
হবিগঞ্জ, ১৯ নভেম্বর : হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার পানিউমদা গ্রামে মাদক ব্যবসায়ীর অনুদানের টাকা গ্রহণ না করায় এবং খাস জমি দখলে বাধা দেয়ায় মসজিদের সেক্রেটারীকে অপহরণ করে মাদক মামলায় ফাসিয়ে দেয়ার ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এই ঘটনায় বিক্ষব্ধ ছাত্রজনতা মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আরজদ আলী মেম্বার, মনসুর আহমেদ মেম্বার, মুহিত মেম্বার, পানিউমদা বাজার কমিটির সভাপতি আবুল ফজল, সাধারন সম্পাদক শখ সোহেল আহমেদ, সামছুদ্দিন জনি, শাহেদুজ্জামান ফরহাদ ও মজলু মিয়া। এতে এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের লোকজন অংশ নেন। বক্তারা অবিলম্বে কাজল মিয়ার মুক্তি এবং মাদক গ্যাং এর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান। এর আগে সোমবার দুপুরে পানিউমদা হরতকি পাড়া জামে মসজিদের সাধারন সম্পাদক কাজল মিয়ার স্ত্রী তাছলিমা খানম হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করেন পানিউমদা গ্রামের পাহাড়ি এলাকা হরতকি পাড়ায় মৃত ইসমাইল মিয়ার ছেলে উসমান গণি ও তার ছেলে মিজানুর মিয়া, শাহিনুর মিয়া, মহিবুর মিয়া , সুহিনুর মিয়া ও আম্বর আলী মিলে মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়িয়া তোলে । তাদের এই অপকর্মের কথা প্রশাসন জানলেও কোন প্রতিকার না নেওয়ায় তাদের সিন্ডিকেট বৃহত্তর সিলেট জুড়ে বিস্তৃত হয়। এই সিন্ডিকেট তাদের অপকর্ম ডাকতে হরতকি পাড়া জামে মসজিদে অনুদান দিতে চাইলে কাজল মিয়া অবৈধ টাকা মসজিদে নেওয়া যাবে না জানালে উসমান গণি তার প্রতি ক্ষিপ্ত হইয়া উঠে। এছাড়াও এলাকার খাস জমি উসমান গণি গং আত্মসাৎ করার চেষ্টা করলে কাজল মিয়া তার বিরোধীতা করলে উসমান গণি গং তাকে হত্যা,অপহরণসহ সহ মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। গত ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় কাজল মিয়া মৌলভীবাজারের শমসেরগঞ্জ বাজার থেকে গরু বিক্রি করে পানিউমদা গ্রামের ফারুক মিয়ার ছেলে আমির হুসেনের সিএনজিতে করে বাড়ীতে পথে কদমতলা নামক স্থানে আসা মাত্রই উসমান গণির ছেলে মিজানুর রহমান, মুহিবুর রহমান ও শাহিনুর রহমানসহ অজ্ঞাত ২/৩জন লোক সিএনজি আটকিয়ে কাজল মিয়াকে টেনে হিচড়ে নামিয়ে মারপিট করে চোখ বেধে জোর পূর্বক একটি হাইয়েস গাড়ীতে তুলে অপহরণ করে নিয়ে যায়। জকিগঞ্জের পশ্চিম দেওর গ্রামে নিয়ে কাজল মিয়ার পকেটে ২ হাজার ৩৫০পিস ইয়াবার ট্যাবলেট রেখে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে জকিগঞ্জ থানার এস.আই জাকির আহমেদ ওরফে লিমন বাদী হইয়া জকিগঞ্জ থানায় আমার কাজল মিয়ার নামে মাদক আইনে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আরজদ আলী মেম্বার, মনসুর আহমেদ মেম্বার, মুহিত মেম্বার, পানিউমদা বাজার কমিটির সভাপতি আবুল ফজল, সাধারন সম্পাদক শখ সোহেল আহমেদ, সামছুদ্দিন জনি, শাহেদুজ্জামান ফরহাদ ও মজলু মিয়া। এতে এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সর্বস্তরের লোকজন অংশ নেন। বক্তারা অবিলম্বে কাজল মিয়ার মুক্তি এবং মাদক গ্যাং এর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান। এর আগে সোমবার দুপুরে পানিউমদা হরতকি পাড়া জামে মসজিদের সাধারন সম্পাদক কাজল মিয়ার স্ত্রী তাছলিমা খানম হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করেন পানিউমদা গ্রামের পাহাড়ি এলাকা হরতকি পাড়ায় মৃত ইসমাইল মিয়ার ছেলে উসমান গণি ও তার ছেলে মিজানুর মিয়া, শাহিনুর মিয়া, মহিবুর মিয়া , সুহিনুর মিয়া ও আম্বর আলী মিলে মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট গড়িয়া তোলে । তাদের এই অপকর্মের কথা প্রশাসন জানলেও কোন প্রতিকার না নেওয়ায় তাদের সিন্ডিকেট বৃহত্তর সিলেট জুড়ে বিস্তৃত হয়। এই সিন্ডিকেট তাদের অপকর্ম ডাকতে হরতকি পাড়া জামে মসজিদে অনুদান দিতে চাইলে কাজল মিয়া অবৈধ টাকা মসজিদে নেওয়া যাবে না জানালে উসমান গণি তার প্রতি ক্ষিপ্ত হইয়া উঠে। এছাড়াও এলাকার খাস জমি উসমান গণি গং আত্মসাৎ করার চেষ্টা করলে কাজল মিয়া তার বিরোধীতা করলে উসমান গণি গং তাকে হত্যা,অপহরণসহ সহ মিথ্যা মামলায় ফাসিয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। গত ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় কাজল মিয়া মৌলভীবাজারের শমসেরগঞ্জ বাজার থেকে গরু বিক্রি করে পানিউমদা গ্রামের ফারুক মিয়ার ছেলে আমির হুসেনের সিএনজিতে করে বাড়ীতে পথে কদমতলা নামক স্থানে আসা মাত্রই উসমান গণির ছেলে মিজানুর রহমান, মুহিবুর রহমান ও শাহিনুর রহমানসহ অজ্ঞাত ২/৩জন লোক সিএনজি আটকিয়ে কাজল মিয়াকে টেনে হিচড়ে নামিয়ে মারপিট করে চোখ বেধে জোর পূর্বক একটি হাইয়েস গাড়ীতে তুলে অপহরণ করে নিয়ে যায়। জকিগঞ্জের পশ্চিম দেওর গ্রামে নিয়ে কাজল মিয়ার পকেটে ২ হাজার ৩৫০পিস ইয়াবার ট্যাবলেট রেখে পুলিশে সোপর্দ করে। পরে জকিগঞ্জ থানার এস.আই জাকির আহমেদ ওরফে লিমন বাদী হইয়া জকিগঞ্জ থানায় আমার কাজল মিয়ার নামে মাদক আইনে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।