
ওয়ারেন, ১৭ মার্চ : মিশিগানে নাচ-গান, আবিরে ভাসল রঙের উৎসব হোলি ও বসন্ত উৎসব। বসন্তের দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে গতকাল রাজ্যের শিব মন্দির টেম্পল অব জয়, মিশিগান কালিবাড়ি এবং ডেট্রয়েট দুর্গা টেম্পলে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালন করছেন আবির উৎসব।

দোল পূজা, হোমযজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় আচারে মুখরিত ছিল সব কটি মন্দির প্রাঙ্গন। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব, যা শ্রীকৃষ্ণের গোপ-গোপীদের সঙ্গে রঙ খেলার মাধ্যমে শুরু হয়েছিল বৃন্দাবনে। দিনটিকে স্মরণ করতেই দোলযাত্র্রার সূচনা হয়েছিল। দোলযাত্রা, যা বাংলার অন্যতম প্রাচীন উৎসব, বসন্তের আগমনী বার্তা বহন করে। এটি শুধু রঙের উৎসব নয়, বরং এক ঐতিহ্য, যার শিকড় প্রোথিত রয়েছে বৈষ্ণব ধর্ম, পৌরাণিক কাহিনি এবং সংস্কৃতির গভীরে।

যদিও অনেকেই দোল ও হোলিকে এক মনে করেন, তবে প্রকৃতপক্ষে এই দুটি উৎসব আলাদা। দোলযাত্রা বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ, যেখানে হোলি মূলত অবাঙালিদের উৎসব। বাঙালির দোল বৈষ্ণব ধর্মাশ্রিত একটি উৎসব হলেও রবীন্দ্রনাথ দোলযাত্রার ধর্মীয় অংশকে বাদ দিয়ে তার সাংস্কৃতিক দিকটিকে নিয়ে দোলযাত্রাকে ‘বসন্ত উৎসব’-এ রূপান্তরিত করেন।
খানিকটা সেই সূত্র ধরেই দোল প্রীতির উৎসব, প্রেমের উৎসব। আর মূলত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব হলেও আবহমানকাল ধরেই বাংলার সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকেই রাঙ্গিয়ে দিয়ে যায় এ দোল উৎসব।

হোলি ও বসন্ত উৎসবকে ঘিরে এখানকার হিন্দুরা আবিরের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। পাশাপাশি লাল, বেগুনী, হলুদ, গোলাপী সহ বিভিন্ন রং এর আবির থালায় সাজিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরণে আবির দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। নানা রঙের আবিরের রঙে পাল্টে গেছে শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ। মনের আনন্দে রঙের বর্ণছটায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে সবাই।

উৎসবের পরিবেশ ছিল অত্যন্ত প্রাণবন্ত। নাচ-গান, হৈ-হুল্লোড় আর আনন্দে মেতে ওঠে সবাই। ভক্তরা শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেম ও শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য দোল পূর্ণিমায় আবির খেলার মাধ্যমে নিজেদের ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশ করেন।


দোল পূজা, হোমযজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় আচারে মুখরিত ছিল সব কটি মন্দির প্রাঙ্গন। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব, যা শ্রীকৃষ্ণের গোপ-গোপীদের সঙ্গে রঙ খেলার মাধ্যমে শুরু হয়েছিল বৃন্দাবনে। দিনটিকে স্মরণ করতেই দোলযাত্র্রার সূচনা হয়েছিল। দোলযাত্রা, যা বাংলার অন্যতম প্রাচীন উৎসব, বসন্তের আগমনী বার্তা বহন করে। এটি শুধু রঙের উৎসব নয়, বরং এক ঐতিহ্য, যার শিকড় প্রোথিত রয়েছে বৈষ্ণব ধর্ম, পৌরাণিক কাহিনি এবং সংস্কৃতির গভীরে।

যদিও অনেকেই দোল ও হোলিকে এক মনে করেন, তবে প্রকৃতপক্ষে এই দুটি উৎসব আলাদা। দোলযাত্রা বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতির অংশ, যেখানে হোলি মূলত অবাঙালিদের উৎসব। বাঙালির দোল বৈষ্ণব ধর্মাশ্রিত একটি উৎসব হলেও রবীন্দ্রনাথ দোলযাত্রার ধর্মীয় অংশকে বাদ দিয়ে তার সাংস্কৃতিক দিকটিকে নিয়ে দোলযাত্রাকে ‘বসন্ত উৎসব’-এ রূপান্তরিত করেন।
খানিকটা সেই সূত্র ধরেই দোল প্রীতির উৎসব, প্রেমের উৎসব। আর মূলত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব হলেও আবহমানকাল ধরেই বাংলার সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকেই রাঙ্গিয়ে দিয়ে যায় এ দোল উৎসব।

হোলি ও বসন্ত উৎসবকে ঘিরে এখানকার হিন্দুরা আবিরের রঙে রঙিন হয়ে ওঠে। পাশাপাশি লাল, বেগুনী, হলুদ, গোলাপী সহ বিভিন্ন রং এর আবির থালায় সাজিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চরণে আবির দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। নানা রঙের আবিরের রঙে পাল্টে গেছে শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ। মনের আনন্দে রঙের বর্ণছটায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে সবাই।

উৎসবের পরিবেশ ছিল অত্যন্ত প্রাণবন্ত। নাচ-গান, হৈ-হুল্লোড় আর আনন্দে মেতে ওঠে সবাই। ভক্তরা শ্রীকৃষ্ণের প্রতি প্রেম ও শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য দোল পূর্ণিমায় আবির খেলার মাধ্যমে নিজেদের ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশ করেন।

