চট্টগ্রাম, ২৭ নভেম্বর : চট্টগ্রামে চিন্ময় কৃষ্ণের মুক্তির দাবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের জানাজায় মানুষের ঢল নেমেছে। চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির শাহজাহান চৌধুরীর ইমামতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১ টায় চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এ জানাজায় আইনজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেয়। পরে নগরীর জামিয়াতুল ফালাহ মসজিদ মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের শিকার এই আইনজীবীর জানাজায় অংশ নেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ, চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, চট্টগ্রামের সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ, খান তালাত মাহমুদ রাফি, কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা মাওলানা শাহজাহান, বিএনপি নেতা গিয়াস কাদের চৌধুরী, এরশাদ উল্লাহ প্রমুখ।
রে নামাজে জানাজায় অংশ নেওয়া মানুষ টাইগারপাস মোড়ে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। দ্রুতসময়ের মাঝে ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে স্থানীয় জনতা এই বিক্ষোভে জড়ো হন। এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নিতে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এবং নাগরিক কমিটির সদস্য ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সবাই।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চলাকালে সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আইনজীবীরা বুধবার আদালত বর্জনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের শিকার এই আইনজীবীর জানাজায় অংশ নেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ, চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলম, চট্টগ্রামের সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ, খান তালাত মাহমুদ রাফি, কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা মাওলানা শাহজাহান, বিএনপি নেতা গিয়াস কাদের চৌধুরী, এরশাদ উল্লাহ প্রমুখ।
রে নামাজে জানাজায় অংশ নেওয়া মানুষ টাইগারপাস মোড়ে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। দ্রুতসময়ের মাঝে ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে স্থানীয় জনতা এই বিক্ষোভে জড়ো হন। এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে অংশ নিতে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এবং নাগরিক কমিটির সদস্য ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সবাই।
মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চলাকালে সাইফুল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আইনজীবীরা বুধবার আদালত বর্জনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে।