হ্যামট্রাম্যাক, ৮ জানুয়ারী : মিশিগান রাজ্যের হ্যামট্রাম্যাক শহরের সনাতন ধর্মালম্বীরা মন্দিরের জন্য একটি ভবন ক্রয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। ৩ লাখ ৩৫ হাজার মার্কিন ডলারে ভবনটি কিনেছে ওঁ রাধা-কৃষ্ণ টেম্পল। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সকল সম্পাদনকারীর উপস্থিতিতে দলিলে স্বাক্ষর সম্পাদন হয়েছে।
জানা গেছে, এককালীন ৩ লাখ ৩৫ হাজার ডলার নগদে মূল্যে ভবনটি কিনেছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ। বাংলাদেশি অর্থে যার পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। পরে একই পরিমাণ অর্থে মন্দির কমিটি ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথের সাথে ক্রয় চুক্তি করেছে। এসময় ভক্তবৃন্দের কাছ থেকে সংগৃহীত ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ হাজার ডলার অনুদান দিয়েছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ। অবশিষ্ট ১ লাখ ৯৫ হাজার ডলার সুদমুক্তভাবে ১২ বছরে পরিশোধ করা হবে বলে উভয় পক্ষ চুক্তিপত্র স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছেন।
উদ্যোক্তারা জানান, ভবনটিতে কিছু পরিবর্তন করে শীঘ্রই রাধাকৃষ্ণের মূর্তি বসানো হবে। তারপর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেই ভবনটি মন্দিরে পরিণত হবে। মন্দিরটি শহরের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত হওয়ার ফলে সকলের কাছে দৃশ্যমান হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করছেন। ভক্তরা জানান, হ্যামট্রাম্যাকে সনাতন ধর্মের একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা ছিল আমাদের সকলের প্রাণের দাবী। এখন নতুন মন্দির পেয়ে শহরটিতে বসবাসকারী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবাই আনন্দে আত্মহারা। প্রবাসে নির্দিষ্ট একটি আরাধনালয় পেয়ে তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। হিন্দু ধর্মের প্রসারে মিশিগানের প্রবাসী বাংলাদেশিরা এখনও পর্যন্ত ৫টি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছেন।
এদিকে গত রোববার রাধা-কৃষ্ণ টেম্পলের এক বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হ্যামট্রাম্যাক সিটির জ্যোসেফ ক্যাম্পু এভিনিউস্থ ৯৪২৭ ব্লকে অনুষ্ঠিত সভায় মন্দির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিভিন্ন দিক এবং বিষয় ভিত্তিক আলোচনা হয়। এছাড়া সভায় সকলের সুচিন্তিত মতামত বিশ্লেষনের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়। বক্তব্য রাখেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, অমূল্য চৌধুরী, পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, সুভাস চক্রবর্তী, কালী শঙ্কর দেব, তপন কুমার শিকদার, রাখি রঞ্জন রায়, অতুল দস্তিদার, কামনাশিষ দেবনাথ, জিতেশ আচার্য্য, কমলেন্দু পাল, চিন্ময় আচার্য্য, কানন চন্দ্র পাল, অমলেশ পুরকায়স্থ, রিঙ্কু ধর, জয়ন্ত দেব প্রমুখ।
সভায় জানানো হয়েছে মন্দির পরিচালনার জন্য একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে অতুল দস্তিদারকে সভাপতি, জিতেশ আচার্য্যকে সাধারণ সম্পাদক এবং বিকাশ দেবনাথকে ট্রেজারার মনোনীত করা হয়েছে। সেই সাথে ৫ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টার পরিষদের নাম ঘোষণা করা হয়। উপদেষ্টা পরিষদে আছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, অমূল্য চৌধুরী, কালী শঙ্কর দেব, তপন কুমার শিকদার এবং কামনাশিষ দেবনাথ। সভায় বিপুলসংখ্যক ভক্ত শ্রোতাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।
মন্দির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, মন্দির প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত ৮৬ জন ভক্ত অনুদান প্রদান করেছেন। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ নাম। আর তাই এই মন্দির প্রতিষ্ঠায় ১০৮ জন ভক্তের কাছ থেকে অনুদান গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। ৩১ জানুয়ারী পর্যন্ত অনুদান গ্রহণ করা হবে। অনুদান প্রদানকারীদের নাম টেম্পলে আজীবন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
জানা গেছে, এককালীন ৩ লাখ ৩৫ হাজার ডলার নগদে মূল্যে ভবনটি কিনেছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ। বাংলাদেশি অর্থে যার পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি ১০ লাখ টাকা। পরে একই পরিমাণ অর্থে মন্দির কমিটি ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথের সাথে ক্রয় চুক্তি করেছে। এসময় ভক্তবৃন্দের কাছ থেকে সংগৃহীত ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ হাজার ডলার অনুদান দিয়েছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ। অবশিষ্ট ১ লাখ ৯৫ হাজার ডলার সুদমুক্তভাবে ১২ বছরে পরিশোধ করা হবে বলে উভয় পক্ষ চুক্তিপত্র স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছেন।
উদ্যোক্তারা জানান, ভবনটিতে কিছু পরিবর্তন করে শীঘ্রই রাধাকৃষ্ণের মূর্তি বসানো হবে। তারপর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেই ভবনটি মন্দিরে পরিণত হবে। মন্দিরটি শহরের সুবিধাজনক স্থানে অবস্থিত হওয়ার ফলে সকলের কাছে দৃশ্যমান হবে বলে তারা আশা প্রকাশ করছেন। ভক্তরা জানান, হ্যামট্রাম্যাকে সনাতন ধর্মের একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা ছিল আমাদের সকলের প্রাণের দাবী। এখন নতুন মন্দির পেয়ে শহরটিতে বসবাসকারী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবাই আনন্দে আত্মহারা। প্রবাসে নির্দিষ্ট একটি আরাধনালয় পেয়ে তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। হিন্দু ধর্মের প্রসারে মিশিগানের প্রবাসী বাংলাদেশিরা এখনও পর্যন্ত ৫টি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছেন।
এদিকে গত রোববার রাধা-কৃষ্ণ টেম্পলের এক বিশেষ সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হ্যামট্রাম্যাক সিটির জ্যোসেফ ক্যাম্পু এভিনিউস্থ ৯৪২৭ ব্লকে অনুষ্ঠিত সভায় মন্দির বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিভিন্ন দিক এবং বিষয় ভিত্তিক আলোচনা হয়। এছাড়া সভায় সকলের সুচিন্তিত মতামত বিশ্লেষনের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়। বক্তব্য রাখেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, অমূল্য চৌধুরী, পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, সুভাস চক্রবর্তী, কালী শঙ্কর দেব, তপন কুমার শিকদার, রাখি রঞ্জন রায়, অতুল দস্তিদার, কামনাশিষ দেবনাথ, জিতেশ আচার্য্য, কমলেন্দু পাল, চিন্ময় আচার্য্য, কানন চন্দ্র পাল, অমলেশ পুরকায়স্থ, রিঙ্কু ধর, জয়ন্ত দেব প্রমুখ।
সভায় জানানো হয়েছে মন্দির পরিচালনার জন্য একটি কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে অতুল দস্তিদারকে সভাপতি, জিতেশ আচার্য্যকে সাধারণ সম্পাদক এবং বিকাশ দেবনাথকে ট্রেজারার মনোনীত করা হয়েছে। সেই সাথে ৫ সদস্য বিশিষ্ট উপদেষ্টার পরিষদের নাম ঘোষণা করা হয়। উপদেষ্টা পরিষদে আছেন ডা: নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, অমূল্য চৌধুরী, কালী শঙ্কর দেব, তপন কুমার শিকদার এবং কামনাশিষ দেবনাথ। সভায় বিপুলসংখ্যক ভক্ত শ্রোতাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।
মন্দির সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, মন্দির প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত ৮৬ জন ভক্ত অনুদান প্রদান করেছেন। ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ১০৮ নাম। আর তাই এই মন্দির প্রতিষ্ঠায় ১০৮ জন ভক্তের কাছ থেকে অনুদান গ্রহণের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। ৩১ জানুয়ারী পর্যন্ত অনুদান গ্রহণ করা হবে। অনুদান প্রদানকারীদের নাম টেম্পলে আজীবন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।