ঢাকা, ১১ জানুয়ারি : ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত) পদে যোগ দিয়েছেন ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন। শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে ঢাকায় এসেছেন ট্র্যাসি জ্যাকবসন। তার আজ মার্কিন দূতাবাসের দায়িত্ব নেওয়ার কথা রয়েছে। এক বার্তায় ট্র্যাসি জ্যাকবসনকে স্বাগত জানিয়েছে মার্কিন দূতাবাস। দূতাবাস তাকে স্বাগত জানিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশে পিটার হাসের উত্তরসূরি হিসেবে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করবেন সাবেক কূটনীতিক ট্র্যাসি। সাবেক রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের উত্তরসূরি হিসেবে ডেভিড মিলিকে মনোনীত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে সেনেটে মনোনয়নের শুনানি না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ঢাকায় আসা হচ্ছে না মিলির। জানা গেছে, ঢাকায় পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের দায়িত্ব পালন করবেন সাবেক কূটনীতিক ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন।
পেশাদার কূটনীতিক ট্র্যাসি জ্যাকবসন তুর্কমিনিস্তান, তাজিকিস্তান ও কসোভোয় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া তিনি মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে রাশিয়া, ইথিওপিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও লাটভিয়ার মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।
২০১৭ সালে কূটনীতিক হিসেবে অবসরে যাওয়ার আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে উপনির্বাহী সচিবের পদে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাকে অবসর থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পদে ফিরিয়ে আনেন। ওই বছরই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে আফগানিস্তান–সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের পরিচালক হন ট্র্যাসি জ্যাকবসন। এরপর তাকে ইথিওপিয়ায় দেড় বছরের জন্য ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
জ্যাকবসন জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব অ্যাডভান্সড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে একাধিক সম্মাননা পেয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে সেক্রেটারির ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড, দুইটি প্রেসিডেন্সিয়াল র্যাঙ্ক অ্যাওয়ার্ড এবং দ্য অর্ডার ফর পিস, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড হিউম্যানিজম ‘ইব্রাহিম রুগোভা’।
বাংলাদেশে পিটার হাসের উত্তরসূরি হিসেবে নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করবেন সাবেক কূটনীতিক ট্র্যাসি। সাবেক রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের উত্তরসূরি হিসেবে ডেভিড মিলিকে মনোনীত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে সেনেটে মনোনয়নের শুনানি না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ঢাকায় আসা হচ্ছে না মিলির। জানা গেছে, ঢাকায় পরবর্তী মার্কিন রাষ্ট্রদূত না আসা পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের দায়িত্ব পালন করবেন সাবেক কূটনীতিক ট্র্যাসি এন জ্যাকবসন।
পেশাদার কূটনীতিক ট্র্যাসি জ্যাকবসন তুর্কমিনিস্তান, তাজিকিস্তান ও কসোভোয় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া তিনি মার্কিন কূটনীতিক হিসেবে রাশিয়া, ইথিওপিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও লাটভিয়ার মার্কিন দূতাবাসে বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।
২০১৭ সালে কূটনীতিক হিসেবে অবসরে যাওয়ার আগে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদে উপনির্বাহী সচিবের পদে কাজ করেছেন। ২০২১ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাকে অবসর থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা পদে ফিরিয়ে আনেন। ওই বছরই মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে আফগানিস্তান–সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের পরিচালক হন ট্র্যাসি জ্যাকবসন। এরপর তাকে ইথিওপিয়ায় দেড় বছরের জন্য ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
জ্যাকবসন জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব অ্যাডভান্সড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ থেকে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে একাধিক সম্মাননা পেয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে সেক্রেটারির ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড, দুইটি প্রেসিডেন্সিয়াল র্যাঙ্ক অ্যাওয়ার্ড এবং দ্য অর্ডার ফর পিস, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড হিউম্যানিজম ‘ইব্রাহিম রুগোভা’।