জাস্টিন ট্রুডো/Photo : Justin Trudeau, Facebook Page
অটোয়া, ৬ জানুয়ারী : কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন জাস্টিন ট্রুডো। দীর্ঘদিন ধরে দেশটির রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়ায় কানাডার প্রধানমন্ত্রী অবশেষে পদত্যাগের এ ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার দেশটির রাজধানী অটোয়ায় নিজ বাসভবনের বাইরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।খবর আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন, "কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করতে চাই। আমার এই ইচ্ছের কথা আমি দল এবং গভর্নরকে জানিয়েছি। দল নতুন নেতা নির্বাচন করার পর দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেব।" তাঁর সংযোজন, "এই বছরের শেষের দিকে নির্বাচন হবে। তা না হওয়া পর্যন্ত দল এবং কানাডার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একজন নতুন নেতা খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। এ জন্য আমি ২৪ মার্চ পর্যন্ত সংসদ স্থগিত করছি।" লিবারেল পার্টির নেতা ট্রুডো ৯ বছর ধরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
২০২৩ সালে বিভিন্ন নির্বাচনী সমীক্ষায় দেখা যায়, কানাডার অধিকাংশ বাসিন্দাই প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে পছন্দ করেন না। আগামী নির্বাচনে কানাডায় কনজ়ারভেটিভ দল ক্ষমতায় আসতে চলেছে বলে দাবি করছে বিভিন্ন সমীক্ষা। এই পরিস্থিতিতে হঠাৎই পদত্যাগ করেন কানাডার উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। তারপর থেকে দেশের প্রশাসনে অসন্তোষ আরও তীব্র হয়েছে। মন্ত্রিসভায় রদবদল করেও তা নিয়ন্ত্রণ পারেননি ট্রুডো। জোটে ইতি টানতে হুঁশিয়ারি দিয়েছে শরিক দলও।
এ দিকে আগামী চার বছরের জন্য কানাডার প্রতিবেশী আমেরিকার ক্ষমতায় বসবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে মানিয়ে চলতে পারার মতো সরকার চায় কানাডা। তাই ট্রুডোর ইস্তফা ঘোষণার পর সে দেশে নির্বাচন এগিয়ে আনার দাবি পোক্ত হচ্ছে।
অটোয়া, ৬ জানুয়ারী : কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন জাস্টিন ট্রুডো। দীর্ঘদিন ধরে দেশটির রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়ায় কানাডার প্রধানমন্ত্রী অবশেষে পদত্যাগের এ ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার দেশটির রাজধানী অটোয়ায় নিজ বাসভবনের বাইরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।খবর আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন, "কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করতে চাই। আমার এই ইচ্ছের কথা আমি দল এবং গভর্নরকে জানিয়েছি। দল নতুন নেতা নির্বাচন করার পর দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেব।" তাঁর সংযোজন, "এই বছরের শেষের দিকে নির্বাচন হবে। তা না হওয়া পর্যন্ত দল এবং কানাডার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একজন নতুন নেতা খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া শুরু হবে। এ জন্য আমি ২৪ মার্চ পর্যন্ত সংসদ স্থগিত করছি।" লিবারেল পার্টির নেতা ট্রুডো ৯ বছর ধরে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
২০২৩ সালে বিভিন্ন নির্বাচনী সমীক্ষায় দেখা যায়, কানাডার অধিকাংশ বাসিন্দাই প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে পছন্দ করেন না। আগামী নির্বাচনে কানাডায় কনজ়ারভেটিভ দল ক্ষমতায় আসতে চলেছে বলে দাবি করছে বিভিন্ন সমীক্ষা। এই পরিস্থিতিতে হঠাৎই পদত্যাগ করেন কানাডার উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। তারপর থেকে দেশের প্রশাসনে অসন্তোষ আরও তীব্র হয়েছে। মন্ত্রিসভায় রদবদল করেও তা নিয়ন্ত্রণ পারেননি ট্রুডো। জোটে ইতি টানতে হুঁশিয়ারি দিয়েছে শরিক দলও।
এ দিকে আগামী চার বছরের জন্য কানাডার প্রতিবেশী আমেরিকার ক্ষমতায় বসবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আগামী ২০ জানুয়ারি তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে মানিয়ে চলতে পারার মতো সরকার চায় কানাডা। তাই ট্রুডোর ইস্তফা ঘোষণার পর সে দেশে নির্বাচন এগিয়ে আনার দাবি পোক্ত হচ্ছে।