
ঢাকা, ১৭ এপ্রিল (ঢাকা পোস্ট) : সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। তারা শান্তি, নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের আঞ্চলিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ সমর্থন প্রকাশ করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রতিনিধিদলের মধ্যে রয়েছেন উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল এ. চুলিক এবং অ্যান্ড্রু হেরপ।
মার্কিন কর্মকর্তারা ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের উদারতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং এই বিষয়ে অগ্রগতির জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। চুলিক বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুকে বিচ্ছিন্নভাবে নয় বরং সামগ্রিকভাবে মিয়ানমারের প্রেক্ষাপট দেখার আপনার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি আমরা প্রশংসা করি। মার্কিন কর্মকর্তারা আঞ্চলিক সহযোগিতা, সংযোগ এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা দুই দেশের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপর জোর দেন এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সব ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা পুনরায় শুরু করার এবং পারস্পরিক শুল্ক প্রয়োগে নব্বই দিনের বিরতির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আমরা তার বাণিজ্য এজেন্ডাকে সমর্থন করার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
বৈঠকে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, ঢাকায় মার্কিন মিশনের প্রধান ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন কর্মকর্তারা ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের উদারতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং এই বিষয়ে অগ্রগতির জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। চুলিক বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুকে বিচ্ছিন্নভাবে নয় বরং সামগ্রিকভাবে মিয়ানমারের প্রেক্ষাপট দেখার আপনার দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি আমরা প্রশংসা করি। মার্কিন কর্মকর্তারা আঞ্চলিক সহযোগিতা, সংযোগ এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা দুই দেশের মধ্যে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপর জোর দেন এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সব ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা পুনরায় শুরু করার এবং পারস্পরিক শুল্ক প্রয়োগে নব্বই দিনের বিরতির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আমরা তার বাণিজ্য এজেন্ডাকে সমর্থন করার জন্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
বৈঠকে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, ঢাকায় মার্কিন মিশনের প্রধান ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন উপস্থিত ছিলেন।