
চট্টগ্রাম, ১৫ ফেব্রুয়ারি : চট্টগ্রাম নগরের সিআরবি শিরীষতলায় আয়োজিত বসন্তবরণ উৎসবের দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান মাঝপথে বাতিল করেছে আবৃত্তি সংগঠন প্রমা। আকষ্মিকভাবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ মাঠ ব্যবহারের অনুমতি বাতিল করায় আয়োজন তাৎক্ষণিক বাতিল করা হয় বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক মো. সুবক্তগীনকে একাধিকবার ফোন করেও সাড়া পাওয়া যায়নি। ভূ-সম্পত্তি বিভাগ জানিয়েছে, ভূ-সম্পত্তি বিভাগ থেকে অনুষ্ঠানের কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। যদিও সংগঠনটি বলছে, ‘অনুমতি নিয়েই অনুষ্ঠান করা হয়েছে। কোনো সমস্যা হয়নি, সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে প্রথম পর্বের পর অনুষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে।’
প্রতিবছরের মতো এবারও আবৃত্তি সংগঠন প্রমা’র আয়োজনে নগরের সিআরবির শিরীষতলায় সকাল থেকে বসন্তবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রথম পর্ব চলে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এরপর দেওয়া হয় খাবারের বিরতি। পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানসূচি অনুযায়ী বিকেল ৩টা থেকে ফের সাংস্কৃতিক আয়োজন শুরুর কথা ছিল। কিন্তু দুপুর ২টার দিকে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এসে জানায়, ‘অনিবার্যকারণ বশত’ বাতিল করা হয়েছে। পরে সংগঠনের সদস্যরা দেখতে পান স্পন্সর প্রতিষ্ঠান নিপ্পন পেইন্ট এবং মঞ্চ গুটিয়ে ফেলা হচ্ছে। পরে আয়োজকসহ অন্যান্যরা দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন।
অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তির দাবি, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের পেছনে কোনো বিশেষ চাপে কাজ করেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। সাংস্কৃতিক কর্মীদের অভিযোগ, এ ধরনের প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ শুধুমাত্র শিল্প-সংস্কৃতির বিকাশকেই বাধাগ্রস্ত করে না, বরং সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার ওপরও হুমকি সৃষ্টি করে।
প্রতিবছরের মতো এবারও আবৃত্তি সংগঠন প্রমা’র আয়োজনে নগরের সিআরবির শিরীষতলায় সকাল থেকে বসন্তবরণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রথম পর্ব চলে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এরপর দেওয়া হয় খাবারের বিরতি। পূর্ব নির্ধারিত অনুষ্ঠানসূচি অনুযায়ী বিকেল ৩টা থেকে ফের সাংস্কৃতিক আয়োজন শুরুর কথা ছিল। কিন্তু দুপুর ২টার দিকে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এসে জানায়, ‘অনিবার্যকারণ বশত’ বাতিল করা হয়েছে। পরে সংগঠনের সদস্যরা দেখতে পান স্পন্সর প্রতিষ্ঠান নিপ্পন পেইন্ট এবং মঞ্চ গুটিয়ে ফেলা হচ্ছে। পরে আয়োজকসহ অন্যান্যরা দ্বিতীয় পর্বের অনুষ্ঠান বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন।
অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তির দাবি, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের এই আকস্মিক সিদ্ধান্তের পেছনে কোনো বিশেষ চাপে কাজ করেছে। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। সাংস্কৃতিক কর্মীদের অভিযোগ, এ ধরনের প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ শুধুমাত্র শিল্প-সংস্কৃতির বিকাশকেই বাধাগ্রস্ত করে না, বরং সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার ওপরও হুমকি সৃষ্টি করে।