ঢাকা, ১৪ মে (ঢাকা পোস্ট) : যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট আফরিন আখতার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র আঞ্চলিক এবং বহুপাক্ষিক প্রচেষ্টার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা ভারত মহাসাগর অঞ্চলের সমৃদ্ধির অগ্রগতিতে সহায়তা করছে। শনিবার (১৩ মে) ঢাকায় ভারত মহাসাগরীয় সম্মেলনের সমাপনী দিনে চতুর্থ প্লেনারি সেশনে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি।
আফরিন আক্তার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা এ আঞ্চলিক কাঠামোর বৃদ্ধি এবং শক্তিশালীকরণ দেখতে চাই। কারণ আমরা বিশ্বাস করি যে, এটি এই অঞ্চলের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য অপরিহার্য ও অত্যাবশ্যক।
ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল আমাদের এই বিশ্বাসকে সুস্পষ্ট করেছে। যৌথ সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে কাজ করা ছাড়া এ অঞ্চলের জন্য আমাদের যে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে তা অর্জন করা সম্ভব হবে না। এই প্রচেষ্টার জন্য আঞ্চলিক কাঠামো নির্মাণ ও সুবিধা প্রদান করার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু সংকট তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন আফরিন। তিনি বলেন, তাপমাত্রার উষ্ণায়ন এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ার ফলে উপকূলের ক্ষয়, বন্যা এবং আবহাওয়া চরম হয়ে ওঠার মতো ঘটনা ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্র এ সমস্যা মোকাবিলায় দেশগুলোকে সাহায্য করার জন্য বিনিয়োগ এবং সম্পদ সংগ্রহের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, এ অঞ্চলে সম্মিলিতভাবে পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সেটা জলবায়ু সংকট মোকাবিলা কিংবা কোভিড-১৯ পরবর্তী অর্থনীতি গড়ে তোলা– যেটাই হোক না কেন। এ সম্মেলনের অন্যতম লক্ষ্য হলো সম্মিলিত পদক্ষেপকে বাড়িয়ে তুলতে অনুঘটক হিসেবে কাজ করা।
বিমসটেক এবং সার্কের মতো সংগঠনগুলো দক্ষিণ এশিয়ার ভারত মহাসাগরীয় অর্থনীতির জন্য অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দুয়ার খুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও মনে করেন তিনি।
আফরিন আক্তার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা এ আঞ্চলিক কাঠামোর বৃদ্ধি এবং শক্তিশালীকরণ দেখতে চাই। কারণ আমরা বিশ্বাস করি যে, এটি এই অঞ্চলের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর জন্য অপরিহার্য ও অত্যাবশ্যক।
ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল আমাদের এই বিশ্বাসকে সুস্পষ্ট করেছে। যৌথ সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে কাজ করা ছাড়া এ অঞ্চলের জন্য আমাদের যে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে তা অর্জন করা সম্ভব হবে না। এই প্রচেষ্টার জন্য আঞ্চলিক কাঠামো নির্মাণ ও সুবিধা প্রদান করার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু সংকট তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন আফরিন। তিনি বলেন, তাপমাত্রার উষ্ণায়ন এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ার ফলে উপকূলের ক্ষয়, বন্যা এবং আবহাওয়া চরম হয়ে ওঠার মতো ঘটনা ঘটছে। যুক্তরাষ্ট্র এ সমস্যা মোকাবিলায় দেশগুলোকে সাহায্য করার জন্য বিনিয়োগ এবং সম্পদ সংগ্রহের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলেন, এ অঞ্চলে সম্মিলিতভাবে পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সেটা জলবায়ু সংকট মোকাবিলা কিংবা কোভিড-১৯ পরবর্তী অর্থনীতি গড়ে তোলা– যেটাই হোক না কেন। এ সম্মেলনের অন্যতম লক্ষ্য হলো সম্মিলিত পদক্ষেপকে বাড়িয়ে তুলতে অনুঘটক হিসেবে কাজ করা।
বিমসটেক এবং সার্কের মতো সংগঠনগুলো দক্ষিণ এশিয়ার ভারত মহাসাগরীয় অর্থনীতির জন্য অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির দুয়ার খুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও মনে করেন তিনি।