কুড়িগ্রাম, ২৮ এপ্রিল (ঢাকা পোস্ট) : কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে সংগীতশিল্পী মাঈনুল আহসান নোবেল নিজেই একটি গানের পর মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ড ভাঙলেন এবং পরবর্তীতে পাবলিকের ঢিল খেয়ে মঞ্চ ত্যাগ করার মতো ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে এ ঘটনা ঘটে। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০ বছর পূর্তি ও সূর্বণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নোবেলকে অসংলগ্ন আচরণ করতে দেখা গেছে। এমন ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ দর্শকেরা জুতা ও পানির বোতল ছুড়ে প্রতিবাদ জানায়। বিষয়টি সমাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
জানা যায়, ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করতে গায়ক নোবেলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। রাত ৯টার দিকে তার গান গাওয়ার কথা থাকলেও তিনি মঞ্চে ওঠেন ১১টা ২০মিনিটে। গান গাওয়ার এক পর্যায়ে মাতলামি শুরু করতে করতে বসে পড়েন। তার এমন মাতলামির কারণে ক্ষেপে গিয়ে দর্শকেরা জুতা ও পানির বোতলের ঢিল ছুড়ে মারেন নোবেলের দিকে। পরবর্তীতে আয়োজকবৃন্দ নোবেলকে মঞ্চ থেকে সরিয়ে নিয়ে যান।
বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনেকে। প্রত্যক্ষদর্শী বিশ্বজিৎ বর্মন নামের একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সারা দিনের অনেক ক্লান্তির পরেও নোবেলের গান শুনতে ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজ মাঠে গেলাম। জি বাংলায় নোবেলকে দেখে বাংলাদেশি বলে গর্ব করতাম। মিডিয়ায় অনেক কিছুই দেখেছি তাকে নিয়ে, ভাবতাম এসব ষড়যন্ত্র। কিন্তু আজ দর্শক হয়ে যা দেখলাম তাতে মন থেকে মেনে নিতে পারছি না।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানটিকে কলঙ্কিত করল শিল্পী নামধারী এই মাতাল। অতিরিক্ত মদ্যপান করে মঞ্চে গান না গেয়ে মাতলামো করে, ফলশ্রুতিতে দর্শক পানির বোতল ও জুতা ছুড়ে তাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দিয়েছে। দীর্ঘ সময়ের অনেক কষ্ট এবং পুরো প্রোগ্রামের অনেক অনেক সফলতা মাত্র চার মিনিটেই ধুলোয় মিশিয়ে দিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখার রুচিটুকুও হারিয়ে ফেলেছি।
এ বিষয়ে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান বলেন, ‘এরকম ঘটনা ঘটেনি। মঞ্চে মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ডভাঙার ঘটনা ঘটেনি। কোথায় মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ডভাঙার ভিডিও আছে আমাকে দেখান।’
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ২৭ এপ্রিল কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ৫০বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. মশিউর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
জানা যায়, ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করতে গায়ক নোবেলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। রাত ৯টার দিকে তার গান গাওয়ার কথা থাকলেও তিনি মঞ্চে ওঠেন ১১টা ২০মিনিটে। গান গাওয়ার এক পর্যায়ে মাতলামি শুরু করতে করতে বসে পড়েন। তার এমন মাতলামির কারণে ক্ষেপে গিয়ে দর্শকেরা জুতা ও পানির বোতলের ঢিল ছুড়ে মারেন নোবেলের দিকে। পরবর্তীতে আয়োজকবৃন্দ নোবেলকে মঞ্চ থেকে সরিয়ে নিয়ে যান।
বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন অনেকে। প্রত্যক্ষদর্শী বিশ্বজিৎ বর্মন নামের একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সারা দিনের অনেক ক্লান্তির পরেও নোবেলের গান শুনতে ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজ মাঠে গেলাম। জি বাংলায় নোবেলকে দেখে বাংলাদেশি বলে গর্ব করতাম। মিডিয়ায় অনেক কিছুই দেখেছি তাকে নিয়ে, ভাবতাম এসব ষড়যন্ত্র। কিন্তু আজ দর্শক হয়ে যা দেখলাম তাতে মন থেকে মেনে নিতে পারছি না।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানটিকে কলঙ্কিত করল শিল্পী নামধারী এই মাতাল। অতিরিক্ত মদ্যপান করে মঞ্চে গান না গেয়ে মাতলামো করে, ফলশ্রুতিতে দর্শক পানির বোতল ও জুতা ছুড়ে তাকে মঞ্চ থেকে নামিয়ে দিয়েছে। দীর্ঘ সময়ের অনেক কষ্ট এবং পুরো প্রোগ্রামের অনেক অনেক সফলতা মাত্র চার মিনিটেই ধুলোয় মিশিয়ে দিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখার রুচিটুকুও হারিয়ে ফেলেছি।
এ বিষয়ে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফজলুর রহমান বলেন, ‘এরকম ঘটনা ঘটেনি। মঞ্চে মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ডভাঙার ঘটনা ঘটেনি। কোথায় মাইক্রোফোনের স্ট্যান্ডভাঙার ভিডিও আছে আমাকে দেখান।’
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ২৭ এপ্রিল কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ৫০বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মো. মশিউর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সংসদ সদস্য পনির উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।