নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ২৫ নভেম্বর : নবীগঞ্জ উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাওঁ গ্রাম থেকে মোস্তাকিম মিয়া (১৭) নামের এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ। রবিবার দিবাগত রাত প্রায় সাড়ে ৯ টার দিকে এ ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায়, উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাওঁ গ্রামের মৃত জফর মিয়ার ছেলে মোস্তাকিম মিয়া রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ঘরের বাহিরে প্রাকৃতিক কাজ শেষে তার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করার সাথে সাথে কে বা কারা পিছন দিক থেকে তার গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। তার চিৎকার শুনে লোকজন ছুটে এসে মোস্তাকিম মিয়ার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামাল হোসেন পিপিএম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মৃতের সুরতহাল শেষে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। মৃত মোস্তাকিম মিয়ার দুই ভাই প্রবাসে থাকেন। দু ভাইয়ের স্ত্রী ও মা`কে নিয়ে মোস্তাকিম মিয়া বাড়ীতে থাকেন। সে পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। ঘটনার দিন তার মা বাড়ীতে ছিলেন না বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
অপর একটি সুত্রে জানাযায়, একই গ্রামের জনৈক রায়হান মিয়ার সাথে মোস্তাকিমের ভাইয়ের বউয়ের পরকীয়া সম্পর্ক থাকার বিষয়টি জানতে পারে মোস্তাকিম। রায়হানকে তাদের বাড়িতে আসতে নিষেধ দিয়ে ছিলো সে। ধারণা করা যাচ্ছে, এই পরকীয়ার কারনেই মোস্তাকিম কে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার মুল রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর রয়েছেন। তবে মোস্তাকিমের ভাইয়ের স্ত্রীদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলেই আসল রহস্য উদঘাটিত হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানাযায়, উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাওঁ গ্রামের মৃত জফর মিয়ার ছেলে মোস্তাকিম মিয়া রাত সাড়ে ৯ টার দিকে ঘরের বাহিরে প্রাকৃতিক কাজ শেষে তার শয়ন কক্ষে প্রবেশ করার সাথে সাথে কে বা কারা পিছন দিক থেকে তার গলায় ছুরি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। তার চিৎকার শুনে লোকজন ছুটে এসে মোস্তাকিম মিয়ার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কামাল হোসেন পিপিএম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মৃতের সুরতহাল শেষে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। মৃত মোস্তাকিম মিয়ার দুই ভাই প্রবাসে থাকেন। দু ভাইয়ের স্ত্রী ও মা`কে নিয়ে মোস্তাকিম মিয়া বাড়ীতে থাকেন। সে পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। ঘটনার দিন তার মা বাড়ীতে ছিলেন না বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
অপর একটি সুত্রে জানাযায়, একই গ্রামের জনৈক রায়হান মিয়ার সাথে মোস্তাকিমের ভাইয়ের বউয়ের পরকীয়া সম্পর্ক থাকার বিষয়টি জানতে পারে মোস্তাকিম। রায়হানকে তাদের বাড়িতে আসতে নিষেধ দিয়ে ছিলো সে। ধারণা করা যাচ্ছে, এই পরকীয়ার কারনেই মোস্তাকিম কে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনার মুল রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তৎপর রয়েছেন। তবে মোস্তাকিমের ভাইয়ের স্ত্রীদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করলেই আসল রহস্য উদঘাটিত হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।