জব্দকৃত নিষ্ক্রিয় গ্রেনেড/Transportation Security Administration
ডেট্রয়েট, ২৪ জুন : মেট্রোপলিটন বিমানবন্দরে সম্প্রতি এক অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক ঘটনা ঘটেছে। ফেডারেল নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, গত ১৫ জুন বিমানবন্দরের নিরাপত্তা স্ক্রিনিংয়ের সময় একজন ভ্রমণকারীর বহনযোগ্য ব্যাগ থেকে একটি নিষ্ক্রিয় হাতবোমা জব্দ করেছেন।
পরিবহন নিরাপত্তা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ব্যাগটি স্ক্যানের সময় সন্দেহজনক বস্তুটি দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে পুরো নিরাপত্তা চেকপয়েন্ট খালি করে দেওয়া হয় এবং বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ডাকা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় ছিল। তবে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
টিএসএর ফেডারেল নিরাপত্তা পরিচালক রেগি স্টিফেন্স এক বিবৃতিতে বলেন, “আমাদের কর্মকর্তারা যে সতর্ক ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন, তা গর্বের বিষয়। তবে যেকোনো ভ্রমণকারী যখন চেকপয়েন্টে নিষিদ্ধ বস্তু নিয়ে আসেন, তা কেবল নিরাপত্তার হুমকি নয়, বরং পুরো প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।”
তিনি আরও জানান, বিস্ফোরকের প্রতিরূপ বা অনুরূপ বস্তু বা স্মারক হিসেবে আনা গ্রেনেড, উভয়ই চেকড বা হ্যান্ড ব্যাগে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এর ফলে নিরাপত্তা ব্যবস্থার গুরুতর ব্যাঘাত ঘটে এবং জরুরি প্রতিক্রিয়ার প্রয়োজন হয়।
এই ঘটনা ডেট্রয়েট মেট্রো বিমানবন্দরে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আরও কয়েকটি অস্বাভাবিক জব্দের তালিকায় যুক্ত হলো। গত নভেম্বর মাসে কাস্টমস কর্মকর্তারা একজন যাত্রীর লাগেজে বিরল ফলের মাছির জীবন্ত লার্ভা খুঁজে পান।
ডিসেম্বরে, যুক্তরাজ্য থেকে আগত একজন ভ্রমণকারী ১১০ পাউন্ড কেটামিনসহ ধরা পড়েন। আরেক যাত্রীর লাগেজ থেকে ঘানা থেকে আনা ছয়টি দৈত্যাকার আফ্রিকান শামুক উদ্ধার করা হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com
ডেট্রয়েট, ২৪ জুন : মেট্রোপলিটন বিমানবন্দরে সম্প্রতি এক অস্বাভাবিক ও উদ্বেগজনক ঘটনা ঘটেছে। ফেডারেল নিরাপত্তা কর্মকর্তারা জানান, গত ১৫ জুন বিমানবন্দরের নিরাপত্তা স্ক্রিনিংয়ের সময় একজন ভ্রমণকারীর বহনযোগ্য ব্যাগ থেকে একটি নিষ্ক্রিয় হাতবোমা জব্দ করেছেন।
পরিবহন নিরাপত্তা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ব্যাগটি স্ক্যানের সময় সন্দেহজনক বস্তুটি দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গে পুরো নিরাপত্তা চেকপয়েন্ট খালি করে দেওয়া হয় এবং বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ডাকা হয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় যে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় ছিল। তবে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে নিয়ে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
টিএসএর ফেডারেল নিরাপত্তা পরিচালক রেগি স্টিফেন্স এক বিবৃতিতে বলেন, “আমাদের কর্মকর্তারা যে সতর্ক ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন, তা গর্বের বিষয়। তবে যেকোনো ভ্রমণকারী যখন চেকপয়েন্টে নিষিদ্ধ বস্তু নিয়ে আসেন, তা কেবল নিরাপত্তার হুমকি নয়, বরং পুরো প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে।”
তিনি আরও জানান, বিস্ফোরকের প্রতিরূপ বা অনুরূপ বস্তু বা স্মারক হিসেবে আনা গ্রেনেড, উভয়ই চেকড বা হ্যান্ড ব্যাগে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এর ফলে নিরাপত্তা ব্যবস্থার গুরুতর ব্যাঘাত ঘটে এবং জরুরি প্রতিক্রিয়ার প্রয়োজন হয়।
এই ঘটনা ডেট্রয়েট মেট্রো বিমানবন্দরে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া আরও কয়েকটি অস্বাভাবিক জব্দের তালিকায় যুক্ত হলো। গত নভেম্বর মাসে কাস্টমস কর্মকর্তারা একজন যাত্রীর লাগেজে বিরল ফলের মাছির জীবন্ত লার্ভা খুঁজে পান।
ডিসেম্বরে, যুক্তরাজ্য থেকে আগত একজন ভ্রমণকারী ১১০ পাউন্ড কেটামিনসহ ধরা পড়েন। আরেক যাত্রীর লাগেজ থেকে ঘানা থেকে আনা ছয়টি দৈত্যাকার আফ্রিকান শামুক উদ্ধার করা হয়।
Source & Photo: http://detroitnews.com