সুনামগঞ্জ, ৪ ডিসেম্বর : সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ এনে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার একটি গ্রামে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বেশ কয়েকটি মন্দির, বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত উপজেলার সদর ইউনিয়নের মংলারগাঁও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ মংলারগাও গ্রামের প্রফুল্ল দাসের ছেলে আকাশ দাসকে (২০) আটক করেছে; যার বিরুদ্ধে আরেকজনের ফেসবুক পোস্টে গিয়ে ধর্মকে অবমাননা করে কমেন্ট করার অভিযোগ তুলেছে এলাকার কিছু লোকজন।
ধর্ম অবমাননার প্রতিবাদে সন্ধ্যার পর থেকে দোয়ারাবাজার স্কুল মাঠে জড়ো হতে থাকেন সাধারণ মানুষ এবং এক সময় বিক্ষুব্ধ জনতা উপজেলা সদরের দোয়ারাবাজার পয়েন্টে অবস্থান নেন। বিক্ষুব্ধ জনতার একাংশ উপজেলা সদরে কয়েকটি মন্দির ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করেন এবং আরো একটি দল পার্শ্ববর্তী মংলারগাঁওয়ে গিয়েও হামলা ও ভাংচুর শুরু করে। ঘটনার পর অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছেন। এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ আকাশ দাসকে আটক করে। রাত আড়াইটায় উপজেলা সদর ও মংলারগাঁওয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক জানান, অভিযুক্ত যুবককে আটক করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সবাইকে শান্ত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ধর্ম অবমাননার প্রতিবাদে সন্ধ্যার পর থেকে দোয়ারাবাজার স্কুল মাঠে জড়ো হতে থাকেন সাধারণ মানুষ এবং এক সময় বিক্ষুব্ধ জনতা উপজেলা সদরের দোয়ারাবাজার পয়েন্টে অবস্থান নেন। বিক্ষুব্ধ জনতার একাংশ উপজেলা সদরে কয়েকটি মন্দির ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করেন এবং আরো একটি দল পার্শ্ববর্তী মংলারগাঁওয়ে গিয়েও হামলা ও ভাংচুর শুরু করে। ঘটনার পর অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়েছেন। এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ আকাশ দাসকে আটক করে। রাত আড়াইটায় উপজেলা সদর ও মংলারগাঁওয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে এবং বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। দোয়ারাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল হক জানান, অভিযুক্ত যুবককে আটক করা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সবাইকে শান্ত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।