সিলেট, ১০ জানুয়ারী : আজ শুক্রবার বিপিএলের ১৬তম ম্যাচে ঢাকাকে হারিয়ে আসরের প্রথম জয় পেয়েছে সিলেট। ঢাকার দেয়া ১৯৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেট এবং ৮ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌছায় সিলেট।
রান তাড়ায় নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিলেটের। প্রথম বলেই আউট হন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান বিধ্বংসী ব্যাটার রাকিম কর্নওয়াল। আরেক ওপেনার জর্জ মানসি শুরুটা ভালো করলেও স্থায়ী হতে পারেননি। ৮ বলে ১১ রান করে দ্বিতীয় ওভারে ফেরেন তিনি। সিলেটের আরেক বিধ্বংসী ব্যাটার আরন জোনসও ফেরেন দলীয় ৪২ রানে।
এক প্রান্তে উইকেট পড়তে থাকলেও অন্য প্রান্তে বিধ্বংসী ব্যাটিং করেছেন জাকির হাসান। তিনে নামা এই ব্যাটার ২৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। ২৭ বলে ৫৮ রানের ইনিংস খেলে জাকির যখন বিদায় নেন, তখনও জয়ের জন্য ৬৪ বলে ৮৫ রান দরকার ছিল সিলেটের, হাতে ৫ উইকেট।
ব্যাটারের আধিক্য থাকায় সমস্যা হয়নি সিলেটের। ষষ্ঠ উইকেটে ৩১ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়ে জয়ের পথ আরও সহজ করে দেন রনি তালুকদার এবং জাকের আলী। ২০ বলে ৩০ রান করে আউট হন রনি। দুই রানের ব্যবধানে জাকেরও আউট হলে খানিকটা চাপে পড়ে সিলেট। তবে কোনো চাপই আসতে দেননি আরিফুল এবং তানজিম সাকিব। অষ্টম উইকেটে ৩৫ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান তারা। ১৫ বলে ২৮ রান করেছেন আরিফুল।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই তানজিদ তামিমের উইকেট হারায় ঢাকা। রাকিম কর্নওয়ালের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ দেন এই ওপেনার। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে নেয় ঢাকা। দীর্ঘদিন ধরে অফফর্মে থাকা লিটন দাস দায়িত্ব তুলে নেন নিজের কাঁধে। তাকে সঙ্গ দেন মুনিম শাহরিয়ার। পাওয়ারপ্লে থেকে ৫৬ রান তোলে ঢাকা।
পাওয়ারপ্লের পরেও রানের ধারা অব্যহত রাখেন লিটন-মুনিম। দুজনেই তুলে নেন নিজেদের ফিফটি। ২৯ বলে ১ ছক্কা ও ৬ চারে ফিফটি পূর্ণ করেন লিটন। মুনিমের ফিফটি আসে ৪৬ বলে। ১২ ওভারে তিন অঙ্কে পৌঁছায় ঢাকা।
দলকে শক্ত ভিত গড়ে দিয়ে ১৬তম ওভারে কর্নওয়ালের বলে আউট হন লিটন। ৪৩ বলে ৭৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। মুনিম আউট হন ৪৭ বলে ৫২ রান করে।
শেষদিকে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন সাব্বির রহমান এবং থিসারা পেরেরা। ১০ বলে ২৩ রান করেন সাব্বির। থিসারার ব্যাট থেকে আসে ৯ বলে ১৮ রান।
সিলেটের হয়ে বল হাতে ৩ উইকেট নিয়েছেন রাকিম কর্নওয়াল। ৪ ওভার বোলিং করে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। রিস টপলি এবং তানজিম সাকিব নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
অপর ম্যাচে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান করে রাজশাহী। জবাব দিতে নেমে ৩ বল বাকি থাকতেই ১৫০ রানে অলআউট হয় খুলনা।
রান তাড়ায় নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিলেটের। প্রথম বলেই আউট হন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান বিধ্বংসী ব্যাটার রাকিম কর্নওয়াল। আরেক ওপেনার জর্জ মানসি শুরুটা ভালো করলেও স্থায়ী হতে পারেননি। ৮ বলে ১১ রান করে দ্বিতীয় ওভারে ফেরেন তিনি। সিলেটের আরেক বিধ্বংসী ব্যাটার আরন জোনসও ফেরেন দলীয় ৪২ রানে।
এক প্রান্তে উইকেট পড়তে থাকলেও অন্য প্রান্তে বিধ্বংসী ব্যাটিং করেছেন জাকির হাসান। তিনে নামা এই ব্যাটার ২৫ বলে তুলে নেন ফিফটি। ২৭ বলে ৫৮ রানের ইনিংস খেলে জাকির যখন বিদায় নেন, তখনও জয়ের জন্য ৬৪ বলে ৮৫ রান দরকার ছিল সিলেটের, হাতে ৫ উইকেট।
ব্যাটারের আধিক্য থাকায় সমস্যা হয়নি সিলেটের। ষষ্ঠ উইকেটে ৩১ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়ে জয়ের পথ আরও সহজ করে দেন রনি তালুকদার এবং জাকের আলী। ২০ বলে ৩০ রান করে আউট হন রনি। দুই রানের ব্যবধানে জাকেরও আউট হলে খানিকটা চাপে পড়ে সিলেট। তবে কোনো চাপই আসতে দেননি আরিফুল এবং তানজিম সাকিব। অষ্টম উইকেটে ৩৫ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান তারা। ১৫ বলে ২৮ রান করেছেন আরিফুল।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ওভারেই তানজিদ তামিমের উইকেট হারায় ঢাকা। রাকিম কর্নওয়ালের বলে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ দেন এই ওপেনার। তবে শুরুর ধাক্কা সামলে নেয় ঢাকা। দীর্ঘদিন ধরে অফফর্মে থাকা লিটন দাস দায়িত্ব তুলে নেন নিজের কাঁধে। তাকে সঙ্গ দেন মুনিম শাহরিয়ার। পাওয়ারপ্লে থেকে ৫৬ রান তোলে ঢাকা।
পাওয়ারপ্লের পরেও রানের ধারা অব্যহত রাখেন লিটন-মুনিম। দুজনেই তুলে নেন নিজেদের ফিফটি। ২৯ বলে ১ ছক্কা ও ৬ চারে ফিফটি পূর্ণ করেন লিটন। মুনিমের ফিফটি আসে ৪৬ বলে। ১২ ওভারে তিন অঙ্কে পৌঁছায় ঢাকা।
দলকে শক্ত ভিত গড়ে দিয়ে ১৬তম ওভারে কর্নওয়ালের বলে আউট হন লিটন। ৪৩ বলে ৭৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে। মুনিম আউট হন ৪৭ বলে ৫২ রান করে।
শেষদিকে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন সাব্বির রহমান এবং থিসারা পেরেরা। ১০ বলে ২৩ রান করেন সাব্বির। থিসারার ব্যাট থেকে আসে ৯ বলে ১৮ রান।
সিলেটের হয়ে বল হাতে ৩ উইকেট নিয়েছেন রাকিম কর্নওয়াল। ৪ ওভার বোলিং করে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। রিস টপলি এবং তানজিম সাকিব নিয়েছেন একটি করে উইকেট।
অপর ম্যাচে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রান করে রাজশাহী। জবাব দিতে নেমে ৩ বল বাকি থাকতেই ১৫০ রানে অলআউট হয় খুলনা।