ওয়ারেন, ২২ ডিসেম্বর : খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন ঘিরে পৃথিবীর মোটর গাড়ির রাজ্য হিসেবে খ্যাত মিশিগান বর্ণিল সাজে সেজেছে। চারিদিকে রঙিন আলোর খেলা, ঝলমলে আলোক ছয়টায় রঙিন হয়ে উঠছে গোটা মিশিগান।
বড়দিন আর নতুন বছরের আগমন সামনে রেখে বর্ণিল আলোয় সেজেছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোও। রাজ্যটির ছোট-বড় প্রতিটি শহর, শপিং মল, ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে। বাড়ির বাইরে ঝলমল করছে বাহারি আলোকসজ্জা।পাশাপাশি সাজানো হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি, সান্তা ক্লজসহ নানা আকৃতি। ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন ঘিরে এভাবেই বড়দিন উৎসবের মৌসুম শুরু করেছেন এখানকার খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা।
এদিকে বড়দিনকে ঘিরে দেশটির বিপণীকেন্দ্রগুলোতে এখন কেনা-কাটার ধুম। পাশাপাশি ক্রেতা আকর্ষণের জন্য চলছে মূল্য ছাড়ের প্রতিযোগিতা। পোশাক থেকে শুরু করে আসবাবপত্র সবই আছে কেনা-কাটার তালিকায়। ল্যাপটপ, ট্যাবলেট কেনার জন্য ইলেকট্রনিক্স দোকানগুলোতে এখন উপচে পড়া ভিড়। যেন কেনাকাটার উৎসবের আমেজে মেতেছেন বাসিন্দারা।পাশাপাশি বড়দিন উপলক্ষে হোটেল রেস্তোরায় কাস্টমারদের আগমন চোখে পড়ার মতো।
ক্রিমসাসের লম্বা ছুটিতে উৎসব আনন্দে মেতেছেন সবাই। মিশিগানের বসবাসরত বাংলাদেশিরা বাহারি এ আলোকসজ্জা দেখার জন্য প্রতিদিন সন্ধ্যার পর শহরের পর শহর ঘুরে নির্মল আনন্দ উপভোগ করছেন।
বড়দিন আর নতুন বছরের আগমন সামনে রেখে বর্ণিল আলোয় সেজেছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোও। রাজ্যটির ছোট-বড় প্রতিটি শহর, শপিং মল, ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান ও ঘরবাড়ি বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে। বাড়ির বাইরে ঝলমল করছে বাহারি আলোকসজ্জা।পাশাপাশি সাজানো হয়েছে ক্রিসমাস ট্রি, সান্তা ক্লজসহ নানা আকৃতি। ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মদিন ঘিরে এভাবেই বড়দিন উৎসবের মৌসুম শুরু করেছেন এখানকার খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা।
এদিকে বড়দিনকে ঘিরে দেশটির বিপণীকেন্দ্রগুলোতে এখন কেনা-কাটার ধুম। পাশাপাশি ক্রেতা আকর্ষণের জন্য চলছে মূল্য ছাড়ের প্রতিযোগিতা। পোশাক থেকে শুরু করে আসবাবপত্র সবই আছে কেনা-কাটার তালিকায়। ল্যাপটপ, ট্যাবলেট কেনার জন্য ইলেকট্রনিক্স দোকানগুলোতে এখন উপচে পড়া ভিড়। যেন কেনাকাটার উৎসবের আমেজে মেতেছেন বাসিন্দারা।পাশাপাশি বড়দিন উপলক্ষে হোটেল রেস্তোরায় কাস্টমারদের আগমন চোখে পড়ার মতো।
ক্রিমসাসের লম্বা ছুটিতে উৎসব আনন্দে মেতেছেন সবাই। মিশিগানের বসবাসরত বাংলাদেশিরা বাহারি এ আলোকসজ্জা দেখার জন্য প্রতিদিন সন্ধ্যার পর শহরের পর শহর ঘুরে নির্মল আনন্দ উপভোগ করছেন।