ঢাকা, ১৩ মে : গায়েবি মামলায় গ্রেফতার, নির্যাতনসহ সরকার পদত্যাগের ১০ দফা দাবি আদায়ে ঢাকাসহ সারাদেশে মহানগর-জেলায় বিক্ষোভ সমাবেশের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। শনিবার (১৩ মে) বিকালে নয়া পল্টনে মহানগর বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে— আগামী ১৯ মে ঢাকা মহানগর উত্তরসহ ২৮ জেলা ও মহানগর, ২০ মে ঢাকা মহানগর দক্ষিণসহ ২১ জেলা ও মহানগর, ২৬ মে ঢাকা মহানগর উত্তরসহ ১৯ জেলা এবং ২৭ মে ঢাকা মহানগর দক্ষিণসহ ১৫ জেলা ও মহানগরে জনসমাবেশ।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অমান্য, নিম্ন আদালতে আবার আমাদের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ, গায়েবি মামলা দিয়ে নির্বিচারে গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা, পুলিশ হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং, আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে এবং ১০ দফা দাবিতে এই কর্মসূচি পালিত হবে। নতুন কর্মসূচি অনুযায়ী, চার দিনই ঢাকা মহানগরে বিক্ষোভ সমাবেশ হবে।’
সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে কর্মসূচি দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন বিএনপিকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য নয়। আমাদের এই আন্দোলন জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। গণতান্ত্রিক উপায়ে, শান্তিপূর্ণ উপায়ে এই সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে— আগামী ১৯ মে ঢাকা মহানগর উত্তরসহ ২৮ জেলা ও মহানগর, ২০ মে ঢাকা মহানগর দক্ষিণসহ ২১ জেলা ও মহানগর, ২৬ মে ঢাকা মহানগর উত্তরসহ ১৯ জেলা এবং ২৭ মে ঢাকা মহানগর দক্ষিণসহ ১৫ জেলা ও মহানগরে জনসমাবেশ।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অমান্য, নিম্ন আদালতে আবার আমাদের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার করে কারাগারে প্রেরণ, গায়েবি মামলা দিয়ে নির্বিচারে গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা, পুলিশ হয়রানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিদ্যুতের লোডশেডিং, আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে এবং ১০ দফা দাবিতে এই কর্মসূচি পালিত হবে। নতুন কর্মসূচি অনুযায়ী, চার দিনই ঢাকা মহানগরে বিক্ষোভ সমাবেশ হবে।’
সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে কর্মসূচি দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের এই আন্দোলন বিএনপিকে ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য নয়। আমাদের এই আন্দোলন জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য। গণতান্ত্রিক উপায়ে, শান্তিপূর্ণ উপায়ে এই সরকারের পতন ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য।’