মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ১২ মে : কানাডায় মৃত বাংলাদেশী শিক্ষার্থী ইয়াসিন মোহাম্মদ খান ফাহিমের ( ২৬) মরদেহ ১৭দিন পর মাধবপুর উপজেলার আন্দিউড়া গ্রামে পৌছলে এক হৃদয়বিদায় দৃশ্যের অবতারণা হয়। মেধাবী এই তরুনের মৃত্যুতে পুরো গ্রাম জুড়ে শোকে স্তদ্ধ।শুক্রবার ভোর রাতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফাহিমের কফিন বন্দি মরদেহ স্বজনরা গ্রহন করেন। সকাল ১১টার দিকে ফাহিমের লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্স গ্রামে পৌঁছলে গ্রামের শত শত মানুষ তাকে এক নজর দেখতে ও শেষ বিদায় জানাতে ভীড় করে। স্বজনদের আহাজারিতে এক হৃদয়বিদায়ক দৃশ্যের অবতারণা হয়।
উচ্চ শিক্ষার জন্য আন্দিউড়া গ্রামের জসিম উদ্দিন খানের ছেলে ইয়াসিন মোহাম্মাদ খান ফাহিম স্বপ্নের কানাডায় যান। সেখানে মন্ট্রিলে অবস্থান করেন। ২৩ এপ্রিল থেকে ফাহিমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না স্বজনরা। পরে কানাডায় অবস্থানরত ফাহিমের বন্ধু আরিফুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে এব্যাপারে খোজ খবর নিতে অনুরোধ করেন। ২৬এপ্রিল আরিফুল তার বাসায় গিয়ে ভিতর দিয়ে দরজা আটকা দেখতে পান। ডাকাডাকির পর কোন সারা শব্দ না পেয়ে মন্ট্রিল পুলিশ কে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে ভেতর থেকে ফাহিমের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে যান। ময়নাতদন্তের পর বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার কারনে মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়।
তিন বছর আগে উচ্চ শিক্ষার জন্য ইয়াসিন মোহাম্মদ খান ফাহিম কানাডার মন্ট্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। মন্ট্রিল ডাউন টাউনের একটি এপার্টমেন্টে তিনি থাকতেন। ফাহিম মারা যাওয়ার খবর নিশ্চিত হয়ে তার পরিবার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের কাছে আবেদন করেন। প্রক্রিয়া শেষ করে শুক্রবার ভোর রাতে দেশের মাটিতে ফিরে আনা হয়। শুক্রবারই ফাহিম কে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
উচ্চ শিক্ষার জন্য আন্দিউড়া গ্রামের জসিম উদ্দিন খানের ছেলে ইয়াসিন মোহাম্মাদ খান ফাহিম স্বপ্নের কানাডায় যান। সেখানে মন্ট্রিলে অবস্থান করেন। ২৩ এপ্রিল থেকে ফাহিমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না স্বজনরা। পরে কানাডায় অবস্থানরত ফাহিমের বন্ধু আরিফুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে এব্যাপারে খোজ খবর নিতে অনুরোধ করেন। ২৬এপ্রিল আরিফুল তার বাসায় গিয়ে ভিতর দিয়ে দরজা আটকা দেখতে পান। ডাকাডাকির পর কোন সারা শব্দ না পেয়ে মন্ট্রিল পুলিশ কে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে ভেতর থেকে ফাহিমের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে যান। ময়নাতদন্তের পর বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার কারনে মরদেহ হিমঘরে রাখা হয়।
তিন বছর আগে উচ্চ শিক্ষার জন্য ইয়াসিন মোহাম্মদ খান ফাহিম কানাডার মন্ট্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। মন্ট্রিল ডাউন টাউনের একটি এপার্টমেন্টে তিনি থাকতেন। ফাহিম মারা যাওয়ার খবর নিশ্চিত হয়ে তার পরিবার মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের কাছে আবেদন করেন। প্রক্রিয়া শেষ করে শুক্রবার ভোর রাতে দেশের মাটিতে ফিরে আনা হয়। শুক্রবারই ফাহিম কে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।