আটলান্টিক সিটি, ১২ ডিসেম্বর : গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় নিউ জার্সি রাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে কৃষ্ণভক্তদের উদ্যোগে ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে গীতা জয়ন্তী পালিত হয়।
গীতা জয়ন্তীতে ভক্তরা সারাদিনব্যাপী শ্রীকৃষ্ণর আরাধনা করেন, তুলসী মালা জপেন, সঙ্গে পাঠ করেন হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতা। কৃষ্ণভক্তদের অনেকেই গীতা জয়ন্তী উপলক্ষে গীতা দান করেন।কৃষ্ণভক্তরা সমবেত কন্ঠে পবিত্র গীতার আঠারো অধ্যায় পাঠ করেন। এছাড়া বাংলাদেশে নির্যাতিত হিন্দুদের মংগল কামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
হিন্দু ধর্মে বেদ-পুরাণের মতোই গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রেখেছে ভাগবত গীতা। এটি একমাত্র গ্রন্থ যার জয়ন্তী পালিত হয়। প্রতি বছর অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথি অর্থাৎ মোক্ষদা একাদশী তিথিতে গীতা জয়ন্তী পালিত হয়। গীতা জয়ন্তী পালন অনুষ্ঠানে পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, দীপংকর মিত্র, আন্না মিত্র, গংগা সাহা, সুপ্রীতি দে, সজল চক্রবর্তী, মেরি দে, দীপা দে জয়া, রানা দাশ, ধীমান পাল, বিউটি দাশ, সুমি মজুমদার, সোমা বিশ্বাস, শিখা সরকার, ফুলু চক্রবর্তী, লাকি চৌধুরী, একান্তিকা চৌধুরি প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে এই তিথিতেই অর্জুনকে গীতার জ্ঞান দিয়েছিলেন শ্রী কৃষ্ণ। গীতার মাধ্যমে ব্যক্তিকে জীবনে সাফল্যের পথ দেখিয়েছেন শ্রী কৃষ্ণ। হিন্দু ধর্মে বেদ-পুরাণের মতোই গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রেখেছে ভাগবত গীতা। ভাগবত গীতার আক্ষরিক অর্থ হলো “পরমেশ্বরের গান”। এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিচিত বৈদিক শাস্ত্র। এ শাস্ত্রকে বৈদিক জ্ঞানের সারমর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রচলিত ধারণা অনুসারে এই বিশেষ তিথিতে ভাগবত গীতা পাঠ করলে কিংবা গীতা পাঠ শুনলে পূণ্য লাভ করা সম্ভব।এছাড়া গীতা দানের মাধ্যমেও পূণ্য অর্জন সম্ভব ।
সংস্কৃতে রচিত এ শাস্ত্রের আঠারোটি অধ্যায় এবং ৭০০ টি শ্লোক রয়েছে । সেখানে রয়েছে সংস্কৃতি, কর্ম, ধর্মীয় ও ব্যবহারিক জ্ঞান। গীতার আঠারোটি অধ্যায়ে বর্ণিত কাহিনী একজন ব্যক্তির সমগ্র জীবনের সারমর্ম। তাই মনে করা হয়, গীতা পাঠ করলে মানুষ তার জীবনের সকল মানে বুঝতে পারেন, জানতে পারেন তার জীবনের লক্ষ্য। তাই গীতা জয়ন্তীর পবিত্র দিনে গীতা পাঠ করা বা শোনা খুবই শুভ মনে করা হয়ে থাকে।
গীতা জয়ন্তীতে ভক্তরা সারাদিনব্যাপী শ্রীকৃষ্ণর আরাধনা করেন, তুলসী মালা জপেন, সঙ্গে পাঠ করেন হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতা। কৃষ্ণভক্তদের অনেকেই গীতা জয়ন্তী উপলক্ষে গীতা দান করেন।কৃষ্ণভক্তরা সমবেত কন্ঠে পবিত্র গীতার আঠারো অধ্যায় পাঠ করেন। এছাড়া বাংলাদেশে নির্যাতিত হিন্দুদের মংগল কামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
হিন্দু ধর্মে বেদ-পুরাণের মতোই গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রেখেছে ভাগবত গীতা। এটি একমাত্র গ্রন্থ যার জয়ন্তী পালিত হয়। প্রতি বছর অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথি অর্থাৎ মোক্ষদা একাদশী তিথিতে গীতা জয়ন্তী পালিত হয়। গীতা জয়ন্তী পালন অনুষ্ঠানে পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, দীপংকর মিত্র, আন্না মিত্র, গংগা সাহা, সুপ্রীতি দে, সজল চক্রবর্তী, মেরি দে, দীপা দে জয়া, রানা দাশ, ধীমান পাল, বিউটি দাশ, সুমি মজুমদার, সোমা বিশ্বাস, শিখা সরকার, ফুলু চক্রবর্তী, লাকি চৌধুরী, একান্তিকা চৌধুরি প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে এই তিথিতেই অর্জুনকে গীতার জ্ঞান দিয়েছিলেন শ্রী কৃষ্ণ। গীতার মাধ্যমে ব্যক্তিকে জীবনে সাফল্যের পথ দেখিয়েছেন শ্রী কৃষ্ণ। হিন্দু ধর্মে বেদ-পুরাণের মতোই গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রেখেছে ভাগবত গীতা। ভাগবত গীতার আক্ষরিক অর্থ হলো “পরমেশ্বরের গান”। এটি বিশ্বের সর্বাধিক পরিচিত বৈদিক শাস্ত্র। এ শাস্ত্রকে বৈদিক জ্ঞানের সারমর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রচলিত ধারণা অনুসারে এই বিশেষ তিথিতে ভাগবত গীতা পাঠ করলে কিংবা গীতা পাঠ শুনলে পূণ্য লাভ করা সম্ভব।এছাড়া গীতা দানের মাধ্যমেও পূণ্য অর্জন সম্ভব ।
সংস্কৃতে রচিত এ শাস্ত্রের আঠারোটি অধ্যায় এবং ৭০০ টি শ্লোক রয়েছে । সেখানে রয়েছে সংস্কৃতি, কর্ম, ধর্মীয় ও ব্যবহারিক জ্ঞান। গীতার আঠারোটি অধ্যায়ে বর্ণিত কাহিনী একজন ব্যক্তির সমগ্র জীবনের সারমর্ম। তাই মনে করা হয়, গীতা পাঠ করলে মানুষ তার জীবনের সকল মানে বুঝতে পারেন, জানতে পারেন তার জীবনের লক্ষ্য। তাই গীতা জয়ন্তীর পবিত্র দিনে গীতা পাঠ করা বা শোনা খুবই শুভ মনে করা হয়ে থাকে।