নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ২২ যিসেম্বর : উপজেলার ষাইটকাহন গ্রামে নিরিহ পরিবারের বাড়ীঘরে ত্রাস সৃষ্টি করে হামলা ও ভাংচুর করেছে প্রভাবশালী গোষ্ঠী। এ সময় হামলায় নারীসহ ৪জন আহত হয়। গুরুতর আহত সুনিকা বেগম নামে এক বৃদ্ধা সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। তিনি ওই গ্রামের জামাল মিয়ার স্ত্রী। অন্য আহতরা হলেন জামাল মিয়ার ছেলে শাহান মিয়া, লেবু মিয়ার ছেলে পাভেল মিয়া ও আব্দুল মিয়ার ছেলে পাবেল মিয়া। এ সময় নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারও লুট হয়। শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ষাটকাহন গ্রামের মৃত তাহিদ মিয়ার ছেলে পাহের মিয়া ও তার আত্মীয়-স্বজন জামাল পরিবারকে ভিটে ছাড়া করার জন্য বারবার হুমকি দিলে এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সকালে পাহের মিয়া ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে জামাল মিয়ার বাড়ীতে হামলা ও ভাংচুর চালায়। এ সময়
গুরুতর জখম হয় শাহান মিয়া, সুনিকা বেগম, পাভেল মিয়া ও আব্দুর রহমান। পরে তার ঘরের সামনের ও পিছনের দরজা ভেঙ্গে ঘরের ভিতর প্রবেশ করে স্টিলের আলমারী ভেঙ্গে নগদ ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা, স্বর্ণের আংটিসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে। আহতদেরকে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে আসামীরা সুনেকা বেগমের উপর পুনরায় হামলা করার চেষ্টা করলে সেখানে চিকিৎসা না করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শাহান মিয়া ও পাভেল মিয়াকেও সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ষাটকাহন গ্রামের মৃত তাহিদ মিয়ার ছেলে পাহের মিয়া ও তার আত্মীয়-স্বজন জামাল পরিবারকে ভিটে ছাড়া করার জন্য বারবার হুমকি দিলে এ নিয়ে আদালতে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। পূর্ব বিরোধকে কেন্দ্র করে শুক্রবার সকালে পাহের মিয়া ও তার লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে জামাল মিয়ার বাড়ীতে হামলা ও ভাংচুর চালায়। এ সময়
গুরুতর জখম হয় শাহান মিয়া, সুনিকা বেগম, পাভেল মিয়া ও আব্দুর রহমান। পরে তার ঘরের সামনের ও পিছনের দরজা ভেঙ্গে ঘরের ভিতর প্রবেশ করে স্টিলের আলমারী ভেঙ্গে নগদ ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা, স্বর্ণের আংটিসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে। আহতদেরকে নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে আসামীরা সুনেকা বেগমের উপর পুনরায় হামলা করার চেষ্টা করলে সেখানে চিকিৎসা না করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শাহান মিয়া ও পাভেল মিয়াকেও সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।