রংপুর, ২২ নভেম্বর : বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বলেছেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও এই দেশে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা হয়নি। বিগত সরকার শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বাধীনতার একক দাবিদার বলে চালিয়েছে দীর্ঘদিন। মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমান, মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী, মওলানা ভাসানী, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনোরঞ্জন ধর, মনি সিংহসহ আরও যারা দেশের জন্য সারাজীবন সংগ্রাম করে গেছেন তাদের মূল্যায়ন করা হয়নি। আওয়ামী লীগ শুধু ভোটের জন্য হিন্দুদের ব্যবহার করে। অথচ হিন্দুদের সম্পত্তি দখল হয়েছে এবং তাদের বাড়িঘর দখল করা হয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে রংপুর নগরীর মাহিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। সারাদেশে হিন্দু নির্যাতন, নিপীড়ন, মঠ-মন্দিরে হামলার প্রতিবাদ ও ৮ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রংপুরে এ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক শ্রীমৎ কুশল বরণ। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইসকনের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। বক্তব্য রাখেন, ফরিদপুরের রাধাগোবিন্দ মন্দিরের ব্রহ্মচারী শ্রীপাদ গোপীনাথ, চট্টগ্রামের ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের ব্রহ্মচারী লীলারাজ গৌর দাস, স্বামী বিদ্যানন্দ, স্বামী ওমেষানন্দ, লীলা রাজ প্রভু, রণনাথ মহারাজ, রবি স্বরানন্দ পুরী মহারাজ, সুজন দত্ত, প্রদীপ কান্তি দে, নিহার হালদার,টিটু শীল, রুবেল সাহা, অলোক নাথ, দিপু রায়, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোট রংপুরের সমন্বয়ক দিপকংর ভট্রাচার্য্য প্রমুখ।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বক্তব্যে বলেন, ৫ আগস্টের পর অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়েছে, আন্দোলনের কারণে পরিক্ষা ছাড়াই পাশ মেলছে, আন্দোলনে অনেক বিষয়ে স্বীকৃতি মিললেও তিন মাস হয়ে গেলো আমাদের বিষয়ে কোন সমাধান হয়নি। বরং এখনও হিন্দুদের বাড়িঘর লুট করা হচ্ছে, হিন্দুদের চাকুরী যাচ্ছে। যা কষ্টদায়ক। তাই বলতে চাই, সনাতনীদের এ দেশ থেকে উৎখাতের চেষ্টা হলে পরিণতি ভালো হবে না। সনাতনী ধর্মের সকল সংগঠন আজ ঐক্যবদ্ধ, তাই দেখে অনেকে ঈর্ষাণিত হয়ে সমাবেশে আসতে বাধা প্রদান করছেন। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, সাধুরা সমবেত হয়েছেন সনাতনীদের দাবি আদায়ে। সনাতনীদের ওপর যতোই নিপীড়ন হবে, আমরা ততো বেশি ঐক্যবদ্ধ হব। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কেউ যদি সনাতনীদের উৎখাত করে শান্তিতে থাকার চেষ্টা করেন তাহলে এই বাংলাদেশ ইরাক হবে, লিবিয়া, সিরিয়ার মতো হবে। তাহলে কোন সরকার স্থায়ী ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। বিদেশী শক্তি এখনই থাবা দেয়ার প্রচেষ্টা করছে। তাই বলতে চাই, আমার মা আমাদের কাছে যেমন, এই মাতৃভুমিও আমার মায়ের মতো। আমরা এখানে জন্মেছি, এখানেই থাকবো। কোথায় যাবো না।
তিনি আরো বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এ দেশে কেউ সংখ্যালঘু না, সবাই বাংলাদেশী। সেই কথার প্রেক্ষিতে বলতে চাই, সনাতনীরা কোন নির্দিষ্ট দলের কিংবা রাজনৈতিক দলের সমর্থন করে না। আমাদের ন্যায় অধিকার যারা নিশ্চিত করবে আমরা তাদেরই ভোট দিবো। আমরা রাষ্ট্রবিনির্মানে সহযোগিতা করতে চাই। আমরা উপদেষ্টা হতে চাই না। আমরা ক্ষমতা চাই না। রাষ্ট্রবিনির্মাণে সহযোগি হতে চাই।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মালম্বীদের প্রতি দেশজুড়ে নানা অত্যাচার ও সহিংস ঘটনায় অনেকেই হতাহত হচ্ছেন, অনেকেই ভয়ভীতির মধ্যে জীবন যাপন করছেন এই অভিযোগ তুলে সরকারের কাছে এসব বন্ধের দাবি জানানো হয়। অন্যথায় এসবের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোট ও এর অঙ্গ সংগঠন তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে।
সমাবেশের মঞ্চ থেকে আরও অভিযোগ করা হয়, আজকের এই সমাবেশে আসার পথে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় মহাসড়কের পথে পথে বাধা দেওয়াসহ হামলার অভিযোগ করা হয়েছে। এই হামলায় প্রায় ২০জন আহত হয়েছেন। তিনজনকে গুরুতর অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে বলে সভা থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এর আগে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ব্যানারে রংপুর জিলা স্কুল মাঠে সমাবেশ করার কথা ছিলো। এখানে সমাবেশ করার অনুমতি না পাওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে সমাবেশের ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়। কারণ প্রশাসন শহর থেকে দূরে মাহীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে সংগঠনটিকে সমাবেশের অনুমতি দেয়। শুক্রবার সকাল থেকে রংপুর বিভাগের আট জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বাস, ট্রেন, মাইক্রো, পিকআপ, ট্রাক, অটোসহ বিভিন্ন যানবাহনে হিন্দু ধর্মালম্বীরা সমাবেশ স্থলে আসতে শুরু করেন। অনেকেই মিছিল সহকারে আসেন। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বিভিন্ন বয়সের লোকজনের উপস্থিতিতে নির্ধারিত সময়ের আগেই লালদীঘি মাঠ ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। অনেকে বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন। দুপুর ২ সমাবেশ শুরু কথা থাকলেও বিকেল ৩ টায় সমাবেশ শুরু হয় এবং সন্ধ্যার আগেই শেষ হয়।
সমাবেশ থেকে ৮ দফা দাবি জানানো হয়। দাবি দাবিগুলো হলো-
১. সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচারের জন্য দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি প্রদান, ক্ষতিগ্রস্তদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন।
২. অবিলম্বে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন।
৩. সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন।
৪. হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ‘হিন্দু ফাউন্ডেশনে’ উন্নীত করাসহ বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মীয় ট্রাস্টকেও ফাউন্ডেশনে রূপান্তর।
৫. ‘দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণ আইন’ প্রণয়ন এবং ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইন’র যথাযথ বাস্তবায়ন।
৬. সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলোতে সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের জন্য উপাসনালয় নির্মাণ ও প্রতিটি হোস্টেলে প্রার্থনা কক্ষ বরাদ্দ করা।
৭. ‘সংস্কৃত ও পালি শিক্ষাবোর্ড’ আধুনিকায়ন।
৮. দুর্গাপূজায় ৫ দিন ছুটিসহ প্রতিটি সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসবে প্রয়োজনীয় ছুটির ব্যবস্থা করা।
শুক্রবার বিকেলে রংপুর নগরীর মাহিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন। সারাদেশে হিন্দু নির্যাতন, নিপীড়ন, মঠ-মন্দিরে হামলার প্রতিবাদ ও ৮ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে রংপুরে এ সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। উক্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক শ্রীমৎ কুশল বরণ। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় ইসকনের সাংগঠনিক সম্পাদক চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। বক্তব্য রাখেন, ফরিদপুরের রাধাগোবিন্দ মন্দিরের ব্রহ্মচারী শ্রীপাদ গোপীনাথ, চট্টগ্রামের ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের ব্রহ্মচারী লীলারাজ গৌর দাস, স্বামী বিদ্যানন্দ, স্বামী ওমেষানন্দ, লীলা রাজ প্রভু, রণনাথ মহারাজ, রবি স্বরানন্দ পুরী মহারাজ, সুজন দত্ত, প্রদীপ কান্তি দে, নিহার হালদার,টিটু শীল, রুবেল সাহা, অলোক নাথ, দিপু রায়, বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোট রংপুরের সমন্বয়ক দিপকংর ভট্রাচার্য্য প্রমুখ।
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী বক্তব্যে বলেন, ৫ আগস্টের পর অনেক কিছুর পরিবর্তন হয়েছে, আন্দোলনের কারণে পরিক্ষা ছাড়াই পাশ মেলছে, আন্দোলনে অনেক বিষয়ে স্বীকৃতি মিললেও তিন মাস হয়ে গেলো আমাদের বিষয়ে কোন সমাধান হয়নি। বরং এখনও হিন্দুদের বাড়িঘর লুট করা হচ্ছে, হিন্দুদের চাকুরী যাচ্ছে। যা কষ্টদায়ক। তাই বলতে চাই, সনাতনীদের এ দেশ থেকে উৎখাতের চেষ্টা হলে পরিণতি ভালো হবে না। সনাতনী ধর্মের সকল সংগঠন আজ ঐক্যবদ্ধ, তাই দেখে অনেকে ঈর্ষাণিত হয়ে সমাবেশে আসতে বাধা প্রদান করছেন। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, সাধুরা সমবেত হয়েছেন সনাতনীদের দাবি আদায়ে। সনাতনীদের ওপর যতোই নিপীড়ন হবে, আমরা ততো বেশি ঐক্যবদ্ধ হব। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, কেউ যদি সনাতনীদের উৎখাত করে শান্তিতে থাকার চেষ্টা করেন তাহলে এই বাংলাদেশ ইরাক হবে, লিবিয়া, সিরিয়ার মতো হবে। তাহলে কোন সরকার স্থায়ী ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। বিদেশী শক্তি এখনই থাবা দেয়ার প্রচেষ্টা করছে। তাই বলতে চাই, আমার মা আমাদের কাছে যেমন, এই মাতৃভুমিও আমার মায়ের মতো। আমরা এখানে জন্মেছি, এখানেই থাকবো। কোথায় যাবো না।
তিনি আরো বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এ দেশে কেউ সংখ্যালঘু না, সবাই বাংলাদেশী। সেই কথার প্রেক্ষিতে বলতে চাই, সনাতনীরা কোন নির্দিষ্ট দলের কিংবা রাজনৈতিক দলের সমর্থন করে না। আমাদের ন্যায় অধিকার যারা নিশ্চিত করবে আমরা তাদেরই ভোট দিবো। আমরা রাষ্ট্রবিনির্মানে সহযোগিতা করতে চাই। আমরা উপদেষ্টা হতে চাই না। আমরা ক্ষমতা চাই না। রাষ্ট্রবিনির্মাণে সহযোগি হতে চাই।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মালম্বীদের প্রতি দেশজুড়ে নানা অত্যাচার ও সহিংস ঘটনায় অনেকেই হতাহত হচ্ছেন, অনেকেই ভয়ভীতির মধ্যে জীবন যাপন করছেন এই অভিযোগ তুলে সরকারের কাছে এসব বন্ধের দাবি জানানো হয়। অন্যথায় এসবের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ জোট ও এর অঙ্গ সংগঠন তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য হবে।
সমাবেশের মঞ্চ থেকে আরও অভিযোগ করা হয়, আজকের এই সমাবেশে আসার পথে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় মহাসড়কের পথে পথে বাধা দেওয়াসহ হামলার অভিযোগ করা হয়েছে। এই হামলায় প্রায় ২০জন আহত হয়েছেন। তিনজনকে গুরুতর অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে বলে সভা থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এর আগে হিন্দু জাগরণ মঞ্চের ব্যানারে রংপুর জিলা স্কুল মাঠে সমাবেশ করার কথা ছিলো। এখানে সমাবেশ করার অনুমতি না পাওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে সমাবেশের ভেন্যু পরিবর্তন করা হয়। কারণ প্রশাসন শহর থেকে দূরে মাহীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ মাঠে সংগঠনটিকে সমাবেশের অনুমতি দেয়। শুক্রবার সকাল থেকে রংপুর বিভাগের আট জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে বাস, ট্রেন, মাইক্রো, পিকআপ, ট্রাক, অটোসহ বিভিন্ন যানবাহনে হিন্দু ধর্মালম্বীরা সমাবেশ স্থলে আসতে শুরু করেন। অনেকেই মিছিল সহকারে আসেন। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে বিভিন্ন বয়সের লোকজনের উপস্থিতিতে নির্ধারিত সময়ের আগেই লালদীঘি মাঠ ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে। অনেকে বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন। দুপুর ২ সমাবেশ শুরু কথা থাকলেও বিকেল ৩ টায় সমাবেশ শুরু হয় এবং সন্ধ্যার আগেই শেষ হয়।
সমাবেশ থেকে ৮ দফা দাবি জানানো হয়। দাবি দাবিগুলো হলো-
১. সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচারের জন্য দ্রæত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তি প্রদান, ক্ষতিগ্রস্তদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন।
২. অবিলম্বে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন।
৩. সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন।
৪. হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ‘হিন্দু ফাউন্ডেশনে’ উন্নীত করাসহ বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মীয় ট্রাস্টকেও ফাউন্ডেশনে রূপান্তর।
৫. ‘দেবোত্তর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণ আইন’ প্রণয়ন এবং ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন আইন’র যথাযথ বাস্তবায়ন।
৬. সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় কলেজগুলোতে সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের জন্য উপাসনালয় নির্মাণ ও প্রতিটি হোস্টেলে প্রার্থনা কক্ষ বরাদ্দ করা।
৭. ‘সংস্কৃত ও পালি শিক্ষাবোর্ড’ আধুনিকায়ন।
৮. দুর্গাপূজায় ৫ দিন ছুটিসহ প্রতিটি সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসবে প্রয়োজনীয় ছুটির ব্যবস্থা করা।