হবিগঞ্জ, ০৮ মে : পঁচিশে বৈশাখ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উপলক্ষে হবিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বৃন্দাবন সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিষদের আয়োজনে (৮মে) সোমবার সকাল ১১টায় রবীন্দ্র জয়ন্তী ১৪৩০ বঙ্গাব্দ অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো মাসুদুল হাসান। উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক ড. সুভাষ চন্দ্র দেব, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
প্রফেসর ড. মো মাসুদুল হাসান বলেন, "রবীন্দ্রনাথ বাঙালি ও বাঙালিত্বের উপাদান। আর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর শিল্প সাহিত্যেকে রাষ্ট্র কাঠামোয় দাড় করিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছিলেন। আধুনিক মননশীল জাতি ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে এজন্যই রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রয়োজন।"
শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক ড. সুভাষ দেব বলেন, "বিশ্ব প্রকৃতি ও মানব সংসারের মাঝে সমন্বয়ের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ যে শিক্ষায়তনের স্বপ্ন দেখেছিলেন আমরা স্বপ্ন দেখি বৃন্দাবন সরকারি কলেজও এমনটিই হবে।" তিনি আরও বলেন, "রবীন্দ্র চর্চা বিশ্বজনীন, মহৎ ও উদারনৈতিক চিন্তার প্রয়াসে অশুভ ও অকল্যাণকে দূরে ঠেলে সত্য সুন্দরের পথ দেখায়। সেজন্যই রবীন্দ্রনাথ আমাদের বাঙালি জীবনে সব সময় প্রাসঙ্গিক। বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্যকে রবীন্দ্রনাথ যেভাবে চিত্রিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু সেটির সার্থক রূপ দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে।" অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর দেওয়ান জামাল উদ্দিন চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, প্রভাষক মৌসুমী দাস প্রমুখ। বক্তারা সুখী সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রেরণায় রবীন্দ্র জয়ন্তী ভুমিকা রাখবে বলে মনে করেন। কলেজের সঙ্গীত বিভাগের আয়োজনে মনোজ্ঞ রবীন্দ্র সংগীতের আয়োজন করা হয়।
প্রফেসর ড. মো মাসুদুল হাসান বলেন, "রবীন্দ্রনাথ বাঙালি ও বাঙালিত্বের উপাদান। আর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর শিল্প সাহিত্যেকে রাষ্ট্র কাঠামোয় দাড় করিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছিলেন। আধুনিক মননশীল জাতি ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে এজন্যই রবীন্দ্রনাথ আমাদের প্রয়োজন।"
শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক ড. সুভাষ দেব বলেন, "বিশ্ব প্রকৃতি ও মানব সংসারের মাঝে সমন্বয়ের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ যে শিক্ষায়তনের স্বপ্ন দেখেছিলেন আমরা স্বপ্ন দেখি বৃন্দাবন সরকারি কলেজও এমনটিই হবে।" তিনি আরও বলেন, "রবীন্দ্র চর্চা বিশ্বজনীন, মহৎ ও উদারনৈতিক চিন্তার প্রয়াসে অশুভ ও অকল্যাণকে দূরে ঠেলে সত্য সুন্দরের পথ দেখায়। সেজন্যই রবীন্দ্রনাথ আমাদের বাঙালি জীবনে সব সময় প্রাসঙ্গিক। বাংলার অপরূপ সৌন্দর্য্যকে রবীন্দ্রনাথ যেভাবে চিত্রিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু সেটির সার্থক রূপ দিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করে।" অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর দেওয়ান জামাল উদ্দিন চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, প্রভাষক মৌসুমী দাস প্রমুখ। বক্তারা সুখী সুন্দর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রেরণায় রবীন্দ্র জয়ন্তী ভুমিকা রাখবে বলে মনে করেন। কলেজের সঙ্গীত বিভাগের আয়োজনে মনোজ্ঞ রবীন্দ্র সংগীতের আয়োজন করা হয়।