সিলেট, ৭ ডিসেম্বর : বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরী বলেছেন, পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেয়ার পর ভারত এখন তার এদেশীয় দালালদের উস্কানি দিয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশিল করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে লিপ্ত। কিন্তু তাদের সেই ষড়যন্ত্র কখনো বাস্তবায়ন হবেনা। জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশের মানুষকে নিয়ে তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিবে। প্রতিহত করবে। আমাদের দেশ বরাবরই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শান্তির দেশ। এখনো এদেশে সব ধর্মের মানুষ শান্তিতে জীবন যাপন করছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দালালরা দেশে দাঙ্গা বাঁধিয়ে ভারতীয় প্রভুর সহাতায় ক্ষমতায় বসতে চায়। কিন্তু বাংলার মানুষ তাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দিবেনা।
তিনি বলেন, আমরা আমাদের ঐক্য আর দেশপ্রেম দিয়ে তাদের প্রতিরোধ করবো। ছাত্র জনতার আন্দোলনে পালানোর পর এদেশে কোনো আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হাসিনার পক্ষে একটি কথাও বলেনি। তাদের সন্ত্রাস চাঁদাবাজি আর ঘুষ দুর্নীতির কারণে দেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। এদেশে তাদের ঠ্াঁই হবেনা।
তিনি শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে ঢাকাদক্ষিণ চৌমুহনীতে ভারতীয় আগ্রাসন ও পতিত স্বৈরাচার কর্তৃক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অনুষ্টিত প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি নোমান উদ্দিন মুরাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জ্বলের পরিচালনায় অনুষ্টিত সভায় নিপুণ রায় চৌধুরী আরও বলেন, বাংলার মানুষ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়নে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। এখন দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা অচিরেই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবো। তিনি অর্ন্তবর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রয়োজনীয় নির্বাচনী সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন দিন। মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়।
বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা গোলাপগঞ্জ- বিয়ানীবাজারবাসীর জন্য কাজ করুন। মানুষের মন জয় করুন যাতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তারা এ আসনটি বিএনপিকে উপহার দিয়ে তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করেন।
সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন সিলেট-৬ গোলাপগঞ্জ- বিয়ানীবাজার আসনে বিএনপি মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ফয়সল আহমদ চৌধুরী। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে গোলাপগঞ্জে ৭ জন মানুষ শহিদ হয়েছেন। তাদের এই আত্মত্যাগ জাতি সারাজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের মানুষ এখন একটি উৎসবমুখর নির্বাচনে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন। তাদের আবেগ অনুভুতি উপলব্দী করে বর্তমান অন্তর্বর্তিকালীন সরকারকে দ্রæত জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন,
সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ছালিক আহমদ চৌধুরী, গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আশফাক আহমেদ চৌধুরী, রুহেল আহমদ, গোলাম কিবরিয়া, কফিল আহমদ, বদরুল ইসলাম, গোলাপগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মামুন আহমদ রিপন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সালাউদ্দিন আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক লিটন আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আবুল কালাম খোকন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক শাহজান আহমদ, ঢাকাদক্ষিন ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুহিব হোসেন, বুধবারী বাজার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফখরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন হেলাল, আমুড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাহবুবুল হক লুলু, গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আহমদ, বাঘা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন, লক্ষনাবন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুর উদ্দিন, লক্ষিপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, বাদেপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রুবুল আহমদ, ভাদেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তারেক জলিল মাস্টার, শরীফগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সামসুল ইসলাম গেদা, গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তানজিম আহাদ, ঢাকাদক্ষিন ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সুমেল আহমদ,
বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছরওয়ার হোসেন, তিলপারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, মুল্লাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী এম এ মান্নান, বিয়ানীবাজার উপজেলা বি এন পির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন, বি এন পি নেতা মো. মানিক মিয়া, আলি আহমদ মেম্বার, নাজিম উদ্দীন,জামাল আহমেদ, ফয়েজ আহমেদ, হোসেন আহমেদ মেম্বার, এম হাসনাত জামিল, আহসান জামিল, তারেক আহমদ,আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
এছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা এবং পৌর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসমুহের নেতৃবৃন্দ।
সভা শুরুর আগে বিকেল ৪টার দিকে প্রধান অতিথিকে নিয়ে বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঢাকাদক্ষিনে অবস্থিত শ্রী চৈতন্য দেবের মন্দির পরিদর্শন করেন।
এসময় তারা এলাকার সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও মন্দিরের সার্বিক উন্নয়ন তৎপরতার খোঁজ-খবর নেন।
তিনি বলেন, আমরা আমাদের ঐক্য আর দেশপ্রেম দিয়ে তাদের প্রতিরোধ করবো। ছাত্র জনতার আন্দোলনে পালানোর পর এদেশে কোনো আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হাসিনার পক্ষে একটি কথাও বলেনি। তাদের সন্ত্রাস চাঁদাবাজি আর ঘুষ দুর্নীতির কারণে দেশের মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। এদেশে তাদের ঠ্াঁই হবেনা।
তিনি শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে ঢাকাদক্ষিণ চৌমুহনীতে ভারতীয় আগ্রাসন ও পতিত স্বৈরাচার কর্তৃক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে অনুষ্টিত প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি নোমান উদ্দিন মুরাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জ্বলের পরিচালনায় অনুষ্টিত সভায় নিপুণ রায় চৌধুরী আরও বলেন, বাংলার মানুষ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়নে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। এখন দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা অচিরেই গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবো। তিনি অর্ন্তবর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রয়োজনীয় নির্বাচনী সংস্কার শেষ করে দ্রুত নির্বাচন দিন। মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়।
বিএনপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা গোলাপগঞ্জ- বিয়ানীবাজারবাসীর জন্য কাজ করুন। মানুষের মন জয় করুন যাতে আগামী জাতীয় নির্বাচনে তারা এ আসনটি বিএনপিকে উপহার দিয়ে তারেক জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করেন।
সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন সিলেট-৬ গোলাপগঞ্জ- বিয়ানীবাজার আসনে বিএনপি মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ফয়সল আহমদ চৌধুরী। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে গোলাপগঞ্জে ৭ জন মানুষ শহিদ হয়েছেন। তাদের এই আত্মত্যাগ জাতি সারাজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের মানুষ এখন একটি উৎসবমুখর নির্বাচনে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন। তাদের আবেগ অনুভুতি উপলব্দী করে বর্তমান অন্তর্বর্তিকালীন সরকারকে দ্রæত জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন,
সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা ছালিক আহমদ চৌধুরী, গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আশফাক আহমেদ চৌধুরী, রুহেল আহমদ, গোলাম কিবরিয়া, কফিল আহমদ, বদরুল ইসলাম, গোলাপগঞ্জ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মামুন আহমদ রিপন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সালাউদ্দিন আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক লিটন আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আবুল কালাম খোকন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক শাহজান আহমদ, ঢাকাদক্ষিন ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুহিব হোসেন, বুধবারী বাজার ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফখরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন হেলাল, আমুড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাহবুবুল হক লুলু, গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আহমদ, বাঘা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন, লক্ষনাবন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুর উদ্দিন, লক্ষিপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম, বাদেপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রুবুল আহমদ, ভাদেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি তারেক জলিল মাস্টার, শরীফগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সামসুল ইসলাম গেদা, গোলাপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক তানজিম আহাদ, ঢাকাদক্ষিন ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক সুমেল আহমদ,
বিয়ানীবাজার উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছরওয়ার হোসেন, তিলপারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, মুল্লাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী এম এ মান্নান, বিয়ানীবাজার উপজেলা বি এন পির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন, বি এন পি নেতা মো. মানিক মিয়া, আলি আহমদ মেম্বার, নাজিম উদ্দীন,জামাল আহমেদ, ফয়েজ আহমেদ, হোসেন আহমেদ মেম্বার, এম হাসনাত জামিল, আহসান জামিল, তারেক আহমদ,আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
এছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন গোলাপগঞ্জ উপজেলা এবং পৌর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসমুহের নেতৃবৃন্দ।
সভা শুরুর আগে বিকেল ৪টার দিকে প্রধান অতিথিকে নিয়ে বিএনপি নেতৃবৃন্দ ঢাকাদক্ষিনে অবস্থিত শ্রী চৈতন্য দেবের মন্দির পরিদর্শন করেন।
এসময় তারা এলাকার সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও মন্দিরের সার্বিক উন্নয়ন তৎপরতার খোঁজ-খবর নেন।