
ঢাকা, ১৩ এপ্রিল : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলায় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রার সবচেয়ে বড় মোটিফ ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি দুর্বৃত্তরা পুড়িয়ে দেওয়ার পর আবারও পুরোদমে চলছে মোটিফটি তৈরির প্রয়াস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান জানিয়েছেন, নতুন করে এ দায়িত্ব শিল্পীদের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) রাতে চারুকলা অনুষদ প্রাঙ্গণে আনন্দ শোভাযাত্রার অগ্রগতি পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. নিয়াজ বলেন, আমরা একটি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেখানে বাধা এসেছে। এ ধরনের কাজে কিছু বাধা আসেই, ষড়যন্ত্র থাকবেই। তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহর ওপর ভরসা করে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। এতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আমরা এই মুহূর্তে একটি জাতীয় দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমরা সবাইকে পাশে থাকার আহ্বান জানাই।’
এদিকে চারুকলা প্রাঙ্গণে ফের ‘স্বৈরাচারের মোটিফটি’ তৈরি করা জন্য যাবতীয় সরঞ্জাম আনা হয়েছে এবং শিল্পীরা যত দ্রুত সম্ভব এই প্রতিকৃতি বানানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। ককশীট দিয়ে মটিফটি দ্রুত সময়ের মধ্যে বানানো যায় কিনা সেটা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
অল্প সময়ের মধ্যে মূল মোটিফ বানানো সম্ভব কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাবির প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গত ১ মাস ধরে বানানো একটা প্রতিকৃতি তো একদিনে বানানো সম্ভব না। দেখা যাক, শিল্পীরা কী করেন। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা শিল্পীদের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। তারা দফায় দফায় বসছেন, পরিকল্পনা করছেন। তারা ভালো জানেন কী করবেন।’
এর আগে সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দেওয়ার দুঃসাহস যারা দেখিয়েছে তারা সফট আওয়ামী লীগ হোক বা আওয়ামী বি টিম হোক- তাদের প্রত্যেককেই দ্রুত আইনের আওতায় আসতে হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে দুষ্কৃতিকারীরা ফ্যাসিস্টের সেই প্রতিকৃতি পুড়িয়ে ফেলে। যারফলে দুইদিন আগেই আবারও নতুন করে তৈরি হচ্ছে ফ্যাসিস্টের এই প্রতিকৃতি। শান্তির প্রতীক পায়রার কিছু অংশও পুড়ে গেছে যা এর মধ্যেই ঠিক করে ফেলা হয়েছে।
অধ্যাপক ড. নিয়াজ বলেন, আমরা একটি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেখানে বাধা এসেছে। এ ধরনের কাজে কিছু বাধা আসেই, ষড়যন্ত্র থাকবেই। তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহর ওপর ভরসা করে এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে আমরা এগিয়ে যাব। এতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আমরা এই মুহূর্তে একটি জাতীয় দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমরা সবাইকে পাশে থাকার আহ্বান জানাই।’
এদিকে চারুকলা প্রাঙ্গণে ফের ‘স্বৈরাচারের মোটিফটি’ তৈরি করা জন্য যাবতীয় সরঞ্জাম আনা হয়েছে এবং শিল্পীরা যত দ্রুত সম্ভব এই প্রতিকৃতি বানানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। ককশীট দিয়ে মটিফটি দ্রুত সময়ের মধ্যে বানানো যায় কিনা সেটা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
অল্প সময়ের মধ্যে মূল মোটিফ বানানো সম্ভব কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাবির প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গত ১ মাস ধরে বানানো একটা প্রতিকৃতি তো একদিনে বানানো সম্ভব না। দেখা যাক, শিল্পীরা কী করেন। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা শিল্পীদের ওপর ছেড়ে দিয়েছি। তারা দফায় দফায় বসছেন, পরিকল্পনা করছেন। তারা ভালো জানেন কী করবেন।’
এর আগে সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দেওয়ার দুঃসাহস যারা দেখিয়েছে তারা সফট আওয়ামী লীগ হোক বা আওয়ামী বি টিম হোক- তাদের প্রত্যেককেই দ্রুত আইনের আওতায় আসতে হবে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১১ এপ্রিল) রাতে দুষ্কৃতিকারীরা ফ্যাসিস্টের সেই প্রতিকৃতি পুড়িয়ে ফেলে। যারফলে দুইদিন আগেই আবারও নতুন করে তৈরি হচ্ছে ফ্যাসিস্টের এই প্রতিকৃতি। শান্তির প্রতীক পায়রার কিছু অংশও পুড়ে গেছে যা এর মধ্যেই ঠিক করে ফেলা হয়েছে।