লাখাই, (হবিগঞ্জ) ২২ ডিসেম্বর : গাল ভর্তি দাড়ি, গলায় লাল গামছা, এলোমেলো চুলের এক যুবক হাট-বাজারে পাগলের বেশে এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি করছে। কৌতূহল লোকজন অচেনা যুবকের চালচলনে সন্দিহান হয়ে নাম পরিচয় জিজ্ঞেস করছে। কিন্তু যুবকটি কথার উত্তর না দিয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে মানুষের দিকে তাকিয়ে থাকে। লোকজন বিরক্ত হয়ে ফিরে যায় হয়তো ভাবে ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন। কয়েকদিন ধরে লাখাই বাজারে এভাবে চলাফেরা করছে এবং মানুষজন খাবার দাবার দিচ্ছে। অনেকে বলাবলি করছে হয়তো পাগল, অনেকে বলছে হয়তো ছদ্মবেশী গোয়েন্দা।
অনেকে মিনিট পাঁচেক ধরে নাম পরিচয় জিজ্ঞেস করে কোনো উত্তর না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছে। বার বার উত্তর না পেয়ে কৌশলে যুবকের পরিচয় জানার চেষ্টা করে সফল হলেন শাহ আলম নামে এক ব্যক্তি। লাখাই উপজেলার ১নং লাখাই ইউনিয়নের স্বজনগ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম মিয়া জানান, কয়েকদিন যাবত ঐ যুবকটি বাজারে পাগলের বেশে ঘোরাফেরা করলে মনে সন্দেহ হয়। অনেকবার তার নাম পরিচয় জানতে চাই, কিন্তু সে কোনো কথা বলতে পারে না। অনেক জোরাজুরির পর সে কাগজে তার নাম পরিচয় লিখে দেয় এবং আকারে ইঙ্গিতে বলে সে বাড়ি ফিরে যেতে চায়। কাগজে লিখে দেওয়া তার বাবার মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
যুবকের লিখে দেওয়া চিরকুট অনুযায়ী তার নাম রাব্বি শিকদার। সে দিনাজপুর জেলার মোল্লাপাড়া গ্রামের আলম শিকদার ও মৃত রাবিয়া বেগমের সন্তান হিসেবে পরিচয় দেয়। কাগজে লিখে দেওয়া তার বাবার মোবাইল নম্বরে (০১৯৮০৮৩২৪০২) একাধিকবার সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করা হলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বন্ধ পাওয়া যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম মিয়া জানান, যুবকটি কয়েকদিন ধরে বাজারে চা- স্টলে বসে থাকতে দেখে তার নাম পরিচয় জিজ্ঞেস করলে কোনো উত্তর দেয় না। এখন তার পরিচয় যেহেতু পাওয়া গেছে তাই প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি, সে যেন তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারে।
অনেকে মিনিট পাঁচেক ধরে নাম পরিচয় জিজ্ঞেস করে কোনো উত্তর না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছে। বার বার উত্তর না পেয়ে কৌশলে যুবকের পরিচয় জানার চেষ্টা করে সফল হলেন শাহ আলম নামে এক ব্যক্তি। লাখাই উপজেলার ১নং লাখাই ইউনিয়নের স্বজনগ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম মিয়া জানান, কয়েকদিন যাবত ঐ যুবকটি বাজারে পাগলের বেশে ঘোরাফেরা করলে মনে সন্দেহ হয়। অনেকবার তার নাম পরিচয় জানতে চাই, কিন্তু সে কোনো কথা বলতে পারে না। অনেক জোরাজুরির পর সে কাগজে তার নাম পরিচয় লিখে দেয় এবং আকারে ইঙ্গিতে বলে সে বাড়ি ফিরে যেতে চায়। কাগজে লিখে দেওয়া তার বাবার মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
যুবকের লিখে দেওয়া চিরকুট অনুযায়ী তার নাম রাব্বি শিকদার। সে দিনাজপুর জেলার মোল্লাপাড়া গ্রামের আলম শিকদার ও মৃত রাবিয়া বেগমের সন্তান হিসেবে পরিচয় দেয়। কাগজে লিখে দেওয়া তার বাবার মোবাইল নম্বরে (০১৯৮০৮৩২৪০২) একাধিকবার সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করা হলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বন্ধ পাওয়া যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম মিয়া জানান, যুবকটি কয়েকদিন ধরে বাজারে চা- স্টলে বসে থাকতে দেখে তার নাম পরিচয় জিজ্ঞেস করলে কোনো উত্তর দেয় না। এখন তার পরিচয় যেহেতু পাওয়া গেছে তাই প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা কামনা করছি, সে যেন তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে পারে।