নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ১২ মে : নবীগঞ্জ গোবিন্দ জিউড় আখড়া প্রাঙ্গণে আজ শুক্রবার (১২ মে) দুপুরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দু'গ্রুপের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে সাবেক কাউন্সিলরসহ ৩ জন গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডারে সদস্য সচিব রত্নদীপ দাস রাজুকে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
সুত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের ত্রি বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দসহ ১৩ ইউনিয়নের কাউন্সিলারগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য উপস্থিত হন। এ সময় ৬নং কুর্শি ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি অনুপস্থিত থাকায় তার ভোট কে প্রদান করবে এ নিয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বী দু'প্রার্থী উত্তম কুমার পাল হিমেল ও গৌতম রায় এর মধ্যে বাদানুবাদের এক পর্যায়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দু'পক্ষ। এতে সাবেক কাউন্সিলর গয়াহরি গ্রামের দুর্গা চরন দেব এর ছেলে প্রানেশ চন্দ্র দেব (৪৮) মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব মুক্তাহার গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা রবীন্দ্র চন্দ্র দাসের ছেলে রত্নদ্বীপ দাস রাজু (৩২) এবং ১নং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌকি গ্রামের মনিন্দ্র দাসের ছেলে সমিরন দাস ( ৪৫) গুরুতর আহত হয়। এ সময় কিছু চেয়ার ভাংচুর করা হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয়রা আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রত্নদ্বীপ দাস রাজুকে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বাকী আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়।
সুত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের ত্রি বার্ষিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দসহ ১৩ ইউনিয়নের কাউন্সিলারগণ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য উপস্থিত হন। এ সময় ৬নং কুর্শি ইউনিয়ন কমিটির সভাপতি অনুপস্থিত থাকায় তার ভোট কে প্রদান করবে এ নিয়ে সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বী দু'প্রার্থী উত্তম কুমার পাল হিমেল ও গৌতম রায় এর মধ্যে বাদানুবাদের এক পর্যায়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে দু'পক্ষ। এতে সাবেক কাউন্সিলর গয়াহরি গ্রামের দুর্গা চরন দেব এর ছেলে প্রানেশ চন্দ্র দেব (৪৮) মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব মুক্তাহার গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা রবীন্দ্র চন্দ্র দাসের ছেলে রত্নদ্বীপ দাস রাজু (৩২) এবং ১নং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চৌকি গ্রামের মনিন্দ্র দাসের ছেলে সমিরন দাস ( ৪৫) গুরুতর আহত হয়। এ সময় কিছু চেয়ার ভাংচুর করা হয়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয়রা আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রত্নদ্বীপ দাস রাজুকে আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বাকী আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। পরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সম্মেলনের কার্যক্রম শুরু হয়।