
হ্যামট্রাম্যাক, ১৪ জুন : জগন্নাথ ভক্ত মিশিগানের উদ্যোগে গতকাল শনিবার দুপুরে হ্যামট্রাম্যাক শহরে অনুষ্ঠিত হলো শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা উৎসব। নারিকেল ফাটিয়ে এ বছরের রথযাত্রার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নবদ্বীপ ইসকনের গভর্নিং বডির সদস্য স্বামী ভাক্তি পুরুষোত্তম।
উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম তুলশীধাম মন্দিরের দেব দীব পুরী মহারাজ, পরিমল শুক্লা, কালি মন্দিরের প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার, রাখি রঞ্জন রায়, সিটি কাউন্সিলম্যান আবু মুসা, অমূল্য চৌধুরী ও অমলেশ চৌধুরী প্রমুখ।

রথযাত্রাটি দুপুরে শহরের ক্যানিফ ও ম্যাকডুগাল্ট সংযোগস্থলের পার্কিং লট থেকে শুরু হয়। এরপর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে ফিরে এসে শেষ হয় শুভ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে। সকাল থেকেই নানা বয়সের ভক্তরা জড়ো হতে থাকেন রথের আশপাশে। এক সময় পুরো পার্কিং এলাকা ভক্তদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে। উদ্বোধনের পর ভক্তরা "হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ" ধ্বনি, বাদ্যযন্ত্রের তাল এবং নারীদের উলুধ্বনিতে পরিবেশ সুরভিত করে তোলেন। সবার সম্মিলিত টানে এগিয়ে চলে শ্রীজগন্নাথের রথ।

রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন নানা বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশু। উৎসবটি যেন হয়ে ওঠে এক সর্বজনীন মিলনমেলা, যেখানে শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নয়, বিভিন্ন ধর্মের মানুষও রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে রথযাত্রা প্রত্যক্ষ করেন। অনেকে মোবাইলে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিজেদের এই আনন্দঘন মুহূর্ত স্মরণীয় করে রাখেন।
রথযাত্রার সার্বিক নিরাপত্তায় হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে। নির্বিঘ্নে এবং আনন্দঘন পরিবেশে উৎসবটি সম্পন্ন হওয়ায় আয়োজক ও স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশ বিভাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম তুলশীধাম মন্দিরের দেব দীব পুরী মহারাজ, পরিমল শুক্লা, কালি মন্দিরের প্রেসিডেন্ট শ্যামাব্রত হালদার, রাখি রঞ্জন রায়, সিটি কাউন্সিলম্যান আবু মুসা, অমূল্য চৌধুরী ও অমলেশ চৌধুরী প্রমুখ।

রথযাত্রাটি দুপুরে শহরের ক্যানিফ ও ম্যাকডুগাল্ট সংযোগস্থলের পার্কিং লট থেকে শুরু হয়। এরপর শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে ফিরে এসে শেষ হয় শুভ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে। সকাল থেকেই নানা বয়সের ভক্তরা জড়ো হতে থাকেন রথের আশপাশে। এক সময় পুরো পার্কিং এলাকা ভক্তদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে। উদ্বোধনের পর ভক্তরা "হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ" ধ্বনি, বাদ্যযন্ত্রের তাল এবং নারীদের উলুধ্বনিতে পরিবেশ সুরভিত করে তোলেন। সবার সম্মিলিত টানে এগিয়ে চলে শ্রীজগন্নাথের রথ।

রথযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন নানা বয়সী নারী-পুরুষ ও শিশু। উৎসবটি যেন হয়ে ওঠে এক সর্বজনীন মিলনমেলা, যেখানে শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নয়, বিভিন্ন ধর্মের মানুষও রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে সম্মান ও শ্রদ্ধার সঙ্গে রথযাত্রা প্রত্যক্ষ করেন। অনেকে মোবাইলে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিজেদের এই আনন্দঘন মুহূর্ত স্মরণীয় করে রাখেন।
রথযাত্রার সার্বিক নিরাপত্তায় হ্যামট্রাম্যাক পুলিশ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে। নির্বিঘ্নে এবং আনন্দঘন পরিবেশে উৎসবটি সম্পন্ন হওয়ায় আয়োজক ও স্থানীয় বাসিন্দারা পুলিশ বিভাগের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।