ঢাকা/কলকাতা, ৩০ নভেম্বর : রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার পরবর্তী আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘকে (ইসকন) নিষিদ্ধ করা হবে কি না, এই প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল ইসলাম বলেন, ইসকনকে নিষিদ্ধ করার কোনও পরিকল্পনা নেই বাংলাদেশ সরকারের। শফিকুল ইসলাম দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, আমি মামলার বিচারের বিষয়ে জানি না, তবে বাংলাদেশে ইসকন নিষিদ্ধ হবে না। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) ভারতের সংবাদমাধ্যম সিএনএন-নিউজ১৮-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ভারতের আরেক সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর জানিয়েছে।
বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দেশে সংখ্যালঘুদের জন্য কোনও হুমকি নেই। আর ইসকনকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
নিষেধাজ্ঞার দাবিগুলো সত্ত্বেও শফিকুল আলম দৃঢ়ভাবে বলেন, আমি মামলার বিচারপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানি না, তবে বাংলাদেশে ইসকন নিষিদ্ধ করা হবে না। বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ। অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে এসে ঘটনাগুলো সরাসরি কভার করতে আপনাদের অনুরোধ করছি। বাংলাদেশে সহিংসতা প্রথম কয়েক দিন দেখা গিয়েছিল। তবে পরিস্থিতি এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক বিবৃতি সম্পর্কে তিনি বলেন, এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ নিয়ে নয়াদিল্লির মন্তব্য করা অপ্রয়োজনীয়। এ নিয়ে ভারত সরকারের কোনো বিবৃতি দেওয়া উচিত হয়নি। এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমরা কখনো ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করি না।
বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেছেন, দেশে সংখ্যালঘুদের জন্য কোনও হুমকি নেই। আর ইসকনকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই।
নিষেধাজ্ঞার দাবিগুলো সত্ত্বেও শফিকুল আলম দৃঢ়ভাবে বলেন, আমি মামলার বিচারপ্রক্রিয়া সম্পর্কে জানি না, তবে বাংলাদেশে ইসকন নিষিদ্ধ করা হবে না। বাংলাদেশে হিন্দুরা নিরাপদ। অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ে এসে ঘটনাগুলো সরাসরি কভার করতে আপনাদের অনুরোধ করছি। বাংলাদেশে সহিংসতা প্রথম কয়েক দিন দেখা গিয়েছিল। তবে পরিস্থিতি এখন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের সাম্প্রতিক বিবৃতি সম্পর্কে তিনি বলেন, এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ নিয়ে নয়াদিল্লির মন্তব্য করা অপ্রয়োজনীয়। এ নিয়ে ভারত সরকারের কোনো বিবৃতি দেওয়া উচিত হয়নি। এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমরা কখনো ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করি না।