সিলেট, ৪ জানুয়ারী : সিনিয়র সচিব পদমর্যাদায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর ছেলে পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে ফাহিম আহমদ নামক এক যুবককে গ্রেফতার করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম, পিপিএম-সেবা, এর সার্বিক দিক-নিদের্শনায় ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন-উত্তর) দেবাশীষ দাশ, বিপিএম, পিপিএম এর তত্ত্বাবধানে তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার দেওগাঁও গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে ফাহিম আহমেদকে (২০) সিলেট কোতোয়ালী থানাধীন রায়নগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফাহিম সিলেট নগরের রায়নগরে থাকেন। এঘটনায় প্রতারণা বিষয়টি নজরে এনে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছেন ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিক আবু সুফিয়ান ফারাবী।
অভিযুক্ত ফাহিম আহমেদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলির তদবির ও স্কুলে ভর্তিসহ আরো বেশ কিছু সরকারি দপ্তরে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বড় ছেলে পরিচয় দিয়ে নানা ধরনের তদবিরের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানতে পেরে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অবহিত করেন তার সাবেক সহকর্মী আবু সুফিয়ান ফারাবী। পরে প্রতারক ফাহিম আহমেদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন মুশফিকুল ফজল আনসারী।
প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম পিপিএম এর দিক নির্দেশনায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কিনা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী এতে ক্ষুব্ধ হয়েছেন।
জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, এ ধরনের প্রতারক চক্রের থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে। সেই সাথে প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তা গ্রহণের তিনি পরামর্শ প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, প্রতারক ফাহিম আহমেদ বিগত সরকারের সময়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসারের আত্মীয় পরিচয়ে নানা ধরনের প্রতারণা করে আসছিলো। এমন বেশ কিছু তথ্য পুলিশের হাতে এসেছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম, পিপিএম-সেবা, এর সার্বিক দিক-নিদের্শনায় ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন-উত্তর) দেবাশীষ দাশ, বিপিএম, পিপিএম এর তত্ত্বাবধানে তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার দেওগাঁও গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে ফাহিম আহমেদকে (২০) সিলেট কোতোয়ালী থানাধীন রায়নগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ফাহিম সিলেট নগরের রায়নগরে থাকেন। এঘটনায় প্রতারণা বিষয়টি নজরে এনে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেছেন ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিক আবু সুফিয়ান ফারাবী।
অভিযুক্ত ফাহিম আহমেদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলির তদবির ও স্কুলে ভর্তিসহ আরো বেশ কিছু সরকারি দপ্তরে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীর বড় ছেলে পরিচয় দিয়ে নানা ধরনের তদবিরের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানতে পেরে রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারীকে অবহিত করেন তার সাবেক সহকর্মী আবু সুফিয়ান ফারাবী। পরে প্রতারক ফাহিম আহমেদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেন মুশফিকুল ফজল আনসারী।
প্রতারণার বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম পিপিএম এর দিক নির্দেশনায় তাকে গ্রেফতার করা হয়।এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে আর কেউ জড়িত আছে কিনা সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়া রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী এতে ক্ষুব্ধ হয়েছেন।
জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে পুলিশ কমিশনার বলেন, এ ধরনের প্রতারক চক্রের থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে। সেই সাথে প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তা গ্রহণের তিনি পরামর্শ প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, প্রতারক ফাহিম আহমেদ বিগত সরকারের সময়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসারের আত্মীয় পরিচয়ে নানা ধরনের প্রতারণা করে আসছিলো। এমন বেশ কিছু তথ্য পুলিশের হাতে এসেছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা করা হয়েছে।