মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ২৭ এপ্রিল : উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্য (৪৫) কে এক যুবক অতর্কিতে হামলা চালিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা পরিষদের গেইটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত যুবকের নাম সৌরভ পাঠান। সে পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের কৃষ্ণনগর গ্রামের মৃত আকবর পাঠানের ছেলে।
শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্য জানান, অফিস শেষ করে হবিগঞ্জে বাসার উদ্দেশ্যে তিনি বের হন। উপজেলা পরিষদ গেইট সংলগ্ন এলাকায় রাস্তায় পৌঁছামাত্রই সৌরভ ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে তাকে এলোপাতারি মারতে শুরু করে। এ সময় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পথচারীরা দৌড়ে এগিয়ে এলে হামলাকারী এ যুবক দ্রুত পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে কয়েকজন শিক্ষক ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত শিক্ষা কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হামলাকারীর আঘাতে তার কানের নিচে কয়েকটি সেলাই লাগে এবং বিভিন্ন স্থানে আঘাত প্রাপ্ত হয়। খবর পেয়ে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর আহসান হাসপাতালে গিয়ে খোঁজখবর নেন এবং দ্রুত হামলাকারীকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মাধবপুর শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী আজহারুল ইসলাম জানান, দুপুরের দিকে এক যুবক শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্য অফিস থেকে কখন বের হবেন তার কাছে জানতে চান। তবে কি কারণে এ যুবক শিক্ষা কর্মকর্তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে হামলা করলেন এ নিয়ে রহস্যের দানা বেধেছে। তবে শিক্ষিকা বোনের বদলি সংক্রান্ত ক্ষোভ থেকে এ হামলা হতে পারে এমন ধারণা করছেন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের। প্রথমে হামলাকারীর পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি। পরে ফেইসবুক আইডিতে ছবি দেখে হামলাকারী সনাক্ত করা হয়েছে। মাধবপুর থানার ওসি জানান, এব্যাপারে শিক্ষা কর্মকর্তা বাদি হয়ে অভিযোগ দিয়েছেন । হামলাকারী যুবক কে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। কি কারনে শিক্ষা কর্মকর্তা হামলা শিকার হলেন তা তদন্তের পর বলা যাবে। মাধবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজাহান জানান, শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্যরে উপর যুবকের হামলার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের খোঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্য জানান, অফিস শেষ করে হবিগঞ্জে বাসার উদ্দেশ্যে তিনি বের হন। উপজেলা পরিষদ গেইট সংলগ্ন এলাকায় রাস্তায় পৌঁছামাত্রই সৌরভ ক্রিকেট খেলার স্টাম্প দিয়ে তাকে এলোপাতারি মারতে শুরু করে। এ সময় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পথচারীরা দৌড়ে এগিয়ে এলে হামলাকারী এ যুবক দ্রুত পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে কয়েকজন শিক্ষক ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহত শিক্ষা কর্মকর্তাকে উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হামলাকারীর আঘাতে তার কানের নিচে কয়েকটি সেলাই লাগে এবং বিভিন্ন স্থানে আঘাত প্রাপ্ত হয়। খবর পেয়ে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর আহসান হাসপাতালে গিয়ে খোঁজখবর নেন এবং দ্রুত হামলাকারীকে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান। মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক জানান, ঘটনার খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মাধবপুর শিক্ষা অফিসের অফিস সহকারী আজহারুল ইসলাম জানান, দুপুরের দিকে এক যুবক শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্য অফিস থেকে কখন বের হবেন তার কাছে জানতে চান। তবে কি কারণে এ যুবক শিক্ষা কর্মকর্তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে হামলা করলেন এ নিয়ে রহস্যের দানা বেধেছে। তবে শিক্ষিকা বোনের বদলি সংক্রান্ত ক্ষোভ থেকে এ হামলা হতে পারে এমন ধারণা করছেন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের। প্রথমে হামলাকারীর পরিচয় সনাক্ত করা যায়নি। পরে ফেইসবুক আইডিতে ছবি দেখে হামলাকারী সনাক্ত করা হয়েছে। মাধবপুর থানার ওসি জানান, এব্যাপারে শিক্ষা কর্মকর্তা বাদি হয়ে অভিযোগ দিয়েছেন । হামলাকারী যুবক কে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। কি কারনে শিক্ষা কর্মকর্তা হামলা শিকার হলেন তা তদন্তের পর বলা যাবে। মাধবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজাহান জানান, শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র আচার্য্যরে উপর যুবকের হামলার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের খোঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।