নিউইয়র্ক, ১০ জানুয়ারী : পর্নো তারকাকে ঘুষ দেওয়ার তথ্য গোপনের মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত একটি ব্যতিক্রমী দণ্ড দিয়েছেন। তাঁকে কারাদণ্ড বা জরিমানা নয়, বরং দেওয়া হয়েছে ‘শর্তহীন মুক্তি’। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) নিউইয়র্কের বিচারক হুয়ান মারচান এ রায় ঘোষণা করেন। খবর আন্তর্জাকিত সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
আগামী ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। ঠিক তার আগে এই রায় উদ্বেগ বাড়িয়েছিল রিপাবলিকান শিবিরে। যদিও আজ নিউইয়র্কের আদালতের বিচারক জুয়ান মার্চান জানিয়ে দেন, জেল বা জরিমানা কিছুই হচ্ছে না ট্রাম্পের। তবে তাঁর শাস্তির ঘোষণা রেকর্ডে থাকবে। আমেরিকার আইন অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ট্রাম্প এখন দেশের আইনের ঊর্ধ্বে ৷ সেই রক্ষাকবচ থাকার কারণেই গুরুতর অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেও মুক্তি পেয়ে গেলেন তিনি ৷ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত না হলে বেশ লম্বা সময়ের জন্য ট্রাম্পের জেল যাত্রা নিশ্চিত ছিল৷
২০০৬ সালে পর্নস্টার স্ট্রর্মি ড্যানিয়েলসের সঙ্গে লাস-ভেগাসের এক হোটেলে রাত্রিযাপন করেন ট্রাম্প। এই খবরটি ২০১৬ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। সেই সময় স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে মোটা টাকা ঘুষ দিয়ে খবরটি মিথ্যা বলে চালানোর চেষ্টা করেন ট্রাম্প। এরপরই পর্নস্টার স্টর্মি আদালতে যান। ।
যদিও ট্রাম্প বরাবরই এই অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অস্বীকার করে এসেছেন। ২০২৪ সালে মে মাসে প্রথম এই মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। কিন্তু প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কারণে সাজা ঘোষণা স্থগিত রাখা হয়েছিল। এরপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প জয়লাভ করার পর তিনি শাস্তি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ করে দেয় মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। এমনকি ২০ জানুয়ারি শপথগ্রহণ পর্যন্ত সাজা পেছানোর আর্জিতেও রাজি হয়নি আদালত। এতে আরও চাপে পড়েন ট্রাম্প। আজ শুক্রবারই তাঁর সাজা ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। শুনানিতে ফ্লোরিডা থেকে ভার্চুয়ালি হাজিরা দেন ট্রাম্প। সঙ্গে ছিলেন তাঁর আইনজীবী। সেখানেও ট্রাম্প আর্জি জানান তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। এরপরই বিচারক জুয়ান মার্চান বলেন, ‘নিঃশর্ত মুক্তিই তাঁর শাস্তি।’
আগামী ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প। ঠিক তার আগে এই রায় উদ্বেগ বাড়িয়েছিল রিপাবলিকান শিবিরে। যদিও আজ নিউইয়র্কের আদালতের বিচারক জুয়ান মার্চান জানিয়ে দেন, জেল বা জরিমানা কিছুই হচ্ছে না ট্রাম্পের। তবে তাঁর শাস্তির ঘোষণা রেকর্ডে থাকবে। আমেরিকার আইন অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ট্রাম্প এখন দেশের আইনের ঊর্ধ্বে ৷ সেই রক্ষাকবচ থাকার কারণেই গুরুতর অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেও মুক্তি পেয়ে গেলেন তিনি ৷ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত না হলে বেশ লম্বা সময়ের জন্য ট্রাম্পের জেল যাত্রা নিশ্চিত ছিল৷
২০০৬ সালে পর্নস্টার স্ট্রর্মি ড্যানিয়েলসের সঙ্গে লাস-ভেগাসের এক হোটেলে রাত্রিযাপন করেন ট্রাম্প। এই খবরটি ২০১৬ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। সেই সময় স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে মোটা টাকা ঘুষ দিয়ে খবরটি মিথ্যা বলে চালানোর চেষ্টা করেন ট্রাম্প। এরপরই পর্নস্টার স্টর্মি আদালতে যান। ।
যদিও ট্রাম্প বরাবরই এই অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অস্বীকার করে এসেছেন। ২০২৪ সালে মে মাসে প্রথম এই মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। কিন্তু প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের কারণে সাজা ঘোষণা স্থগিত রাখা হয়েছিল। এরপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প জয়লাভ করার পর তিনি শাস্তি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ করে দেয় মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। এমনকি ২০ জানুয়ারি শপথগ্রহণ পর্যন্ত সাজা পেছানোর আর্জিতেও রাজি হয়নি আদালত। এতে আরও চাপে পড়েন ট্রাম্প। আজ শুক্রবারই তাঁর সাজা ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। শুনানিতে ফ্লোরিডা থেকে ভার্চুয়ালি হাজিরা দেন ট্রাম্প। সঙ্গে ছিলেন তাঁর আইনজীবী। সেখানেও ট্রাম্প আর্জি জানান তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। এরপরই বিচারক জুয়ান মার্চান বলেন, ‘নিঃশর্ত মুক্তিই তাঁর শাস্তি।’