হবিগঞ্জ, ০৯ মে (ঢাকা পোস্ট) : হবিগঞ্জে কৃষক তোতা মিয়া হত্যা মামলায় পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে দুইজনের যাবজ্জীবন ও ছয়জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ মে) বিকেল সাড়ে ৪টায় হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (১ম) মো. আজিজুল হক এ রায় প্রদান করেন। এ মামলার বাকি ২০ আসামিকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মৃত আলফু মিয়ার ছেলে সিজিল মিয়া (৪৪) ও বশির আহমেদ ভিংরাজ, মৃত চেরাগ আলীর ছেলে জিতু মিয়া (৬১), মৃত ফজল হোসেনের ছেলে শাহ আলম (৩৯) এবং মৃতু ছুরুক মিয়ার ছেলে ফজল মিয়া (৫৯)। যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন- মৃত আলফু মিয়ার ছেলে ইউনুছ মিয়া ও মৃত আঃ ছোবহানের ছেলে আব্দুল্লাহ মিয়া (৫৩)।
হবিগঞ্জ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মুছা মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৪ সালের ১ আগস্ট সদর উপজেলার গোপায়া ইউনিয়নের দীঘলবাক গ্রামে আসামিরা প্রকাশ্যে কৃষক তোতা মিয়াকে হত্যা করে। এ ঘটনার পরদিন তার ছেলে মো. আব্দুল কাইয়ুম বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ৩৩ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে। এরপর ২৯ জন সাক্ষি এ মামলায় সাক্ষ্য দেন। এরই প্রেক্ষিতে আদালত মঙ্গলবার বিকেলে ওই রায় দেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে বসতঘর নির্মাণ করলে স্থানীয় জনসাধারণ গ্রামের বিশিষ্ট মুরুব্বি তোতা মিয়ার কাছে সালিসের জন্য শরণাপন্ন হন। এতে শাহ আলম নামে একজনের প্ররোচণায় আসামিরা তোতা মিয়া ও অন্যদের ওপর হামলা চালায়। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আঘাত করে তোতা মিয়াকে গুরুতর আহত করা হয়। এতে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় তোতা মিয়াকে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্য আহতদের সিলেট এএমজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. নুরুজ্জামান এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নিহত কৃষক তোতা মিয়ার পরিবার এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সেই সঙ্গে এ রায়ের মাধ্যমে হবিগঞ্জে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে এবং এই রায়ের ফলে জেলায় গ্রাম্য দাঙ্গা-হাঙ্গামা অনেকাংশে কমে আসবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মৃত আলফু মিয়ার ছেলে সিজিল মিয়া (৪৪) ও বশির আহমেদ ভিংরাজ, মৃত চেরাগ আলীর ছেলে জিতু মিয়া (৬১), মৃত ফজল হোসেনের ছেলে শাহ আলম (৩৯) এবং মৃতু ছুরুক মিয়ার ছেলে ফজল মিয়া (৫৯)। যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন- মৃত আলফু মিয়ার ছেলে ইউনুছ মিয়া ও মৃত আঃ ছোবহানের ছেলে আব্দুল্লাহ মিয়া (৫৩)।
হবিগঞ্জ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মুছা মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৪ সালের ১ আগস্ট সদর উপজেলার গোপায়া ইউনিয়নের দীঘলবাক গ্রামে আসামিরা প্রকাশ্যে কৃষক তোতা মিয়াকে হত্যা করে। এ ঘটনার পরদিন তার ছেলে মো. আব্দুল কাইয়ুম বাদী হয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে পুলিশ ৩৩ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে। এরপর ২৯ জন সাক্ষি এ মামলায় সাক্ষ্য দেন। এরই প্রেক্ষিতে আদালত মঙ্গলবার বিকেলে ওই রায় দেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে বসতঘর নির্মাণ করলে স্থানীয় জনসাধারণ গ্রামের বিশিষ্ট মুরুব্বি তোতা মিয়ার কাছে সালিসের জন্য শরণাপন্ন হন। এতে শাহ আলম নামে একজনের প্ররোচণায় আসামিরা তোতা মিয়া ও অন্যদের ওপর হামলা চালায়। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আঘাত করে তোতা মিয়াকে গুরুতর আহত করা হয়। এতে আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় তোতা মিয়াকে হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। অন্য আহতদের সিলেট এএমজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. নুরুজ্জামান এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। নিহত কৃষক তোতা মিয়ার পরিবার এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সেই সঙ্গে এ রায়ের মাধ্যমে হবিগঞ্জে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে এবং এই রায়ের ফলে জেলায় গ্রাম্য দাঙ্গা-হাঙ্গামা অনেকাংশে কমে আসবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।