
রত্নাপালং উত্তর ভালুকিয়া এলাকায় সদ্ধর্মদেশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন।
কক্সবাজার, ১৯ এপ্রিল : ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেছেন, আমরা ধর্মচর্চা করবো, ধর্ম অনুশীলন করবো। কিন্তু বিদ্বেষ পোষণ করবোনা। মন্দির ও শশ্মানের জমি যারা দখল করে রেখেছে আরএস-বিএসসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আমরা আপনাদের জমি ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করবো। রত্নাপালং উত্তর ভালুকিয়া এলাকায় সদ্ধর্মদেশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে কক্সবাজারের উখিয়ার রত্নাপালং উত্তর ভালুকিয়া এলাকায় একক সদ্ধর্মদেশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেন, ‘বৌদ্ধ ধর্মের কেউ ঢাকাতে মারা গেলে সৎকার বা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারতো না। আমরা দায়িত্ব নেবার পর জমির ব্যবস্থা করে শ্মশান বানিয়ে দিয়েছি। এছাড়া যেখানে যাচ্ছি প্রত্যেকটা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সাধ্যমতো অনুদান দিচ্ছি।’
একইদিন দুপুরে উখিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। সেখানে বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘এ দেশ সকলের। আমরা মিলেমিশে সুন্দর একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গড়ে তুলবো। যেখানে থাকবে না কোনো ভেদাভেদ।’
বৌদ্ধদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিন অন্য অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য বিজন কান্তি সরকার, উখিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সরওয়ার জাহান চৌধুরীসহ বিভিন্ন পদস্থ নেতারা।
কক্সবাজার, ১৯ এপ্রিল : ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেছেন, আমরা ধর্মচর্চা করবো, ধর্ম অনুশীলন করবো। কিন্তু বিদ্বেষ পোষণ করবোনা। মন্দির ও শশ্মানের জমি যারা দখল করে রেখেছে আরএস-বিএসসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বৌদ্ধ কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে যোগাযোগ করলে আমরা আপনাদের জমি ফিরিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করবো। রত্নাপালং উত্তর ভালুকিয়া এলাকায় সদ্ধর্মদেশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে কক্সবাজারের উখিয়ার রত্নাপালং উত্তর ভালুকিয়া এলাকায় একক সদ্ধর্মদেশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ.ফ.ম. খালিদ হোসেন বলেন, ‘বৌদ্ধ ধর্মের কেউ ঢাকাতে মারা গেলে সৎকার বা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারতো না। আমরা দায়িত্ব নেবার পর জমির ব্যবস্থা করে শ্মশান বানিয়ে দিয়েছি। এছাড়া যেখানে যাচ্ছি প্রত্যেকটা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সাধ্যমতো অনুদান দিচ্ছি।’
একইদিন দুপুরে উখিয়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। সেখানে বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘এ দেশ সকলের। আমরা মিলেমিশে সুন্দর একটি কল্যাণকর রাষ্ট্র গড়ে তুলবো। যেখানে থাকবে না কোনো ভেদাভেদ।’
বৌদ্ধদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের দিন অন্য অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য বিজন কান্তি সরকার, উখিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সরওয়ার জাহান চৌধুরীসহ বিভিন্ন পদস্থ নেতারা।