মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ১২ ডিসেম্বর : ওমরা শেষে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ১ বছরের শিশু সন্তান ও নারীসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া মাইক্রোবাসে থাকা আরও ৬ যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। বুধবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাধবপুর লাগোয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলার বারঘরিয়া নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। রেজিস্ট্রেশনবিহীন বালুবাহী ড্রাম ট্রাক, ঢাকা মেট্রো চ-১৫-৩১১৩ নং মাইক্রোবাস ও ঢাকা মেট্রো ন-২১-৪০৩৬ নং পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন-উপজেলার বুল্লা ইউনিয়ের মানিক মিয়ার ১১ মাসের কন্যা শিশু রাইছা, একই গ্রামের ফজিলাতুন্নেছা (৬৫) এবং মেডিকেল নেওয়ার পথে মাইক্রোবাস চালক পাভেল মিয়া (২০)। আহতরা হলেন- মৃত আব্দুল কাদিরের ছেলে আবু হানিফ (৪০), মানিক মিয়ার স্ত্রী রুনা আক্তার (৩৫), মৃত আব্দুল কাদিরের স্ত্রী সাফিয়া বেগম (৬০)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে মাধবপুরগামী মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বাড়িতে ফেরার পথে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে মানিক মিয়ার কন্যা শিশু রাইছা এবং ফজিলাতুন্নেছা মারা যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় মেডিকেল নেওয়ার পথে মাইক্রোবাসচালক পাভেল মিয়াও মারা যান।
নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রামপুর গ্রামের রুনা আক্তার, সাফিয়া বেগম ও উনু মোল্লা (৪৯) সৌদি আরবে ওমরা হজ্ব করে গতকাল রাতের ফ্লাইটে দেশে ফিরেন। রাতেই বিমানবন্দর থেকে মাইক্রোযোগে বাড়িতে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
খাটিয়াতা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মারগুব তৌহিদ জানান, দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত আবু হানিফ, রুনা আক্তার এবং সাফিয়া বেগমকে পুলিশ উদ্ধার করেছে। পরে তাদের হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে মাধবপুরগামী মাইক্রোবাসের যাত্রীরা বাড়িতে ফেরার পথে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে মানিক মিয়ার কন্যা শিশু রাইছা এবং ফজিলাতুন্নেছা মারা যান। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় মেডিকেল নেওয়ার পথে মাইক্রোবাসচালক পাভেল মিয়াও মারা যান।
নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রামপুর গ্রামের রুনা আক্তার, সাফিয়া বেগম ও উনু মোল্লা (৪৯) সৌদি আরবে ওমরা হজ্ব করে গতকাল রাতের ফ্লাইটে দেশে ফিরেন। রাতেই বিমানবন্দর থেকে মাইক্রোযোগে বাড়িতে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তারা।
খাটিয়াতা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মারগুব তৌহিদ জানান, দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত আবু হানিফ, রুনা আক্তার এবং সাফিয়া বেগমকে পুলিশ উদ্ধার করেছে। পরে তাদের হাসাপাতালে পাঠানো হয়েছে।