ঢাকা, ১ ফেব্রুয়ারী : ২০২৪ এর জুলাইয়ে নির্মম গণহত্যা ও নিষ্ঠুর নির্যাতন চালিয়েছে আওয়ামী লীগ। ২ হাজার ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছে এবং ৩০ হাজার আহত হয়ে পঙ্গুত্ববরণ করেছে। প্রকাশ্য ক্ষমা না চাইলে এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসতে দেওয়া যাবে না।
আজ ১ ফেব্রুয়ারী ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টি'র সাবেক কেন্দ্রীয় মহাসচিব ও জাতীয় নাগরিক কমিটি কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি এবং নেত্রকোণা ১ আসনের সাবেক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জননেতা আহমদ শফী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী এবং ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। ভাষা আন্দোলনের অগ্রসেনানী। আওয়ামী লীগের আছে গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য। কিন্তু দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে তারা গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ন্যায় বিচারকে ধ্বংস করে দেয়। বিরোধী মতের লোকজনকে আয়নাঘরে বন্ধী করে বছরের পর বছর নির্যাতন চালায়। যা সচেতন ছাত্র জনতার বিবেককে নাড়িয়ে দেয়। ফলে, ২৪ এর অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পরে। আহমদ শফী আরো বলেন, আগামীর বাংলাদেশে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে প্রকাশ্য ক্ষমা চাইতে হবে, দলের দোষী নেতাদের দল থেকে বাদ দিতে হবে। শেখ পরিবারের কেউ রাজনীতি করতে পারবে না। সম্পূর্ণভাবে নতুন প্রজন্মের হাতে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে।
আজ ১ ফেব্রুয়ারী ন্যাশনাল সবুজ বাংলা পার্টি'র সাবেক কেন্দ্রীয় মহাসচিব ও জাতীয় নাগরিক কমিটি কলমাকান্দা উপজেলা প্রতিনিধি এবং নেত্রকোণা ১ আসনের সাবেক দ্বাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী জননেতা আহমদ শফী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী এবং ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ, ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। ভাষা আন্দোলনের অগ্রসেনানী। আওয়ামী লীগের আছে গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্য। কিন্তু দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে তারা গণতন্ত্র, আইনের শাসন, ন্যায় বিচারকে ধ্বংস করে দেয়। বিরোধী মতের লোকজনকে আয়নাঘরে বন্ধী করে বছরের পর বছর নির্যাতন চালায়। যা সচেতন ছাত্র জনতার বিবেককে নাড়িয়ে দেয়। ফলে, ২৪ এর অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পরে। আহমদ শফী আরো বলেন, আগামীর বাংলাদেশে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে প্রকাশ্য ক্ষমা চাইতে হবে, দলের দোষী নেতাদের দল থেকে বাদ দিতে হবে। শেখ পরিবারের কেউ রাজনীতি করতে পারবে না। সম্পূর্ণভাবে নতুন প্রজন্মের হাতে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে।