন, বড় হয়েছেন হাওয়াইতে। মাত্র ২১ বছরে হাওয়াইয়ে হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে সেনার দায়িত্ব সামলানোর জন্য সেখান থেকে পদত্যাগ করেন। ইরাকে কর্মরত ছিলেন তুলসী। হাওয়াই থেকে কংগ্রেসে নির্বাচিত প্রথম হিন্দু তিনি। গীতা পাঠ করে শপথগ্রহণ করেছিলেন তিনি।
ওয়াশিংটন, ১৪ নভেম্বর : ট্রাম্প প্রশাসনে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হতে যাচ্ছেন তুলসী গ্যাবার্ড। নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তুলসি গ্যাবার্ডকে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক মনোনীত করেছেন। খবর মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
তুলসীই হতে চলেছেন কংগ্রেসের প্রথম ‘হিন্দু’ মহিলা সদস্য, যিনি মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হলেন এবং ট্রাম্পের গোয়েন্দা উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করবেন। গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানদের মতো অভিজ্ঞতা না থাকলেও দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্কিন সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন তুলসী। তিনি যদিও এর আগে ডেমোক্র্যাট সদস্য ছিলেন। ২০২০ সালে বাইডেনের সঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়েও নেমেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অন্দরে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েছিলেন তুলসী। ২০২২ সালে দল ছেড়ে দেন তিনি, সেই সময় ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে ‘অভিজাত যুদ্ধবাজদের’ দল বলেও আক্রমণ করেছিলেন। পরে ক্রমশ রিপাবলিকানদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা বাড়ে, এই বছরেই আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ দেন। চলতি বছরের শুরু থেকে ট্রাম্পকে সমর্থন করা শুরু করেন তিনি। এমনকি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের পাশেই প্রথম থেকে ছিলেন তুলসী। এবারের ট্রাম্পের সরকারে গুরুত্বপূর্ণ এই পদের দায়িত্ব পেয়ে তুলসী বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প, আপনাকে ধন্যবাদ। আমেরিকান জনগণের সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা রক্ষার জন্য আপনার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে কাজ করা জন্য আমি মুখিয়ে রয়েছি।’
নাম দেখে অনেকেই মনে করেন তুলসী ভারতীয় বংশোদ্ভূত। কিন্তু আদতে ভারতের সঙ্গে তাঁর সরাসরি কোনও সম্পর্ক নেই। তাঁর মা হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন এবং নিজের সন্তানদেরও হিন্দু নাম রেখেছিলেন। বছর তেতাল্লিশের তুলসী গ্যাবার্ড আমেরিকান সামোয়াতে জন্মেছেন, বড় হয়েছেন হাওয়াইতে। মাত্র ২১ বছরে হাওয়াইয়ে হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভে নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে সেনার দায়িত্ব সামলানোর জন্য সেখান থেকে পদত্যাগ করেন। ইরাকে কর্মরত ছিলেন তুলসী। হাওয়াই থেকে কংগ্রেসে নির্বাচিত প্রথম হিন্দু তিনি। গীতা পাঠ করে শপথগ্রহণ করেছিলেন তিনি।