মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৫ এপ্রিল : মোবাইল রিং টোনের শব্দে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে খুনের মামলার প্রধান আসামি। তিনি আত্মগোপনে চলে যেতে প্রস্ততি নিচ্ছেলেন। ঠিক সেই সময় ছদ্মবেশ ধারণ করে লুঙ্গী পড়া দুই এসআই বাড়ির পার্শ্ব দিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। কৌতুল বশত অভিযুক্তের মোবাইল ফোনে ফোন দেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এর মধ্যে একটি জীর্ন ঘরে রিং টোনের শব্দ ভেসে উঠে। এ অবস্থায় এসআই মানিক কুমার সাহা ও মন্জুরুল ইসলাম কৌতহলী ঘরের দরজার সামনে গিয়ে আবারো কল দিলে রিং টোন ভেজে উঠে। তখন আর পুলিশের বুঝতে অসুবিধা হয়নি তিনি মাধবপুর উপজেলার রাজাপুর গ্রামের মিনারা বেগম খুনের প্রধান আসামী শফিক মিয়া (৫৫)। সাথে সাথে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
এস আই মানিক কুমার সাহা জানান, ওইদিন রাতে পূর্ব মাধবপুরে একটি ওয়াজ মাহফিল ছিল। সেখানে লুঙ্গী পরে যাই। রাত পৌনে বারটার দিকে ইদ্রিস মিয়ার বাড়ির সামনে দিয়ে হেটে যাওয়ায় সময় শফিকের মোবাইলে কল দেই। রিংটোন বেজে উঠলে তাকে তাৎক্ষনিক গ্রেফতার করা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী শফিক ঢাকায় আত্মগোপনে চলে যেতে প্রস্তুতি নিছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, রাজাপুর গ্রামের গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে তোফায়েল ও আব্দুস সালামের ছেলে শামীম মিয়ার মধ্যে মার্বেল খেলা নিয়ে রোবরার বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে মারামারি হয়। শফিক মিয়ার লোকজনের হামলায় আব্দুস সালামের স্ত্রী মিনারা বেগম খুন হয়। এঘটনায় আব্দুস সালাম বাদী হয়ে শফিক মিয়া কে প্রধান করে ( ১৪)জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।
এস আই মানিক কুমার সাহা জানান, ওইদিন রাতে পূর্ব মাধবপুরে একটি ওয়াজ মাহফিল ছিল। সেখানে লুঙ্গী পরে যাই। রাত পৌনে বারটার দিকে ইদ্রিস মিয়ার বাড়ির সামনে দিয়ে হেটে যাওয়ায় সময় শফিকের মোবাইলে কল দেই। রিংটোন বেজে উঠলে তাকে তাৎক্ষনিক গ্রেফতার করা হয়। পরিকল্পনা অনুযায়ী শফিক ঢাকায় আত্মগোপনে চলে যেতে প্রস্তুতি নিছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, রাজাপুর গ্রামের গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে তোফায়েল ও আব্দুস সালামের ছেলে শামীম মিয়ার মধ্যে মার্বেল খেলা নিয়ে রোবরার বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে মারামারি হয়। শফিক মিয়ার লোকজনের হামলায় আব্দুস সালামের স্ত্রী মিনারা বেগম খুন হয়। এঘটনায় আব্দুস সালাম বাদী হয়ে শফিক মিয়া কে প্রধান করে ( ১৪)জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।