চট্টগ্রাম, ২৮ ডিসেম্বর : কক্সবাজারের পেকুয়া তাফসিরুল কোরআন মাহফিল থেকে আলেম-ওলামাসহ দেশবাসীকে জাতীয় ঐক্য গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারী। শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টায় কক্সবাজারের পেকুয়ায় মরহুম মাওলানা শহিদ উল্লাহ স্মৃতি সংসদ ও সমাজ উন্নয়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত বিশাল তাফসিরুল কোরআন মাহফিলে প্রধান মোফাসসিরের বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, বাহাসের দিন শেষ, ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বাংলাদেশ। নামাজ কায়েম করতে হবে, জাকাত দিতে হবে, নারীদের পর্দায় থাকতে হবে এই বিষয়গুলোতে আমরা সকলে একমত। বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ চাই এতেও আমরা একমত। স্বাধীনতা সার্বভৌত্বের প্রশ্নেও সকলকে এক হতে হবে। ইস্যুভিত্তিক ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মাহফিলে তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহত সকলের জন্য দোয়া করেন।
তিনি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআনের বাণীর পাশাপাশি সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রোল মডেলের নজির দেখিয়েছে। চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যাকান্ডের পরও মুসলিমরা ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, মন্দিরে মাদ্রাসার ছাত্ররা পাহারা দিয়েছে, তা সত্ত্বেও প্রতিবেশী দেশ ভারত নানা গুজব প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে যা বন্ধুসুলভ আচরণ নয় বরং তাঁরা নিজেদের নিয়ে না ভেবে প্রভুত্ব আচরণ দেখাচ্ছে। এছাড়া তিনি ভয়েস অফ আমেরিকার জরিপের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এখন আগের চাইতে সংখ্যালঘুরা নিরাপদে আছে এবং ভারত গুজব ছড়ানোর জায়গায় বিশ্বে শীর্ষে রয়েছেন।
আলোচনার বিষয়বস্তু অনুযায়ী ঐক্যের সুফলের বর্ণনা দিয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুছ রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতাদের সাথে আলোচনা করে ঐক্যের নজির সৃষ্টি করেছেন, ঠিক তেমনি এই সময়ে জাতীয় পরাশক্তি যেন দূর্বল ভাবতে না পারে সে জন্য দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী বিনির্মানে কাজ করতে হবে। নয়তো আন্তর্জাতিক পরাশক্তি দেশগুলো দূর্বল ভেবে আমাদের কাছ থেকে ট্রানজিট অথবা সেন্টমার্টিন দাবি করে বসবে।
তিনি বলেন, বাহাসের দিন শেষ, ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বাংলাদেশ। নামাজ কায়েম করতে হবে, জাকাত দিতে হবে, নারীদের পর্দায় থাকতে হবে এই বিষয়গুলোতে আমরা সকলে একমত। বৈষম্যবিরোধী বাংলাদেশ চাই এতেও আমরা একমত। স্বাধীনতা সার্বভৌত্বের প্রশ্নেও সকলকে এক হতে হবে। ইস্যুভিত্তিক ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মাহফিলে তিনি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ও আহত সকলের জন্য দোয়া করেন।
তিনি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কোরআনের বাণীর পাশাপাশি সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক ঘটনাকে কেন্দ্র করে বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক রোল মডেলের নজির দেখিয়েছে। চট্টগ্রামে আইনজীবী আলিফ হত্যাকান্ডের পরও মুসলিমরা ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, মন্দিরে মাদ্রাসার ছাত্ররা পাহারা দিয়েছে, তা সত্ত্বেও প্রতিবেশী দেশ ভারত নানা গুজব প্রোপাগাণ্ডা ছড়াচ্ছে যা বন্ধুসুলভ আচরণ নয় বরং তাঁরা নিজেদের নিয়ে না ভেবে প্রভুত্ব আচরণ দেখাচ্ছে। এছাড়া তিনি ভয়েস অফ আমেরিকার জরিপের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, বাংলাদেশে এখন আগের চাইতে সংখ্যালঘুরা নিরাপদে আছে এবং ভারত গুজব ছড়ানোর জায়গায় বিশ্বে শীর্ষে রয়েছেন।
আলোচনার বিষয়বস্তু অনুযায়ী ঐক্যের সুফলের বর্ণনা দিয়ে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুছ রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতাদের সাথে আলোচনা করে ঐক্যের নজির সৃষ্টি করেছেন, ঠিক তেমনি এই সময়ে জাতীয় পরাশক্তি যেন দূর্বল ভাবতে না পারে সে জন্য দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আগামী বিনির্মানে কাজ করতে হবে। নয়তো আন্তর্জাতিক পরাশক্তি দেশগুলো দূর্বল ভেবে আমাদের কাছ থেকে ট্রানজিট অথবা সেন্টমার্টিন দাবি করে বসবে।