সিলেট, ০৩ মে : সিলেটে পাসপোর্ট সেবা উন্নয়নে গৃহিত পদক্ষেপ সংক্রান্ত অংশীজনের সমন্বয়ে অগ্রগতি পর্যালোচনা সভা অনুষ্টিত অনুষ্টিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২মে) বিকেলে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের হলরুমে এ সভা অনুষ্টিত হয়। বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় সিলেট ও বিভাগীয় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সিলেট এসভা আয়োজন করে। সভায় সিলেট অঞ্চলে পাসপোর্ট নিয়ে সৃষ্ট নানা জটিলতা ও তা সমাধানে সরকারের গৃহিত নানা পদক্ষেপের কথা অংশীজনের সামনে তুলে ধরেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার। তিনি বলেন, সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস নিয়ে যেসকল সমস্যা ও অভিযোগ ছিল সেগুলো নিয়ে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এভাবে অংশীজনের সমন্বয়ে অনুষ্টিত সভায় সকলের আলোচনা থেকে ১৪টি সমস্যা চিহ্নিত করা হয়। এরমধ্যে বিগত প্রায় ৯ মাসে সিলেট বিভাগীয় কমিশনারের উদ্যোগে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় ও সরকারের সহযোগিতায় ইতোমধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হয়েছে, আর বাকি সমস্যা গুলো পর্যায়ক্রমে সমাধান হবে। এখন আর আগের মতো অবস্থা আর ওখানে নেই উল্লেখ করে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের চাহিদামতো সক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে,অফিসের ভেতরে ও বাহিরে অনেকগুলো পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সভায় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সিলেট হচ্ছে দেশ ও বিদেশের কাছে একটি পূণ্যস্থান ও প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকা, এখানে কোন অনিয়ম, দুর্নীতির স্থান হবেনা, মানুষজনকে কোন ধরনের হয়রানি করা চলবেনা। পবিত্র নগরী সিলেট সকল ক্ষেত্রে এক নম্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। পাসপোর্ট গ্রাহকরা যাতে নির্বিঘ্নে তাদের পাসপোর্ট করতে পারেন সেলক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
সভায় জানানো হয় সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ই পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে এ পর্যন্ত ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ই পাসপোর্টের মোট আবেদন গ্রহন করা হয়েছে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৩৪৬ টি। আর একই সময়ের মধ্যে মোট বিতরন করা হয়েছে ১ লক্ষ ৬২ হাজার ৮৩ টি পাসপোর্ট। এপর্যন্ত অবিতরনকৃত পাসপোর্ট রয়েছে ২হাজার ১৩৫ টি। প্রতিদিন সিলেট পাসপোর্ট অফিসে গড়ে ৫শ ৫০ থেকে ৬শ পাসপোর্টের আবেদন গ্রহন করা হয় বলে সভায় জানানো হয়।
সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার দেবজিৎ সিংহ এর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড, মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন। আলোচনা সভা শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের উপপরিচালক মহের উদ্দিন সেখ। আলোচনায় বক্তব্য রাখেন সিলেট রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি এম এ জলিল, সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ইমরুল হাসান,এসএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এসবি) সুদ্বিপ দাস,সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম শাহিন,সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট আফতাব চৌধুরী,সিলেট জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী,সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মকসুদ আহমদ মকসুদ প্রমুখ। সভায় সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দফতর পদস্থ কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা অংশ নেন।
সভায় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার বলেন, সিলেট হচ্ছে দেশ ও বিদেশের কাছে একটি পূণ্যস্থান ও প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকা, এখানে কোন অনিয়ম, দুর্নীতির স্থান হবেনা, মানুষজনকে কোন ধরনের হয়রানি করা চলবেনা। পবিত্র নগরী সিলেট সকল ক্ষেত্রে এক নম্বর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। পাসপোর্ট গ্রাহকরা যাতে নির্বিঘ্নে তাদের পাসপোর্ট করতে পারেন সেলক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
সভায় জানানো হয় সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ই পাসপোর্টের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে এ পর্যন্ত ২০২৩ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ই পাসপোর্টের মোট আবেদন গ্রহন করা হয়েছে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৩৪৬ টি। আর একই সময়ের মধ্যে মোট বিতরন করা হয়েছে ১ লক্ষ ৬২ হাজার ৮৩ টি পাসপোর্ট। এপর্যন্ত অবিতরনকৃত পাসপোর্ট রয়েছে ২হাজার ১৩৫ টি। প্রতিদিন সিলেট পাসপোর্ট অফিসে গড়ে ৫শ ৫০ থেকে ৬শ পাসপোর্টের আবেদন গ্রহন করা হয় বলে সভায় জানানো হয়।
সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার দেবজিৎ সিংহ এর সভাপতিত্বে অনুষ্টিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ড, মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন। আলোচনা সভা শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের উপপরিচালক মহের উদ্দিন সেখ। আলোচনায় বক্তব্য রাখেন সিলেট রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি এম এ জলিল, সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ইমরুল হাসান,এসএমপি'র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এসবি) সুদ্বিপ দাস,সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এডভোকেট এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম শাহিন,সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট আফতাব চৌধুরী,সিলেট জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী,সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মকসুদ আহমদ মকসুদ প্রমুখ। সভায় সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দফতর পদস্থ কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা অংশ নেন।