
বরিশাল, ৯ এপ্রিল : পুলিশের বাধায় বাংলাদেশের বরিশালের কাউনিয়ায় রাম নবমী উপলক্ষে রামায়ণ পালা মঞ্চস্থ করা গেলনা বলে অভিযোগ উঠেছে। কাউনিয়ার শ্রী শ্রী মনসা মন্দিরে বরিশালে রাম নবমীর সবচেয়ে বড় উৎসব অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। মঙ্গলবার রাতে রামায়ণ পালা শুরুর মুখে পুলিশ মাইক এবং আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র তুলে নিয়ে যায়।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, সকাল থেকেই পুলিশের তরফে চাপ দেওয়া হচ্ছিল যাতে রামায়ণ পালা না হতে পারে। পুলিশ দাবি করে, অনুষ্ঠানের অনুমতি নেওয়া হয়নি। তাদের কাছে খবর আছে, পালা শুরু হলে হামলা হতে পারে।
উদ্যোক্তারা পুলিশকে লিখিতভাবে পালা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিতে বলেন। কিন্তু অভিযোগ, প্রশাসন তা কানে তোলেনি। রাতে পালা শুরু হওয়া মাত্র বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদিও এলাকার ভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ পালাগান নিয়ে আপত্তি তোলেনি। প্রতিবার এলাকার সব ধর্মের মানুষ পালাগান শুনতে আসেন।
মনসা মন্দির পূজা কমিটির এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যকে জানিয়েছেন, রামনবমী উপলক্ষে চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠান হয়। মঙ্গলবার ‘রামায়ণ’ পালা মঞ্চস্থ করার কথা ছিল ‘তিলকস গ্রুপ অ্যান্ড থিয়েটার’ নামে একটি দলের। ওই দলের প্রতিষ্ঠাতা তথা পরিচালক তিলক বসু অনিম বলেন, দু-মাস ধরে পালাগানের রিহার্সাল করেছি। পুলিশের সিদ্ধান্তে আমরা মর্মাহত।
এ বিষয়ে কাউনিয়া মনসা মন্দিরে উপস্থিত কাউনিয়া থানার এসআই মো. জিসান জানান, মন্দিরে অনুষ্ঠান করার জন্য নগর পুলিশের অনুমতি নেওয়া হয়নি। তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আদেশে আয়োজকদের অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বলেছি।
কাউনিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন কুমার আইচ জানান, সামনে এসএসসি পরীক্ষা থাকায় নাটকটির প্রদর্শন বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবে পূজা এবং নগর পরিক্রমাসহ অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবে চলবে। আর নাটক যেহেতু পূজার অংশ নয়, তাই পরে কখনো এটি মঞ্চস্থ করার কথা বলা হয়েছে। তখন পুলিশ আয়োজকদের সুরক্ষা দেবে।
এ বিষয়ে নগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (উত্তর) রিয়াজ হোসেন, আমি বিষয়টি জানি না। ধারণা করছি, ফিলিস্তিন ইস্যুকে কেন্দ্র করে যে অস্থির পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সে জন্যই নাটকটি ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে পুলিশ সেটি বন্ধ করেছে।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, সকাল থেকেই পুলিশের তরফে চাপ দেওয়া হচ্ছিল যাতে রামায়ণ পালা না হতে পারে। পুলিশ দাবি করে, অনুষ্ঠানের অনুমতি নেওয়া হয়নি। তাদের কাছে খবর আছে, পালা শুরু হলে হামলা হতে পারে।
উদ্যোক্তারা পুলিশকে লিখিতভাবে পালা বন্ধ রাখার নির্দেশ দিতে বলেন। কিন্তু অভিযোগ, প্রশাসন তা কানে তোলেনি। রাতে পালা শুরু হওয়া মাত্র বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদিও এলাকার ভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ পালাগান নিয়ে আপত্তি তোলেনি। প্রতিবার এলাকার সব ধর্মের মানুষ পালাগান শুনতে আসেন।
মনসা মন্দির পূজা কমিটির এক কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যকে জানিয়েছেন, রামনবমী উপলক্ষে চার দিনব্যাপী অনুষ্ঠান হয়। মঙ্গলবার ‘রামায়ণ’ পালা মঞ্চস্থ করার কথা ছিল ‘তিলকস গ্রুপ অ্যান্ড থিয়েটার’ নামে একটি দলের। ওই দলের প্রতিষ্ঠাতা তথা পরিচালক তিলক বসু অনিম বলেন, দু-মাস ধরে পালাগানের রিহার্সাল করেছি। পুলিশের সিদ্ধান্তে আমরা মর্মাহত।
এ বিষয়ে কাউনিয়া মনসা মন্দিরে উপস্থিত কাউনিয়া থানার এসআই মো. জিসান জানান, মন্দিরে অনুষ্ঠান করার জন্য নগর পুলিশের অনুমতি নেওয়া হয়নি। তাই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আদেশে আয়োজকদের অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বলেছি।
কাউনিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন কুমার আইচ জানান, সামনে এসএসসি পরীক্ষা থাকায় নাটকটির প্রদর্শন বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তবে পূজা এবং নগর পরিক্রমাসহ অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান স্বাভাবিকভাবে চলবে। আর নাটক যেহেতু পূজার অংশ নয়, তাই পরে কখনো এটি মঞ্চস্থ করার কথা বলা হয়েছে। তখন পুলিশ আয়োজকদের সুরক্ষা দেবে।
এ বিষয়ে নগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (উত্তর) রিয়াজ হোসেন, আমি বিষয়টি জানি না। ধারণা করছি, ফিলিস্তিন ইস্যুকে কেন্দ্র করে যে অস্থির পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সে জন্যই নাটকটি ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে পুলিশ সেটি বন্ধ করেছে।