
হবিগঞ্জ, ৯ এপ্রিল (ঢাকা পোস্ট) : হবিগঞ্জের মাধবপুরে ছাবু মিয়া নামের এক দিনমজুরকে হত্যার দায়ে চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক এ কে এম কামাল উদ্দিন আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া। আর মামলা চলাকালে আসামি মারাজ মিয়া মারা যাওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) সামছু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে আসামিদের মধ্যে একজনের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। ছাবু মিয়া এর প্রতিবাদ করেন। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবু মিয়াকে হত্যার পর মরদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। পরে একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার এসআই আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, অনেক কষ্টে ১৬ বছর মামলাটি পরিচালনা করেছি। আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। এ রায়ে আমি সন্তুষ্ট। আমি চাই, রায় যেন দ্রুত কার্যকর করা হয়।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া। আর মামলা চলাকালে আসামি মারাজ মিয়া মারা যাওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) সামছু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বরাতে পুলিশ জানায়, উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামের ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে আসামিদের মধ্যে একজনের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। ছাবু মিয়া এর প্রতিবাদ করেন। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবু মিয়াকে হত্যার পর মরদেহ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন। পরে একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার এসআই আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এ রায় ঘোষণা করেন।
বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, অনেক কষ্টে ১৬ বছর মামলাটি পরিচালনা করেছি। আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। এ রায়ে আমি সন্তুষ্ট। আমি চাই, রায় যেন দ্রুত কার্যকর করা হয়।