
ওয়ারেন, ১৯ মে : জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো এশিয়ান-অ্যামেরিকান ঐতিহ্যে ও সাংস্কৃতিক উৎসব। সুর, সংগীত, নৃত্য, পোশাক, খাবারসহ নানান পরিবেশনের মাধ্যমে এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্য সংস্কৃতি ও সভ্যতা তুলে ধরা হয় শনিবারের এই অনুষ্ঠানে। ওয়ারেন সিটি এই উৎসবের আয়োজন করে। সিটি মেয়র জানান, এশিয়ান কমিউনিটির মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং পারস্পরিক সহযোগিতা শক্তিশালী করাই এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্যে।

নিজ নিজ দেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিচয় তুলে ধরতে শনিবার ওয়ারেন কমিউনিটি সেন্টারে মিলিত হন বাংলাদেশি, ভারত, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনস, সাউথ কোরিয়াসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কয়েকশ এশিয়ান-অ্যামিরিকান। অনুষ্ঠানে সুর, সংগীত, নৃত্য,খাবার এবং চিত্রকলা পরিবেশন করা হয়। এছাড়া নিজ নিজ দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক ও অলংকার প্রদর্শন করা হয় অনুষ্ঠানে।

ওয়ারেন সিটি মেয়র লরি স্টোন জানান, এশিয়ান কমিউনিটির মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় পাশাপাশি পারস্পরিক উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার ভীত মজবুত করাই হল এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্যে।
এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শন উৎসবে অংশগ্রহণকারীরা দারুণ খুশি ছিলেন। পাশাপাশি আগত দর্শকরাও মুগ্ধ হয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। যা তাদের নিয়ে যায় ভিন্ন এক জগতে।

এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে এক মঞ্চে তুলে ধরার এই প্রয়াস নিঃসন্দেহে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে মনে করেন আয়োজকরা। এছাড়া তাদের মধ্যে উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ ভালোবাসার জন্ম দেবে। এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন সবাই।

নিজ নিজ দেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিচয় তুলে ধরতে শনিবার ওয়ারেন কমিউনিটি সেন্টারে মিলিত হন বাংলাদেশি, ভারত, চীন, জাপান, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনস, সাউথ কোরিয়াসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কয়েকশ এশিয়ান-অ্যামিরিকান। অনুষ্ঠানে সুর, সংগীত, নৃত্য,খাবার এবং চিত্রকলা পরিবেশন করা হয়। এছাড়া নিজ নিজ দেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক ও অলংকার প্রদর্শন করা হয় অনুষ্ঠানে।

ওয়ারেন সিটি মেয়র লরি স্টোন জানান, এশিয়ান কমিউনিটির মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় পাশাপাশি পারস্পরিক উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার ভীত মজবুত করাই হল এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্যে।
এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি প্রদর্শন উৎসবে অংশগ্রহণকারীরা দারুণ খুশি ছিলেন। পাশাপাশি আগত দর্শকরাও মুগ্ধ হয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। যা তাদের নিয়ে যায় ভিন্ন এক জগতে।

এশিয়া মহাদেশের বিভিন্ন দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে এক মঞ্চে তুলে ধরার এই প্রয়াস নিঃসন্দেহে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে মনে করেন আয়োজকরা। এছাড়া তাদের মধ্যে উষ্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ ভালোবাসার জন্ম দেবে। এই ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন ভবিষ্যতে অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন সবাই।