ঢাকা, ১৭ নভেম্বর : বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের অভিযোগকে অতিরঞ্জিত বলে উড়িয়ে দিলেন সেদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুস। রোববার বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে দেওয়া ভাষণে এই কথা বলেছেন তিনি। তিনি আরও জানান, তাঁরা যখন দায়িত্ব নিয়েছিলেন বাংলাদেশ তখন অরক্ষিত অবস্থায় ছিল। প্রায় এক সপ্তাহ নিস্ক্রিয় ছিল পুলিশ। এই সময় ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা কিছু জায়গায় হিংসার শিকার হলেও সেটার কারণ সম্পুর্ণ রাজনৈতিক ছিল। এখানে ধর্মীয় কোনও ব্যাপার ছিল না। সংবাদ মাধ্যমেও এই খবরগুলিকে ভুলভাবে প্রচার করা হয়েছে। সরকার দ্রুত পরিস্থিতি শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করেছে।
তিনি বলেন, আমাদের দায়িত্ব গ্রহণের দু’মাসের মাথায় দেশে দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার পূজা মণ্ডপে। দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে নির্বাহী আদেশে একদিন অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করা হয় যা উৎসবের আমেজকে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। দূর্গাপুজাকে ঘিরে আমরা ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেই। যার ফলে, দেশের হিন্দু সম্প্রদায় নির্বিঘ্নে তাদের উৎসব পালন করেছে। আমরা দায়িত্বে আসার পর যে অল্প কিছু ক্ষেত্রে তারা সহিংসতার শিকার হয়েছেন আমরা তার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করছি। শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ই নয়, দেশের কোনো মানুষই যাতে কোনো রকম সহিংসতার শিকার না হয়, সে জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। এবং সব সময় সে চেষ্টা করে যেতে থাকব।
প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লিগের সদস্যদের পাশাপাশি ব্যাপক ভাবে আক্রমনের শিকার হয়েছেন সংখ্যালঘু হিন্দুরা। হিন্দুদের দোকান, বাড়ি থেকে শুরু করে হিন্দু মন্দির কোন কিছুই বাদ যায়নি আক্রমণের হাত থেকে। এই ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারের মদত জোগানোরও অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামে হিন্দু বিক্ষোভকারীদের ওপর মিলিতভাবে হামলার অভিযোগ ওঠে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে।
তিনি বলেন, আমাদের দায়িত্ব গ্রহণের দু’মাসের মাথায় দেশে দুর্গাপূজা উদ্যাপিত হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার পূজা মণ্ডপে। দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে নির্বাহী আদেশে একদিন অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করা হয় যা উৎসবের আমেজকে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। দূর্গাপুজাকে ঘিরে আমরা ব্যাপক নিরাপত্তা প্রস্তুতি নেই। যার ফলে, দেশের হিন্দু সম্প্রদায় নির্বিঘ্নে তাদের উৎসব পালন করেছে। আমরা দায়িত্বে আসার পর যে অল্প কিছু ক্ষেত্রে তারা সহিংসতার শিকার হয়েছেন আমরা তার প্রতিটি ঘটনার তদন্ত করছি। শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ই নয়, দেশের কোনো মানুষই যাতে কোনো রকম সহিংসতার শিকার না হয়, সে জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। এবং সব সময় সে চেষ্টা করে যেতে থাকব।
প্রসঙ্গত, শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকে আওয়ামী লিগের সদস্যদের পাশাপাশি ব্যাপক ভাবে আক্রমনের শিকার হয়েছেন সংখ্যালঘু হিন্দুরা। হিন্দুদের দোকান, বাড়ি থেকে শুরু করে হিন্দু মন্দির কোন কিছুই বাদ যায়নি আক্রমণের হাত থেকে। এই ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারের মদত জোগানোরও অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামে হিন্দু বিক্ষোভকারীদের ওপর মিলিতভাবে হামলার অভিযোগ ওঠে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে।