ঢাকা, ১৬ মে (ঢাকা পোস্ট) : সাবেক রাষ্ট্রপতি, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪২ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ১৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। মঙ্গলবার (১৬ মে) নয়া পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আলোচনা সভা, সেমিনার, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, রচনা প্রতিযোগিতা, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও বইমেলা প্রদর্শনী প্রভৃতি। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সেনাবাহিনীর একদল সদস্যের অভ্যুত্থানে নিহত হন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। সেই থেকে এই দিনকে বিএনপি ‘শাহাদাত দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আগামী ২৯ মে থেকে ১০ জুন পর্যন্ত কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এই কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আলোচনা সভা, সেমিনার, জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা, দলের কার্যালয়গুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন, দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করে রাখাসহ নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি অঙ্গসংগঠন আলাদা আলাদা করে কর্মসূচি করবে। মহানগর উত্তর দক্ষিণ প্রতিটি ওয়ার্ডে দুঃস্থ ও অসহায়দের মধ্যে বস্ত্র ও খাদ্য বিতরণ ও দোয়া মাহফিল করবে। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় পত্র-পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে এবং বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ওপর পোস্টার প্রকাশ করা হবে বলে জানান মহাসচিব। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ৩০ মে ঢাকা মহানগর এবং একইভাবে সারাদেশে জেলা পর্যায় দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ কর্মসূচি থাকবে বলে জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন- দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলর সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু প্রমুখ।
কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, আলোচনা সভা, সেমিনার, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, রচনা প্রতিযোগিতা, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও বইমেলা প্রদর্শনী প্রভৃতি। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সেনাবাহিনীর একদল সদস্যের অভ্যুত্থানে নিহত হন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। সেই থেকে এই দিনকে বিএনপি ‘শাহাদাত দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আগামী ২৯ মে থেকে ১০ জুন পর্যন্ত কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। এই কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- আলোচনা সভা, সেমিনার, জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা, দলের কার্যালয়গুলোতে কালো পতাকা উত্তোলন, দলীয় পতাকা অর্ধনমিত করে রাখাসহ নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাজ ধারণ করবে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপির প্রত্যেকটি অঙ্গসংগঠন আলাদা আলাদা করে কর্মসূচি করবে। মহানগর উত্তর দক্ষিণ প্রতিটি ওয়ার্ডে দুঃস্থ ও অসহায়দের মধ্যে বস্ত্র ও খাদ্য বিতরণ ও দোয়া মাহফিল করবে। দিবসটি উপলক্ষ্যে জাতীয় পত্র-পত্রিকায় বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হবে এবং বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ওপর পোস্টার প্রকাশ করা হবে বলে জানান মহাসচিব। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ৩০ মে ঢাকা মহানগর এবং একইভাবে সারাদেশে জেলা পর্যায় দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ কর্মসূচি থাকবে বলে জানান তিনি।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন- দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলর সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু প্রমুখ।