
সিলেট, ৩১ মে : সিলেটে জেলা পর্যায়ে ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন বাস্তবায়ন বিষয়ে একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে সিলেট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালার আয়োজন করে জেলা প্রশাসন, সিলেট।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা অধিশাখার যুগ্ম সচিব ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আক্তার মিতা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. মো. নাসির উদ্দিন এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন আল জুনায়েদ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, "ধূমপান নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা অপরিহার্য। মানুষকে সচেতন করতে পারলে আইনের প্রয়োগ সহজ হয়।" তিনি অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বলেন, "যে যেখানে আছেন, কাজ করুন। এই পদে আপনি সবসময় থাকবেন না। কাজের সঙ্গে প্রেম তৈরি করতে হবে। ধূমপান প্রতিরোধের কাজটি শুরু হোক নিজের পরিবার থেকেই।"
তিনি আরও বলেন, “আইনের বাস্তবায়নে জানতে হবে। বেশি বেশি উপন্যাস পড়লে জ্ঞান বাড়ে—এমন অভ্যাস গড়ে তুললে সামাজিক সমস্যা নিয়েও ভালোভাবে কাজ করা যায়।”
কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারিয়া সুলতানা, সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলজার আহমদ হেলাল এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট মহানগর আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন।
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের পাঁচটি দলে বিভক্ত করে তামাক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গ্রুপ ডিসকাশন করানো হয়। প্রতিটি দল নিজেদের পরামর্শ ও সুপারিশ উপস্থাপন করে।
আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল—মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, পাবলিক প্লেস ও পরিবহনে ধূমপান মুক্তকরণ, তামাকবিরোধী প্রচারণা জোরদার করা, তামাক কোম্পানির বিজ্ঞাপন অপসারণ, এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি। কর্মশালাটি ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে সরকারি উদ্যোগ বাস্তবায়নে একটি কার্যকর পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সরকারী স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা অধিশাখার যুগ্ম সচিব ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা আক্তার মিতা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. মো. নাসির উদ্দিন এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন আল জুনায়েদ।
প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, "ধূমপান নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা অপরিহার্য। মানুষকে সচেতন করতে পারলে আইনের প্রয়োগ সহজ হয়।" তিনি অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে বলেন, "যে যেখানে আছেন, কাজ করুন। এই পদে আপনি সবসময় থাকবেন না। কাজের সঙ্গে প্রেম তৈরি করতে হবে। ধূমপান প্রতিরোধের কাজটি শুরু হোক নিজের পরিবার থেকেই।"
তিনি আরও বলেন, “আইনের বাস্তবায়নে জানতে হবে। বেশি বেশি উপন্যাস পড়লে জ্ঞান বাড়ে—এমন অভ্যাস গড়ে তুললে সামাজিক সমস্যা নিয়েও ভালোভাবে কাজ করা যায়।”
কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফারিয়া সুলতানা, সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি গোলজার আহমদ হেলাল এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সিলেট মহানগর আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন।
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের পাঁচটি দলে বিভক্ত করে তামাক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গ্রুপ ডিসকাশন করানো হয়। প্রতিটি দল নিজেদের পরামর্শ ও সুপারিশ উপস্থাপন করে।
আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল—মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, পাবলিক প্লেস ও পরিবহনে ধূমপান মুক্তকরণ, তামাকবিরোধী প্রচারণা জোরদার করা, তামাক কোম্পানির বিজ্ঞাপন অপসারণ, এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি। কর্মশালাটি ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণে সরকারি উদ্যোগ বাস্তবায়নে একটি কার্যকর পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।