নিউইয়র্ক, ১৪ নভেম্বর : কচি কণ্ঠের আসর ইউএসএ-র ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী এবং প্রখ্যাত লেখক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের জন্য একটি প্রাক-পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় নিউইয়র্কের হিলসাইড জ্যামাইকার ১৭০ স্ট্রিটে অবস্থিত ধানরি রেস্টুরেন্টেএ সভাা আয়োজন করা হয়। কচি কণ্ঠের আসর ইউএসএ-র সভাপতি হেমায়েত হোসেন সভায় সভাপতিত্ব করেন। বক্তব্য রাখেন এম.আই. হাসান ইকবাল, নির্বাহী পরিচালক, কচি কণ্ঠের আসর ইউএসএ, এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রাক্তন পরিচালক শাহিদা আরবী।
সভায় হেমায়েত হোসেন কচি কণ্ঠের আসরের উদ্দেশ্য এবং আসন্ন ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনের পরিকল্পনা তুলে ধরেন, যা ২৭ ডিসেম্বর নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ডস ফেয়ার মেরিনাতে অনুষ্ঠিত হবে। এম.আই. হাসান ইকবাল অতিথিদের আগামী বছরের যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে উদযাপিতব্য সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়, কচি কণ্ঠের আসর এই বছর “চিলড্রেন ভয়েস” নামে একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল চালু করবে, যেখানে বিভিন্ন দেশের শিশুদের অভিজ্ঞতা এবং মতামত তুলে ধরা হবে। এছাড়া ২০২৫ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ব শিশু সম্মেলনে শিশু অধিকার ও কল্যাণের উপর আলোচনা হবে, যেখানে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশ থেকে শিশুদের অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে।
এছাড়াও, বাংলাদেশে সমাজের অবহেলিত শিশুদের জন্য একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়, যেখানে তাদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের ব্যবস্থা থাকবে। কচি কণ্ঠের আসর আগামি বছরে পরিবেশ সচেতনতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের সহায়তায় কর্মসূচির মাধ্যমে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
সভায় হেমায়েত হোসেন কচি কণ্ঠের আসরের উদ্দেশ্য এবং আসন্ন ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনের পরিকল্পনা তুলে ধরেন, যা ২৭ ডিসেম্বর নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ডস ফেয়ার মেরিনাতে অনুষ্ঠিত হবে। এম.আই. হাসান ইকবাল অতিথিদের আগামী বছরের যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে উদযাপিতব্য সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে অংশগ্রহণ ও সহযোগিতার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ঘোষণা করা হয়, কচি কণ্ঠের আসর এই বছর “চিলড্রেন ভয়েস” নামে একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল চালু করবে, যেখানে বিভিন্ন দেশের শিশুদের অভিজ্ঞতা এবং মতামত তুলে ধরা হবে। এছাড়া ২০২৫ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ব শিশু সম্মেলনে শিশু অধিকার ও কল্যাণের উপর আলোচনা হবে, যেখানে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশ থেকে শিশুদের অংশগ্রহণের সুযোগ থাকবে।
এছাড়াও, বাংলাদেশে সমাজের অবহেলিত শিশুদের জন্য একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করা হয়, যেখানে তাদের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের ব্যবস্থা থাকবে। কচি কণ্ঠের আসর আগামি বছরে পরিবেশ সচেতনতা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের সহায়তায় কর্মসূচির মাধ্যমে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গঠনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।